স্যাবটাজ ১৯৪৩ সাল। আফ্রিকা-বিজয়ের পর সিসিলি হয়ে আসতে চাইছে মিত্রবাহিনী ইউরোপের অধিকৃত মেইনল্যাণ্ডে। কিন্তু তার আগে ক্যারিডি নামের বিশাল এক জার্মান ট্রেন ফেরি ডুবাতে না পারলে ব্যর্থতায় পর্যবসিত হবে সমস্ত আক্রমণ। বার কয়েক ব্যর্থ চেষ্টার পর স্যাবটাজ-টিমের নেতৃত্বের ভার পড়ল মেজর রাহাতের ওপর। রওনা হলো সে অসাধ্য সাধনে, যেমন করে হোক ডুবিয়ে দেবে ক্যারিডি। বাংলাদেশ কাউন্টার ইন্টেলিজেন্স-চিফের যুবক বয়সের এক রোমহর্ষক কাহিনি। দাগী আসামী দ্বিতীয় মহাযুদ্ধ চলছে।আজকের মেজর জেনারেল (অব.) রাহাত খান তখন এক তরুণ মেজর। হঠাৎ এক দায়িত্ব চাপল কাঁধে-কোর্টমার্শালে সাজা পাওয়া বারোজন কয়েদিকে দক্ষ করে তুলতে হবে স্যাবটাজে। সুইসাইড স্কোয়াড হিসেবে নাৎসি লাইনের পেছনে কাজ করবে এরা। নেতৃত্বে থাকতে হবে তাকে। ভয়ঙ্কর সব লোকজন; খুনে, বদমাশ। পারবে রাহাত ওদের বাগে আনতে?
ফার্মার বয় ছোট্ট ছেলে আলমানযো। সবে নয় বছর বয়স। বাবার খামার-বাড়িতে বড় হয়ে উঠছে। ভাইবোনদের সঙ্গে ওকেও প্রচুর কাজ করতে হয়। কিন্তু ভুলেও ওকে শহুরে জীবনের আরাম-আয়েশের লোভ দেখিয়ো না-ও মাথা নাড়বে। লিটল হাউস অন দ্য প্রেয়ারি ওই একই সময়ে ছোট্ট মেয়ে লরা বাবা-মার সঙ্গে গোটা আমেরিকায় ঘুরে বেড়াচ্ছে স্থায়ী বসতির সন্ধানে। বিচিত্র অভিজ্ঞতার মধ্য দিয়ে বেড়ে উঠছে ও। জানে না, একদিন দেখা হবে আলমানযোর সঙ্গে। অন দ্য বাঙ্কস অভ প্লাম ক্রীক প্লাম ক্রীকের তীরে বসতি গড়ল ওরা ইণ্ডিয়ান টেরিটোরি থেকে তাড়া খেয়ে ফিরে এসে। কিন্তু এখানে আকাশ থেকে নামল শত্ৰু-কোটিকোটি ঘাসফড়িং। সর্বস্বান্ত করে দিল বাবাকে। জীবন থেমে থাকে না। আরও পশ্চিমে চলল ওরা। লরা কি দেখা পেল আলমানযাের? লিটল টাউন অন দ্য প্রেয়ারি ডাকোটার শীত কাকে বলে টের পাবে তোমরা দ্য লঙ উইন্টারে। সাত মাস ধরে তুষার-ঝড়! কল্পনা করা যায়? শহরের সব খাবার শেষ, কী করে টিকে থাকবে ওরা ছয়জন? আপমানযো বাড়িয়ে দিল সাহায্যের হাত।
হ্যালো, কিশোর বন্ধুরা আমি কিশোর পাশা বলছি, আমেরিকার রকি বীচ থেকে। জায়গাটা লস অ্যাঞ্জেলেসে, প্রশান্ত মহাসাগরের তীরে, হলিউড থেকে মাত্র কয়েক মাইল দূরে। যারা এখনও আমাদের পরিচয় জান না, তাদের বলছি, আমরা তিন বন্ধু একটা গোয়েন্দা সংস্থা খুলেছি, নাম তিন গোয়েন্দা। আমি বাঙালী। থাকি চাচা-চাচীর কাছে। দুই বন্ধুর একজনের নাম মুসা আমান, ব্যায়ামবীর, আমেরিকান নিগ্রো; অন্যজন আইরিশ আমেরিকান, রবিন মিলফোর্ড, বইয়ের পোকা। একই ক্লাসে পড়ি আমরা। পাশা স্যালভিজ ইয়ার্ডে লোহা-লক্কড়ের জঞ্জালের নিচে পুরানো এক মোবাইল হোম-এ আমাদের হেডকোয়ার্টার। তিনটি রহস্যের সমাধান করতে চলেছি এসো না, চলে এসো আমাদের দলে।
