অনেক বছর ধরেই একটামাত্র চিন্তা ক্রমে ক্রমে ফিরে আসছে, মানুষের জীবন ছেড়ে ঠাকুরগাঁওয়ে স্বেচ্ছানির্বাসন নিই। তবে এটা উত্তরবঙ্গের ঠাকুরগাঁও জেলা নয় , ঠাকুরগাঁও হলো এক কনসেপ্ট, যেখানে সভ্যতা বলতে আমরা যেসব নিয়ামক বুঝে থাকি, যেমন বিদ্যুত , ইন্টারনেট, মোবাইল ফোন, ভারী যানবাহন সবকিছু অনুপস্থিত , যেখানে মানুষ কাঠের বাড়িতে বসবাস করে। কিন্তু পিছুটান আর সাহসের অপর্যাপ্ততায় চিন্তাটা ফ্যান্টাসি স্তরেই রয়ে গেছে এখনো। ঠাকুরগাঁও ফ্যান্টাসির প্রতাপশালীতায় ব্যক্তিজীবনে অসফল মানুষের যত রকম সেট-উপসেট হওয়া সম্ভব , তার প্রতিটিতেই ফিট করি আমি।
'হাবলুদের জন্য প্রোগ্রামিং' বইটি কাদের জন্য যারা ভয়ের কারণে প্রোগ্রামিং শিখা শুরু করতেই পারে না। প্রোগ্রামিং কঠিন; সায়ন্সের স্টুডেন্ট বা ম্যাথে ভালো না হলে প্রোগ্রামিং শিখতে পারবে না মনে করে মুখ লুকিয়ে রাখে। তাদের জন্য গল্প আর মজার ছলে, চায়ের আড্ডার মাধ্যমে প্রোগ্রামিংয়ের বেসিক কনসেপ্টগুলো উপস্থাপন করা হয়েছে। তাছাড়া স্মার্টফোনে কোনকিছু ইনস্টল না করেই প্রোগ্রামিং প্রাকটিস করতে পারবে। আর যারা প্রোগ্রামিং শিখে কিছুটা এগিয়ে আছে, তারাও বইটি পড়ে প্রোগ্রামিংয়ের বেসিক কনসেপ্টগুলো ফকফকা করে নিতে পারবে। বইয়ের ভূমিকা যারা পরীক্ষায় ভালো নম্বর পায় না, যাদেরকে ভালো স্টুডেন্ট হিসেবে গণ্য করা হয় না, তাদেরকে পরোক্ষভাবে গাধা, বলদ বা হাবলু হিসেবে সম্বোধন করা হয়। এসব হাবলুরা পড়ালেখার মাঠে, চাকরির হাটে কিংবা প্রেমের ঘাটে, অনেকটাই পিছিয়ে থাকে। হাবলুরা পড়ালেখায় হাবলু হলেও, দুনিয়ার সবকিছুতে হাবলু না। ক্লাস ফাঁকি দেয়ার ফন্দি, শর্টকাটে পাশ করার পদ্ধতি, ফ্রেন্ডের পকেট থেকে টাকা খসানোর সিস্টেম, হাবলুদের চাইতে ভালো কেউ জানে না। তাদের পড়ালেখা মনে না থাকলেও, টিভি সিরিয়ালের কাহিনী, সিনেমার ডায়ালগ, ইন্টারনেটের চিপা-চাপার খবর ঠিকই মনে থাকে। এমনকি এসব জিনিসে চাল্লুদেরকেও পিছনে ফেলে দেয় তারা। সেজন্যই হাবলুদের মতো করে, চায়ের দোকানের আড্ডার ভাষা দিয়ে, প্রোগ্রামিংকে উপস্থাপন করা হয়েছে। যাতে হাবলুরা হাবলু স্টাইলে প্রোগ্রামিং-এর মজা পেয়ে এগিয়ে যেতে পারে। হাবলুগিরি দিয়েই চাল্লুদের পিছনে ফেলে দেয়ার দৃঢ় প্রত্যয়ে- ঝংকার মাহবুব, হাবলু দ্য গ্রেট www.jhankarmahbub.com প্রোগ্রাম খায়, পরে না মাথায় দেয়? variable বুঝলে, হবে না পয়সা ব্যয় প্রোগ্রামিং প্র্যাকটিস করে রাত পোহালে string এর তালে নাচবে গরু