কী আছে এই বইতে শিক্ষিতরাও অপপ্রয়োগ করেন (Misapply) এমন English word এর শুদ্ধরূপ। প্রতিটি শব্দের Correct Pronunciation এবং Example Sentence বানান নির্ভর ভুল উচ্চারিত Spelling Pronunciation শব্দমূহের শুদ্ধ উচ্চারণ। Vocabulary শেখার Tips সংবলিত দুটো গুরুত্বপূর্ণ Articles এই বই থেকে যেভাবে উপকৃত হবেন Common Mistakes এড়িয়ে ইংরেজি শব্দের Correct Application শেখা যাবে এই বই থেকে। ইংরেজি শব্দের শেখা যাবে। ফলে আপনার Listening Skill এর উন্নতি হবে এবং Spoken English ও বিদেশিদের কাছে অধিকতর বোধগম্য হয়ে উঠবে।
Companies, public or private, are in constant contact with their stakeholders: customers, business partners, legal aid practitioners, auditors, journalists or their employees. No matter who they set the communication at, a concrete strategy always makes big difference in the sense. It is mandatory to understand the target people, their background, company values, and practices to decide a formal, informal or neutral tone in communications at different levels. Using the right tone of voice is essential to reflect your corporate identity while communicating both in writing and verbal. A successful corporate communication strategy helps the company or organization control its impact on others correctly. This book will help you create the following positive effects at once- • Strengthen your corporate identity • Increase recognition value • Improve professionalism • Help in efficient control of the external impact • Improve work atmosphere • Improve performance
Goofi Borno golpo – 2 (বর্ণগল্প – ২) সিরিজে বাংলা বর্ণমালার ৫ টি বর্ণ (ঋ, এ, ঐ, ও, ঔ) নিয়ে ৫ টি গল্পের বই রয়েছে। এটি মূলত ৪-৮ বছর বয়সী শিশুদের জন্য উপযোগী। বাংলা ভাষায় শিশুদের বিভিন্ন বর্ণ, শব্দের পাশাপাশি প্রতিটি অক্ষর দিয়ে তৈরি এই গল্পগুলোতে নৈতিকতা এবং মূল্যবোধের মেসেজ রয়েছে যেন শিশুদের মধ্যে এই গুণগুলো তৈরি হয়।
1. একমাত্র MED] ENGLISH বইটি থেকে মেডিকেল ও ডেন্টাল ভর্তি 2. পরীক্ষায় প্রায় ১০০পারসেন্ট প্রশ্ন কমন পড়ার গ্যারান্টি প্রদান। 3. MEDI ENGLISH বইটি ভালােভাবে পড়লে অন্য কোনাে বই, নােট, গাইড, লেকচার শিট কিংবা কারাে সাহায্য নিতে হয় না। 4. যে সকল ছাত্র-ছাত্রী গ্রাম বা মফস্বল শহরে বাসায় বসে ভর্তি প্রস্তুতি নিচ্ছে তাদের একমাত্র অবলম্বন- MEDI ENGLISH। 5. মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষার English বিষয়ের সােনার হরিণের একমাত্র জাদুকরি বই-ই হচ্ছে- MEDI ENGLISH।
"অঙ্ক ভাইয়া" টেনশন টিনা, যে তুচ্ছ কারণে দুশ্চিন্তা করতে করতে হতাশায় ডুবে যায়, বিটলা বান্টি, দুষ্টুমির আড়ালে যার প্রশ্নগুলো চিন্তার খোরাক জোগায়, তুখোড় তন্বী, যে পারদর্শী নানামুখী দক্ষতায়, আর অবাক পৃথ্বী, জগতের সবকিছুতে যে বিস্ময় খুঁজে পায় -ওরা সবাই আজ অসহায় নজিবুল্লাহ মাস্টারের দাপটে। ওদের মনে গণিত নিয়ে হাজারো প্রশ্ন, উত্তর মেলে না কিছুতেই! ওরা তখন আশ্রয় খোঁজে অংক ভাইয়ার কাছে। কোত্থেকে এলো, কোথায় কাজে লাগে, এটা এমন কেন, অমন নয় কেন, এটা শিখে কী হয়, ওটার মূল ঘটনাটা কী- এমনসব প্রশ্নের উত্তর ‘অংক ভাইয়া’ দিয়ে যান পরম মমতায়। বাংলাদেশের আয়তন নাকি ক্ষেত্রফল, পেঁয়াজকুচি পদ্ধতিতে গোলকের আয়তন, পিথাগোরাস দিয়ে আইনস্টাইন, ফাংশনের বৃত্তান্ত, পৃথিবীর সুন্দরতম সমীকরণ, ঋনাত্মক সংখ্যার লসাগু-গসাগু, গিটারের গণিত, হাতে কলমে ঘনমূল, সাইন কসের নামরহস্য, লগ এর ভিতরের কথা, অসমতার চিহ্ন – এমন চিন্তাগুলো যদি আপনার মনে কৌতূহল জাগায়, এই বইটি আপনার জন্য!