পাহাড়ে আতঙ্ক রুবি মাউন্টেনে হাইকিঙে গেল তিন গোয়েন্দা। ওখানে দেখা পেল অতিকায়, লোমশ এক জানোয়ারের। ওটাই কি কিংবদন্তির সেই দানো সাসকোয়াচ? তিন বন্ধু রহস্য ভেদ করার জন্য উদ্গ্রীব হয়ে উঠল। ভুতুড়ে বর্ম: গোবেল বিচে জিনার বাড়িতে এসে রহস্যের খোঁজ পেয়ে গেল কিশোর। জাদুঘরে গভীর রাতে ভয়ঙ্কর ওটা কী? কোনও পিশাচী? ভুতুড়ে বর্ম থেকে বেরিয়ে এল দানব বাদুড়। এল এক পুরানো প্রেতাত্মা। সঙ্গে এল ভয়ানক জাদুকর। জমে উঠল খেলা! ভূমিকম্প: জাদুর ট্রী-হাউসে চড়ে কিশোর ও জিনা এবার স্যান ফ্রান্সিসকোতে। ওরা ওখানে পৌছনোর কিছুক্ষণ পরেই শুরু হলো প্রবল ভূমিকম্প। বাড়ি-ঘর ভেঙে পড়েছে, রাস্তায় দেখা দিয়েছে ফাটল। নিজেদের জীবন বিপন্ন, এ অবস্থায় অসহায় মানুষদের দিকে সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিল ওরা। তারপর…
দুঃসাহসী টম সয়্যার মার্ক টোয়েন/রকিব হাসান নীরব, নিঝুম রাত। আকাশে তারার ঝিকিমিকি। সামনে বিছিয়ে আছে নদীর কালো পানি। কান খাড়া করে শুনল টম। কোনও সাড়া নেই কোথাও। ‘কে যায়?’ “টম সয়্যার, স্প্যানিশ মেইনের কালো প্রতিহিংসা। তোমরা? লাল পাঞ্জা হাক ফিন আর সাগরের আতঙ্ক জো হারপার। সংকেত? ‘রক্ত।‘ বাউন্টিতে বিদ্রোহ চার্লস নর্ডহফ ও জেমস নরম্যান হল/নিয়াজ মোরশেদ নভেম্বর আটাশ, সতেরোশো অষ্টাশি। হিজ ম্যাজেস্টিজ শিপ বাউন্টি রওনা হলো দক্ষিণ সাগরীয় দ্বীপ তাহিতির পথে। কয়েক দিনের মধ্যেই অসন্তোষের বীজ রোপিত হলো নাবিকদের মনে। কয়েকজন নাবিকের সহায়তায় বিদ্রোহ করে জাহাজ দখল করে নিল মেট ফ্লেচার ক্রিশ্চিয়ান। ক্যাপ্টেন উইলিয়াম ব্লাইকে আঠারোজন সঙ্গীসহ ছোট একটা নৌকায় ভাসিয়ে দেয়া হলো খোলা সাগরে… সত্য ঘটনা অবলম্বনে অবিস্মরণীয় এক উপন্যাস। ম্যান ইন দ্য আয়রন মাস্ক আলেকজান্দার দ্যুমা/নিয়াজ মোরশেদ শুয়ে আছেন রাজা লুই। হঠাৎ দুলে উঠল বিছানা। না, স্বপ্ন নয়, সত্যিই নড়ে উঠেছে বিছানাটা। ধীর গতিতে নিচে নেমে যাচ্ছে পালঙ্ক। মৃদু একটা ঝাঁকুনির সাথে থেমে গেল পালঙ্ক। রাজা দেখলেন, খাটের তিনদিকে দাঁড়িয়ে আছে ভয়ঙ্কর তিন মুখোশধারী। ‘…ফ্রান্সের রাজাকে নিয়ে কী করতে চাও তোমরা? জানতে চাইলেন রাজা। জবাব এল, তুমি আর রাজা নও।
হ্যালো, কিশোর বন্ধুরা আমি কিশোর পাশা বলছি, আমেরিকার রকি বীচ থেকে। জায়গাটা লস অ্যাঞ্জেলেসে, প্রশান্ত মহাসাগরের তীরে, হলিউড থেকে মাত্র কয়েক মাইল দূরে। যারা এখনও আমাদের পরিচয় জান না, তাদের বলছি, আমরা তিন বন্ধু একটা গোয়েন্দা সংস্থা খুলেছি, নাম তিন গোয়েন্দা। আমি বাঙালী। থাকি চাচা-চাচীর কাছে। দুই বন্ধুর একজনের নাম মুসা আমান, ব্যায়ামবীর, আমেরিকান নিগ্রো; অন্যজন আইরিশ আমেরিকান, রবিন মিলফোর্ড, বইয়ের পোকা। একই ক্লাসে পড়ি আমরা। পাশা স্যালভিজ ইয়ার্ডে লোহা-লক্কড়ের জঞ্জালের নিচে পুরানো এক মোবাইল হোম-এ আমাদের হেডকোয়ার্টার। তিনটি রহস্যের সমাধান করতে চলেছি এসো না, চলে এসো আমাদের দলে।