গোয়ালে নানীর if-else বুঝে লাফায় নানা বিস্কুটের array খায় বিড়ালছানা while লুপকে করলে মালিশ for লুপ ডাকবে সালিশ প্রেমের প্রপোজ করলে গোটা দশ হালি function বুঝবে না- কোনটা বউ কোনটা শালী দ্বিগুণ টাকা ধার করে পালালে প্রোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজ খুঁজবে মামা শিয়ালে হাসবে হাবলু বিজয় মিছিলে ঝংকার মাহবুবের বইয়ের পাণ্ডুলিপি পড়ে আমি খুবই অবাক এবং আশান্বিত হয়েছি যে আমাদের পরবর্তী প্রজন্ম নানা বিষয়ে যথেষ্ট দক্ষতা অর্জন করেই বড় হচ্ছে। বইয়ের নামকরণ থেকে শুরু করে ব্যবহৃত ভাষা এবং ঢং সবই ভিন্ন ও আকর্ষনীয়। বইয়ের নাম ‘হাবলুদের জন্য প্রোগ্রামিং’ হলেও লেখক সন্দেহাতীতভাবে বিশ্বাস করেন যে আমাদের যেকোনো তরুনের জন্য প্রোগ্রামিং শেখা তেমন কোনো কঠিন কাজ নয়। প্রতিটি অধ্যায়ই লেখকের স্বতন্ত্র ভাষায়, ঢংয়ে খুবই হাল্কা মেজাজে উপভোগ্য কৌতুকের সঙ্গে উপস্থাপিত হয়েছে যাতে করে কোন 'হাবলু'ই টের না পায় যে সে খুবই জটিল কিছু শিখতে যাচ্ছে। অনুশীলন করার জন্য বইতেই পর্যাপ্ত ফাঁকা জায়গা দেয়া আছে। আমি আশা করি আমাদের ছেলেমেয়েরা এই বইটি পড়ে যেমন প্রোগ্রামিংয়ের ভয় জয় করবে, ঠিক একইভাবে প্রোগ্রামিংয়ের বেশ কিছু ধারনাও আত্মস্থ করতে পারবে। আমি ঝংকার মাহবুবকে বইটি লেখার জন্য অভিনন্দন জানাই এবং তাঁর বইয়ের পাঠকদের মেধার অনুশীলনের মাধ্যমে শ্রেয়তর মস্তিষ্কের অধিকারী হয়ে বাংলাদেশকে সমৃদ্ধ করার আমন্ত্রণ রইল। ড. মোহাম্মদ কায়কোবাদ অধ্যাপক, কম্পিউটার সায়েন্স এন্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগ, বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় (বুয়েট)
আমাদের সুস্থ থাকা আর অসুস্থ হবার পিছনে সবচেয়ে বড় ভূমিকা যদি কিছুর থাকে তবে সেটা হল সঠিক খাদ্যাভাস এবং পুষ্টির। এরকম গুরুত্বপূর্ণ একটা বিষয়ে আমরা কতটা জ্ঞান রাখি? খাবার কেনার সময় বা রেস্টুরেন্টে খাওয়ার সময় কখনের কি ভেবে দেখি পুষ্টিগুণ কী? আমরা সচেতন হই ক্ষতি হবার পর- শুরু করি ডায়েট আর ওয়ার্কআউট। তবে বেশিরভাগ মানুষই শুরু করি ভুলভাবে কিন্তু পরিশ্রম তখনই ফল আনবে যখন তা সঠিক পথে হবে। অনেকে হয়ত অনেক চেষ্টা করেছেন এবং ব্যর্থও হয়েছেন। অনেক পরিশ্রম করছেন, ঘন্টার পর ঘন্টা ওয়ার্কআউট করছেন, পছন্দের সব খাবার ছেড়ে দিয়েছেন, কিন্তু কোনো ফলাফল আসছে না। হয়তো সাময়িক কিছু ফল পাচ্ছেন, কিন্তু আবার যেই-সেই। অনেকে আবার বিভিন্ন ম্যাজিকাল প্রোডাক্ট বা