নারী-পুরুষের একে অপরকে ভালােলাগার মনস্তত্ত্ব, হৃদয়ের গহীনে অঙ্কুরিত ভালােবাসার শারীরবৃত্ত এখন আর কোনাে রহস্যময়তায় ঢাকা বিষয় নয়। বিজ্ঞানীদের নিরলস অধ্যবসায়ে উঠে এসেছে এমন সব তথ্য যা জেনে থমকে যেতে হয়, তবুও অস্বীকার করার উপায় নেই সেই জ্ঞান, কারণ বাস্তবতায় ঘটে চলছে এমনই। জৈববৈজ্ঞানিক দৃষ্টিকোণ থেকে নানা প্রশ্নের মধ্য দিয়ে লেখক খুবই চমৎকারভাবে আলােকপাত করেছেন দুর্বোধ্য এই বিষয়টির উপর, ঘুরে বেড়িয়েছেন মানব মনের জটিল সব রাস্তায় যেখানে আমাদের পা পড়েনি কখনাে।
"আমাদের পাখির রাজ্য" বইটির প্রথম ফ্ল্যাপ-এর লেখাঃ ‘আমাদের পাখির রাজ্য’ বইটি মূলত দেশের কিশাের ও নবীনদের জন্য। এতে আছে পাখি সম্পর্কে সাধারণ ধারনা, পাখির পরিযায়ন এবং দেশের স্থানীয় ও পরিযায়ী পাখিদের বিষয়ে তথ্য। বিভিন্ন দেশি-বিদেশি টিভি চ্যানেল বা ইন্টারনেটে ছাত্রছাত্রীরা যেসব তথ্য পায় তার প্রায় সবই ভিনদেশি পােখাপাখালি বিষয়ক। ফলে, দেশের শিক্ষাঙ্গনে দেশি পাখি বিষয়ক তথ্যের বেশ ঘাটতি আছে। সেদিক চিন্তা করে লেখক তার তিন যুগের বেশি সময় ধরে দেশের পাখি ও বন্যপ্রাণী বিষয়ক মাঠগবেষণা এবং তথ্যের উপর ভিত্তি করে বইটি রচনা করেছেন। বইটি ছাত্রছাত্রীদের বিশেষ পাঠসহায়ক হবে। বাংলাদেশে সচরাসচর দেখা যায় এমন প্রায় ২০০ ??? প্রজাতির পাখির উপর নানাবিধ তথ্য পরিবেশন করা হয়েছে যা অনেক স্তরের পাঠ্যসূচির আওতায় আসবে। তাতে তরুণতরুণীরা সহায়ক পুস্তক হিসেবে এ বইটিকে ব্যবহার করতে পারবেন। এটি পাখি বিষয়ক প্রাথমিক জ্ঞানার্জনেও সাহায্য করবে। বইটি প্রাঞ্জল ভাষায় রচিত। অসংখ্য ছবির সাহায্যে পাখিবিষয়ক পঠন সহজ করা হয়েছে। আর দেশের পাখির সাথে ছবির মাধ্যমেও বেশ একটি পরিচিতি ঘটবে বলে আমরা আশা করছি। আমরা মনে করি, বড়রাও অনেক তথ্য ব্যবহার করতে ও দেশি পাখি চিনতে এ বইয়ের সহযােগিতা নিতে পারবেন।
মুসলিম দুনিয়ার অধিকাংশ মানুষ রাষ্ট্রযন্ত্র সম্পর্কে হেঁয়ালিপনার মধ্যে রয়েছে। যৎসামান্য জানাশোনা থাকলেও তা যাপিত জীবনে খুব দরকারি বলে বিবেচিত হচ্ছে না। একুশ শতকের এই বস্তুবাদী দুনিয়ায় খেয়ে-পরে বেঁচে থাকাটাই যেন একমাত্র দায়! অথচ অজ্ঞাতে রাষ্ট্র তাকে নিয়ন্ত্রণ করছে, কিন্তু রাষ্ট্রের নাগরিক হিসেবে প্রাপ্য অধিকারকে নিজের করে নেওয়ার কোনো তাড়না তার ভেতর নেই! উদাসীনতা নাগরিকদের একটা যন্ত্রে পরিণত করছে; যার আল্টিমেট পরিণতি- চালাক, চতুর, বুঝদার এক কায়েমি শক্তির দাসত্ব কবুল করা। মুসলিম মানসে ইসলামি