পদ্ধতির কথা শুনেছেন। তারপর সেখানে মূল্যবান সময় আর টাকা নষ্ট করছেন- বছরের পর নিজের শরীরের ক্ষতি করে চলেছেন। বর্তমান বইটিতে নিউট্রিশন বা পুষ্টি বিষয়ক পরামর্শ, নির্দেশনা এবং নতুন অনেকে তথ্য রয়েছে যা হয়তো পাঠক আগে জানতেন না। নিউট্রিশন প্রোগ্রামিং বইটি ঠিকমত অনুসরণ করলে পাঠক পুষ্টি বিষয়ক অনেক সমস্যার সমাধান খুঁজে পাবেন। সূচি লেখকের কথা - ৯ প্রাথমিক ধারণা : পরিচিত কিছু শব্দ - ১৩ পুষ্টি - ২২ সম্পূরক খাদ্য - ৪৮ ডায়েট পরিকল্পনা - ৬০ রান্নাঘর প্রস্তুতি - ১৪৬ বইটি কাদের জন্য? যারা নিজের শরীরকে ভালোবেসে একটু সচেতন হওয়ার চেষ্টা করছেন। যারা আর ঠকতে চান না। যারা ভুল পথে মূল্যবান সময় আর টাকা নষ্ট করতে চান না। যারা জানতে চান কীভাবে সঠিক খাদ্যাভাস গড়ে তোলা যায়, তাদের জন্য এ বইট।
কী আছে এই বইতে শিক্ষিতরাও অপপ্রয়োগ করেন (Misapply) এমন English word এর শুদ্ধরূপ। প্রতিটি শব্দের Correct Pronunciation এবং Example Sentence বানান নির্ভর ভুল উচ্চারিত Spelling Pronunciation শব্দমূহের শুদ্ধ উচ্চারণ। Vocabulary শেখার Tips সংবলিত দুটো গুরুত্বপূর্ণ Articles এই বই থেকে যেভাবে উপকৃত হবেন Common Mistakes এড়িয়ে ইংরেজি শব্দের Correct Application শেখা যাবে এই বই থেকে। ইংরেজি শব্দের শেখা যাবে। ফলে আপনার Listening Skill এর উন্নতি হবে এবং Spoken English ও বিদেশিদের কাছে অধিকতর বোধগম্য হয়ে উঠবে।
"অঙ্ক ভাইয়া" টেনশন টিনা, যে তুচ্ছ কারণে দুশ্চিন্তা করতে করতে হতাশায় ডুবে যায়, বিটলা বান্টি, দুষ্টুমির আড়ালে যার প্রশ্নগুলো চিন্তার খোরাক জোগায়, তুখোড় তন্বী, যে পারদর্শী নানামুখী দক্ষতায়, আর অবাক পৃথ্বী, জগতের সবকিছুতে যে বিস্ময় খুঁজে পায় -ওরা সবাই আজ অসহায় নজিবুল্লাহ মাস্টারের দাপটে। ওদের মনে গণিত নিয়ে হাজারো প্রশ্ন, উত্তর মেলে না কিছুতেই! ওরা তখন আশ্রয় খোঁজে অংক ভাইয়ার কাছে। কোত্থেকে এলো, কোথায় কাজে লাগে, এটা এমন কেন, অমন নয় কেন, এটা শিখে কী হয়, ওটার মূল ঘটনাটা কী- এমনসব প্রশ্নের উত্তর ‘অংক ভাইয়া’ দিয়ে যান পরম মমতায়। বাংলাদেশের আয়তন নাকি ক্ষেত্রফল, পেঁয়াজকুচি পদ্ধতিতে গোলকের আয়তন, পিথাগোরাস দিয়ে আইনস্টাইন, ফাংশনের বৃত্তান্ত, পৃথিবীর সুন্দরতম সমীকরণ, ঋনাত্মক সংখ্যার লসাগু-গসাগু, গিটারের গণিত, হাতে কলমে ঘনমূল, সাইন কসের নামরহস্য, লগ এর ভিতরের কথা, অসমতার চিহ্ন – এমন চিন্তাগুলো যদি আপনার মনে কৌতূহল জাগায়, এই বইটি আপনার জন্য!