রাষ্ট্রধারণার চরম অনুপস্থিতি বিরাজমান। মুসলমানরা ঠিক জানে না, আদতে কী ধরনের রাষ্ট্র তারা নির্মাণ করতে চায়। রাষ্ট্র, রাষ্ট্রতত্ত্ব বলতে মুসলমানরা ঠিক কী বোঝে, কী বোঝাতে চায় বিশ্ববাসীকে? যারা জাহেলি রাষ্ট্রব্যবস্থার পরিবর্তে ইসলামি জীবনবোধের আলোকে নববি রাষ্ট্র গঠনের স্বপ্নে বিভোর এবং সে প্রচেষ্টায় নিজের জীবন- যৌবনের সেরাটা ঢেলে দিচ্ছে, ঠিক তারাও রাষ্ট্রচিন্তাকে আন্তরিকভাবে বোঝার কোনো তাগিদ অনুভব করছে না। এই সংকটাবস্থায় ‘ইসলামি রাজনৈতিক তত্ত্বে রাষ্ট্রধারণা’ গ্রন্থে আধুনিক মুসলিম স্কলারদের রাষ্ট্রচিন্তাকে ঠিক তাঁদের বয়ানে তুলে ধরেছে। গ্রন্থটিতে মুসলিম চিন্তকদের জবানে উপস্থাপিত হয়েছে মুসলমাদের রাষ্ট্র, রাষ্ট্রভাবনা ও রাষ্ট্র-কাঠামো।
রাজনীতির অভ্যন্তরীণ দ্বন্দ্বের প্রতিক্রিয়া, ষড়যন্ত্র নিয়ে লেখকের অনুসন্ধানী গবেষনা ১১ জানুয়ারি ২০০৭। বিকেলে বঙ্গভবনে মঞ্চস্থ হলো রুদ্ধশ্বাস নাটক। হঠাৎই বদলে গেল দেশের হালচাল। ক্ষমতায় এলো সেনাসমর্থিত তত্ত্বাবধায়ক সরকার। লাইনচ্যুত গাড়ি ফের লাইনে তুলে দেয়ার ঘোষণা দিয়ে সরকার হাত দিলো অনেকগুলো কাজে, যা প্রশংসা ও নিন্দা দুটোই কুড়িয়েছে। উথাল-পাথাল এই দুই বছর ছিলো ঘটনাবহুল। একটি অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের মধ্য দিয়ে শেষ হলো এ অধ্যায়। ১১ জানুয়ারির পালাবদলের ক্ষণটির নাম হলো ওয়ান-ইলাভেন বা এক-এগারো। প্রশ্ন হল - এই সেনা হস্তক্ষেপ কি বিরাজমান রাজনৈতিক সংকটের অনিবার্য পরিণতি, নাকি এর পেছনে ছিলো অনেক দিনের পরিকল্পনা? কর্তৃত্ববাদী রাজনীতির অভ্যন্তরীণ দ্বন্দ্বের প্রতিক্রিয়া, নাকি ষড়যন্ত্র? লেখকের অনুসন্ধানী গবেষণায় ঐ সময়ের একটি সুরতহালের চেষ্টা করা হয়েছে এই বইয়ে।
“একাত্তরের চিঠি”বইটির ফ্ল্যাপের কথাঃ এত গৌরবময়, এত বেদনাময় বছর বাঙালির জীবনে আগে কখনাে আসেনি। বছরটি ১৯৭১। এই একটি বছরের। মাধ্যমে সমগ্র বিশ্ব বাংলাদেশকে জানল, চিনল এবং বুঝতে পারল সবজ শ্যামল প্রকৃতির কাদামাটির মতাে নরম বাঙালি প্রয়ােজনে কতটা ভয়ঙ্কর হয়ে উঠতে পারে। কোনাে সন্দেহ নেই, বাঙালি বর্ষাকালে যেমন কোমল, গ্রীষ্মে তেমনই রুক্ষ ও কঠিন। কে ভাবতে পেরেছিল, ‘ভেতাে বাঙালি' নামে অভিহিত, কাপুরুষ' পরিচয়ে পরিচিত বাঙালি জাতি। পাকিস্তান নামের অবাস্তব একটি রাষ্ট্রের জন্মের ছয় মাস। যেতে না যেতেই আত্মপরিচয় প্রতিষ্ঠায়, মাতৃভাষার অধিকার অর্জনে সােচ্চার হয়ে উঠবে? পৃথিবীতে এমন দৃষ্টান্ত বিরল যে শুধু ভাষার জন্য