‘গণমাধ্যম : সনাতন ও নতুনের জয়-পরাজয়' বইয়ের কথাঃ সংবাদ সংস্থা রয়টার্সের ‘ইন্সটিটিউট ফর দ্য স্টাডি অব জার্নালিজম’ শীর্ষক এক গবেষণাতে বলা হয়, ১৮-২৪ বছর বয়সী তরুণ-তরুণীদের মধ্যে ২৮ শতাংশ সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমকে সংবাদের মূল উৎস হিসেবে ব্যবহার করেন। পাশাপাশি ২৪ শতাংশ তরুণ-তরুণী সংবাদের জন্য টেলিভিশনের বিকল্প হিসেবে সামাজিক যোগাযাগ মাধ্যম ব্যবহার করেন। শুধুই তরুণ প্রজন্মের কাছেই সংবাদ উৎস হিসেবে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম জনপ্রিয় হয়ে ওঠেনি— ৫১পার্সেন্ট ইন্টারনেট ব্যবহারকারীই সংবাদ উৎস হিসেবে সোস্যাল মিডিয়া ব্যবহার করে। বিশ্বের ২৬টি দেশের প্রায় ৫০ হাজার মানুষের ওপর চালানো জরিপের ফলাফলে বলা হয়, বৈশ্বিকভাবে সংবাদ-সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানগুলোর ওপর দ্বিতীয় ধাপের একটি ভাঙন লক্ষ করা যাচ্ছে। বিষয়টি ভবিষ্যৎ নিউজ প্রোডাকশন ও প্রকাশক উভয়ের জন্যই সম্ভাব্য মাথাব্যথার কারণ হয়ে দেখা দিয়েছে। এ কারণে অনেক পুরনো গণমাধ্যমও এখন অনলাইনের দিকে ঝুঁকছে। অনেকেই প্রিন্ট সংস্করণের পাশাপাশি অনলাইন সংস্করণ চালু করতে বাধ্য হচ্ছে। ‘গণমাধ্যম: সনাতন ও নতুনের জয় পরাজয়’ গ্রন্থে লেখক অত্যন্ত প্রাঞ্জলভাষায় দুটি ধারার গণমাধ্যমের গতিপথ বিশ্লেষণ করেছেন।
চতুর্থ শিল্পবিপ্লবের এই যুগে বিশ্বের সঙ্গে তাল মিলিয়ে চলতে হলে আমাদের শিক্ষার্থীদের রােবটিকস, আইওটি, প্রােগ্রামিং প্রভৃতি বিষয়ে বিশেষ দক্ষতা প্রয়ােজন। ২০১৮ সালে বাংলাদেশ রােবট অলিম্পিয়াডের মধ্য দিয়ে আমাদের দেশের স্কুলপর্যায়ের শিক্ষার্থীদের প্রাতিষ্ঠানিকভাবে । রােবটিকসে যাত্রা শুরু হয়। প্রথমবারেই আন্তর্জাতিক রােবট অলিম্পিয়াডে জুনিয়র গ্রুপে স্বর্ণপদক বিজয়ে রােবটিকসের প্রতি বাচ্চাদের আগ্রহ আরও বেড়ে যায়। প্রতিনিয়তই শিক্ষার্থীরা আমাদের কাছে জানতে চায় কীভাবে তারা রােবটিকসে যাত্রা শুরু করবে, কেমন করে ধাপে ধাপে সহজ রােবটিকসের প্রজেক্ট শুরু করে ধীরে ধীরে তার গভীরে যাবে, বাংলা ভাষায় কী কী রিসাের্স তাদের জন্য আছে। কিন্তু দুঃখজনক হলে সত্যি, বাংলা ভাষায় রােবটিকস শেখার রিসাের্স খুবই কম আর স্কুলপর্যায়ের শিক্ষার্থীদের উপযােগী রিসাের্স তাে নেই বললেই চলে। রােবটিকসের আন্দোলনকে দেশব্যাপী ছড়িয়ে দিতে হলে বাংলা ভাষায় বইয়ের কোনাে বিকল্প নেই। মিশাল দীর্ঘদিন ধরে বাংলাদেশ ওপেন সাের্স নেটওয়ার্ক ও মাসল্যাবের সঙ্গে যুক্ত। কেমন করে পরম মমতা ও ভালােবাসায় সায়েন্স অলিম্পিয়াড, সায়েন্স কংগ্রেস, আইওটি ফিয়েস্তা, আরডুইনাে ডে, রােবট অলিম্পিয়াডের জন্য রাত-দিন এক করে কাজ করে তা দেখার সুযােগ খুব কাছ থেকে পেয়েছি। মিশাল যখন আমাকে জানাল যে স্কুলপর্যায়ের ছেলেমেয়েদের রােবটিকস শেখার জন্য সে একটা বই লিখতে চায়, ওকে উৎসাহ জুগিয়েছি বইটি লেখার জন্য। কিন্তু এত অল্প সময়ে এমন ঢাউস বই লিখে ফেলবে, সেটা কল্পনাও করতে পারিনি। রােবটিকসের প্রতি ভালােবাসা, শিশুদের প্রতি ভালােবাসা— এ দুইয়ের মিশেল যখন একসঙ্গে হয়, তখন কি আর কাউকে থামিয়ে রাখা যায়? মিশালকে অনেক ধন্যবাদ এই কঠিন কাজটি নিজ দায়িত্বে কাঁধে তুলে নেওয়ার জন্য। সৃষ্টির উল্লাসে রােবটিকস' বইটির পাণ্ডুলিপিটি প্রথম থেকেই দেখার সুযােগ আমার হয়েছে। কঠিন ভাষা এড়িয়ে