সংগ্রাম করে, স্বাধীনতা অর্জনের বীজটি বপন করে, ২৩ বছর অতিক্রান্ত হতে না হতেই একটি প্রদেশ স্বাধীন সার্বভৌম রাষ্ট্র হিসেবে আত্মপ্রকাশ করল । এর জন্য সেই প্রদেশের অধিবাসীদের সশস্ত্র যুদ্ধ করতে হয়েছে যুদ্ধবিদ্যায় পারদর্শী পাকিস্তানি সেনাদের বিরুদ্ধে; এবং অবিশ্বাস্য সত্য হচ্ছে, 'ভীরু, অলস, কর্মবিমুখ, কাপুরুষ, ভেতাে, যুদ্ধবিদ্যায় অনভিজ্ঞ এই বাঙালিই মাত্র নয় মাসে স্বাধীনতা ছিনিয়ে এনেছে। স্বাধীনতার জন্য প্রাণের আবেগ। যখন দুর্দমনীয় হয়ে ওঠে, তখন পৃথিবীর যত ভয়ঙ্কর। মারণাস্ত্রই ব্যবহার করা হােক না কেন, সেই আবেগের কাছে। তা তুচ্ছ হয়ে যায় । তার প্রমাণ আমরা পেয়েছি আমেরিকাভিয়েতনামের যুদ্ধে। বিশ্ববাসী সেই প্রমাণ পুনরায় প্রত্যক্ষ। করেছে ১৯৭১ সালে, বাঙালির মুক্তিযুদ্ধে। মুক্তিযুদ্ধকালে লিখিত চিঠিগুলাে শুধু লেখক-প্রাপকের। সম্পর্কে সীমাবদ্ধ নয়; যেন রক্ত দিয়ে রচিত এই কথামালা যেমন সবার সম্পদে পরিণত হয়, তেমনি পরিগণিত হবে। ইতিহাসের এক অনন্য সম্পদরূপে
পিতার সন্তান থেকে সন্তানের পিতা হয়েছি। সন্তান হিসেবে আমাকে নিয়ে পিতামাতার পেরেশানী উপলব্ধি করতে পারি আজ মধ্যবয়সে এসে পৌঁছে। মা-বার বুকের ভেতরটা পড়তে পারছি কলিজার টুকরো মেয়েদের দিকে তাকালেই। একটা বিশ্বাসী জীবনবোধের মধ্য দিয়ে বড়ো হয়েছি। আমার জীবনবোধে আল্লাহ্ রাব্বুল আলামিন এবং তার প্রিয় রাসূলুল্লাহ সা.-এর উপস্থিতি। এমন এক বিশ্বাসের দেয়াল ছুঁয়ে আজ এখানে এসে পৌঁছেছি, যেখানে ব্যক্তি, পরিবার, সমাজ ও রাষ্ট্র নিয়ে কমপ্লিট সলিউশন প্যাকেজ রয়েছে। একজন প্রফেশনাল ব্যাংকার হিসেবে আমার জগতটা হিসাব ও কারবার নিয়ে। সেই অভ্যাসেই কিনা, আমি প্রতিনিয়ত আমার সন্তানদের নিয়ে হিসাব করি, ভাবনার রাজ্যে হারিয়ে যাই। সেই ভাবনাগুলোই কলমের ছোঁয়াতে কাগজে সংরক্ষণ করেছিলাম। একজন বাংলাদেশী মুসলিম পিতার প্যারেন্টিং ভাবনা। এই ভাবনাগুলো ছাপার অক্ষরে হাজারো পিতামাতার কাছে পৌঁছবে ‘প্যারেন্টিংঃ সন্তান প্রতিপালনে সফল হওয়ার উপায়’ বইয়ের মাধ্যমে।
‘গণমাধ্যম : সনাতন ও নতুনের জয়-পরাজয়' বইয়ের কথাঃ সংবাদ সংস্থা রয়টার্সের ‘ইন্সটিটিউট ফর দ্য স্টাডি অব জার্নালিজম’ শীর্ষক এক গবেষণাতে বলা হয়, ১৮-২৪ বছর বয়সী তরুণ-তরুণীদের মধ্যে ২৮ শতাংশ সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমকে সংবাদের মূল উৎস হিসেবে ব্যবহার করেন। পাশাপাশি ২৪ শতাংশ তরুণ-তরুণী সংবাদের জন্য টেলিভিশনের বিকল্প হিসেবে সামাজিক যোগাযাগ মাধ্যম ব্যবহার করেন। শুধুই তরুণ প্রজন্মের কাছেই সংবাদ উৎস হিসেবে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম জনপ্রিয় হয়ে ওঠেনি— ৫১পার্সেন্ট ইন্টারনেট ব্যবহারকারীই সংবাদ উৎস হিসেবে সোস্যাল মিডিয়া ব্যবহার করে। বিশ্বের ২৬টি দেশের প্রায় ৫০ হাজার মানুষের ওপর চালানো জরিপের ফলাফলে বলা হয়, বৈশ্বিকভাবে সংবাদ-সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানগুলোর ওপর দ্বিতীয় ধাপের একটি ভাঙন লক্ষ করা যাচ্ছে। বিষয়টি ভবিষ্যৎ নিউজ প্রোডাকশন ও প্রকাশক উভয়ের জন্যই সম্ভাব্য মাথাব্যথার কারণ হয়ে দেখা দিয়েছে। এ কারণে অনেক পুরনো গণমাধ্যমও এখন অনলাইনের দিকে ঝুঁকছে। অনেকেই প্রিন্ট সংস্করণের পাশাপাশি অনলাইন সংস্করণ চালু করতে বাধ্য হচ্ছে। ‘গণমাধ্যম: সনাতন ও নতুনের জয় পরাজয়’ গ্রন্থে লেখক অত্যন্ত প্রাঞ্জলভাষায় দুটি ধারার গণমাধ্যমের গতিপথ বিশ্লেষণ করেছেন।
“জোছনায় ফুল ফুটেছে" বইটির ফ্ল্যাপ এর লেখাঃ এক ফাল্গুন মাসে আমি গ্রামের বাড়িতে গিয়েছি । রাতে অপূর্ব জোছনায় পৃথিবী ভেঙে পড়ছে । শত শত নক্ষত্রও জেগে উঠেছে । পৃথিবী তার সমস্ত সৌন্দর্যের রূপ নিয়ে দাড়িয়ে আছে । জানালা খুলে বিছানায় এপাশ-ওপাশ করতে করতে ঘুমিয়ে পড়েছিলাম । ঘুম ভাঙল গভীর। রাতে । দরজা খুলে নিঃশব্দে আঙিনায় এসে দাঁড়িয়েছি । জোছনায় গাছপালা প্লাবিত । আমের মুকুল, বাতাবি লেবু আর শাদা ফুলের গন্ধ মন পাগল করে তুলছে। কোনাে এক প্রান্ত থেকে হুতুম পেঁচার ডাক ভেসে আসছে—হুদ হুদ হুতুম হুদ । অদ্ভুত এবং একরকম ভয় জাগানিয়া শব্দ । জোছনা, গন্ধ। সব মিলিয়ে বিচিত্র একটা পরিবেশ তৈরি হয়েছে । আমার মন হু হু করে উঠছে। মনে হচ্ছে শব্দ করে কেঁদে উঠি । সুন্দর এই পৃথিবীতে একদিন আমি থাকব না । কিন্তু পৃথিবী তার সমস্ত রূপ নিয়ে দাঁড়িয়ে থাকবে । আম গাছের ডালের ভিতর দিয়ে অবাক জোছনার কী রহস্য! মুগ্ধ হয়ে দেখছি । মনে হচ্ছে—জোছনায় যেন ফুল ফুটেছে ।
বাংলাদেশের বেশির ভাগ সাধারণ মেয়ের মতই চলে যাচ্ছিল তনুর দিন। একদিন একটি আকস্মিক ঘটনা পরিবতর্ন করে দিল তার জীবন। ঘটনাটি কী তা জানতে হলে পড়তে হবে এই কমিক্সটি। আজ থেকে প্রায় দুই বছর আগে কোন এক শীতের বিকেলে, উন্মাদ অফিসে আহসান হাবীব স্যারের সাথে কথা হচ্ছিল দেশী-বিদেশী কমিক্স নিয়ে। তখনি হঠাৎ স্যারের মাথায় আসে এই কমিক্সটির আইডিয়া। স্যারের আইডিয়াকে ভিত্তি করেই আঁকা শুরু আমার প্রথম কমিক্স। বুশরা ফেরদৌসী ফেব্রুয়ারি, ২০২০ ইন্ডিয়ানা স্টেট, যুক্তরাষ্ট্র