শিশুদের উপযােগী করে সহজ ও প্রাঞ্জল ভাষায় রােবটিকসের কঠিন কঠিন বিষয় খুব সুন্দর করে এ বইয়ে তুলে ধরেছে মিশাল। সবচেয়ে ভালাে লেগেছে অভিভাবকদের জন্য প্রথমেই একটি অধ্যায় যুক্ত করার বিষয়টি। গত কয়েক বছর রােবট অলিম্পিয়াডের বাচ্চাদের সঙ্গে কাজ করার অভিজ্ঞতা থেকে দেখেছি, অভিভাবকেরা প্রায়ই অযাচিত ও অন্যায়ভাবে বাচ্চাদের ওপর চাপ প্রয়ােগ করেন। অভিভাবকদের বুঝতে হবে রােবটিকসের প্রতি আগ্রহ ও ভালােবাসা থাকলে ওদের আর থামিয়ে রাখা যাবে না; নিজ আগ্রহেই ওরা কাজ শিখবে। প্রতিযােগিতায় ভালাে ফলাফলের চেয়ে মুখ্য ধাপে ধাপে প্রবলেম সলভিংয়ের মাধ্যমে বিষয়ের গভীরে ঢােকা। আশা করি এ অধ্যায়টি পড়ে আমাদের অভিভাবকদের বােধােদয় হবে। রােবটিকসের বেসিক বিষয়গুলাের সঙ্গে পরিচয়ের মাধ্যমে বইয়ের মূল অধ্যায় শুরু হয়েছে। এর ফলে নতুন শিক্ষার্থীরাও সহজে বিষয়গুলাে হৃদয়ঙ্গম করতে পারবে। খুব সহজে হাতের কাছে থাকা জিনিসগুলাে দিয়ে রােবটিকসের খুদে প্রজেক্ট থেকে শুরু করে ক্রমান্বয়ে আরডুইনাে, এলইডি ব্যবহার করতে শেখা; তারপর সেন্সরের সঙ্গে পরিচয়ের মাধ্যমে। রােবটে দারুণ সব ফিচার যােগ করা; রােবটটিকে চলতে শেখানাে— এ যেন এক জাদুর হাতছানি। একবার শুরু করতে পারলে এই হাতছানি থেকে নিজেকে দূরে রাখা মুশকিল। বইটির আরও একটি উল্লেখযােগ্য বৈশিষ্ট্য হলাে, এখানে সব সমস্যার সমাধান দিয়ে দেওয়া হয়নি; বরং কীভাবে নিজের বুদ্ধি খাটিয়ে সমাধান করতে হবে, সে ব্যাপারে আলােকপাত করা হয়েছে। এর ফলে শিশুদের সমস্যা সমাধানে দক্ষতাও বাড়বে। বইয়ের দুটি খণ্ডেরই শেষ অধ্যায় লেখা হয়েছে রােবট অলিম্পিয়াডের ওপর। রােবট অলিম্পিয়াড নিয়ে বাংলায় এখন পর্যন্ত একমাত্র রিসাের্স এ বইটি। অলিম্পিয়াডের বিভিন্ন প্রতিযােগিতায় অংশগ্রহণের নিয়মকানুন,
Companies, public or private, are in constant contact with their stakeholders: customers, business partners, legal aid practitioners, auditors, journalists or their employees. No matter who they set the communication at, a concrete strategy always makes big difference in the sense. It is mandatory to understand the target people, their background, company values, and practices to decide a formal, informal or neutral tone in communications at different levels. Using the right tone of voice is essential to reflect your corporate identity while communicating both in writing and verbal. A successful corporate communication strategy helps the company or organization control its impact on others correctly. This book will help you create the following positive effects at once- • Strengthen your corporate identity • Increase recognition value • Improve professionalism • Help in efficient control of the external impact • Improve work atmosphere • Improve performance
£2.06
Support | +8809613717171
24 Hours a Day, 7 Days a Week
Happy Return Policy
All over Bangladesh
Fastest Delivery
Own Distribution Channel
Worldwide Shipping
We Deliver Product All Over the World
Newsletter
BE THE FIRST TO SEE OUR LATEST DEALS + FASHION & GROCERY INSPIRATION IN YOUR INBOX