×
Categories
Filter by brand
Filter by price
Min  Max 
Categories
Brands
View as Grid List
প্রোডাক্টিভ মুসলিম
প্রোডাক্টিভ মুসলিম

প্রোডাক্টিভ মুসলিম (হার্ডকভার) - মোহাম্মদ ফারিস , মিরাজ রহমান (অনুবাদক) , হামিদ সিরাজী (অনুবাদক)

BGP0009
প্রোডাক্টিভ মুসলিম’ একটি আত্মোন্নয়নমূলক বই। বইটির পাতায় পাতায় মুখর হয়ে উঠেছে—আত্ম-জাগরণ, আত্মনির্মাণ ও আত্মবিকাশের বিভিন্ন দিক নিয়ে জীবনঘনিষ্ট আলোচনার আসর। এতে আছে স্রষ্টার দেওয়া অমূল্য উপহার—আমাদের মেধা সময় ও শক্তিকে কাজে লাগিয়ে ব্যক্তিগঠন, ক্যারিয়ার উন্নয়ন এবং সামাজসেবামূলক কর্মোদ্যোগের মধ্য দিয়ে নিজেকে এক নতুন পৃথিবীর স্বপ্নদ্রষ্টা এবং একনিষ্ঠ কারিগর হিসেবে গড়ে তোলার বাস্তবধর্মী কর্মকৌশল। লেখক কুরআনের রত্নভান্ডার, নবিজির সুন্নাহর মুক্তো-প্রবাল থেকে শুরু করে Dr John Ratey, Graham Allcott সহ আধুনিক জ্ঞানবিজ্ঞান এবং ব্যবসায়িক কর্মকৌশলের অসাধারণ সব তথ্য ও অভিজ্ঞতা তুলে ধরেছেন বইটিতে। ইসলামের শাশ্বত শিক্ষা এবং আধুনিক জ্ঞানবিজ্ঞানের মিশেলে রচিত এই বইটিতে যে প্রোডাক্টিভ লাইফ-স্টাইলের মডেল তুলে ধরা হয়েছে, তা একজন মানুষকে পার্থিব জীবনের সাফল্যের শেকড় ছুঁয়ে দিয়ে নিজেকে পরকালীন জীবনের শিখরে পৌঁছে দিতে এক উজ্জ্বল আলোকবর্তিকা হয়ে পথ দেখাবে। এই বইয়ে আলোচিত—আমাদের জীবনের উদ্দেশ্য কী? মানুষের শ্রেষ্ঠত্ব; মানুষ, সৃষ্টিকর্তা এবং মহাবিশ্বের আন্তঃসম্পর্ক; মানবজাতির প্রতি আমাদের দায়বোধ; পৃথিবীর কাছে ঋণস্বীকার—এসব কমন ভ্যালুজ আমাদের প্রত্যেকের জানা দরকার, যেন বৃহত্তর মানবিক স্বার্থে একটি বসবাসযোগ্য ও শান্তিপূর্ণ সবুজ পৃথিবী গড়ে তুলতে আমরা একে অপরের পরিপূরক হয়ে কাজ করতে পারি। অন্যান্য প্রোডাক্টিভিটি বইয়ের তুলনায় এর বিশেষত্ব কী? দেহের একটি আত্মা আছে—বিষয়টি এমন নয়, আসলে আমাদের ‘আত্মার জন্য এ-দেহটি। সৃষ্টি হিসেবে মানুষ যতটা-না দৈহিক, তার চেয়ে বেশি আত্মিক। পশ্চিমা ধ্যানধ্যারণার আলোকে প্রোডাক্টিভিটি কিংবা পার্সোনাল ডেভেলপমেন্টের ওপর লিখিত যাবতীয় বইয়ের প্রধান দুর্বলতা—এই আত্মা ও আধ্যাত্মিকতার মতো একটি শাশ্বত সত্যকে এড়িয়ে যাওয়া। আমাদের দেহ দুর্বল, ভঙ্গুর ও পঁচনশীল। পক্ষান্তরে আমাদের আত্মা হলো শাশ্বত। তাই আত্মা ও আধ্যাত্মিকতাকে অস্বীকার করে যে কর্মকৌশল দাঁড় করানো হয়, তাতে তাৎক্ষণিকভাবে ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র কিছু সফলতা অর্জিত হলেও, জীবনের বৃহত্তর সফলতার প্রশ্নে তা চূড়ান্তভাবে ব্যর্থ। এ জন্য মানবসত্তার পূর্ণ বিকাশ এবং দীর্ঘমেয়াদি স্থায়ী সফলতার জন্য দরকার এমন এক অত্যুজ্জ্বল জীবনদৃষ্টি ও কর্মকৌশল, যা একজন মানুষকে দুনিয়াতে প্রেডাক্টিভ হওয়ার পাশাপাশি অনন্তকালের পরকালীন জীবনের ব্যাপারেও প্রোডাক্টিভ হতে সাহায্য করতে পারে। এই এখানটাতে প্রোডাক্টিভ মুসলিম বইটি এই ইন্ডাস্ট্রির পশ্চিমাধারার আর-সব বই থেকে আলাদা এবং এক অপার্থিব স্বকীয়তায় উজ্জ্বল।
320.00৳
Picture of সক্রেটিসের জবানবন্দি ও মৃত্যুদন্ড (হার্ডকভার) - ড. সফিউদ্দিন আহমদ (অনুবাদক)
Picture of সক্রেটিসের জবানবন্দি ও মৃত্যুদন্ড (হার্ডকভার) - ড. সফিউদ্দিন আহমদ (অনুবাদক)

সক্রেটিসের জবানবন্দি ও মৃত্যুদন্ড (হার্ডকভার) - ড. সফিউদ্দিন আহমদ (অনুবাদক)

BCH0015
প্রফেসর ড. সফিউদ্দিন আহমদ শিকড় সন্ধানী মৌলিক গবেষক ও সৃজনশীল সাহিত্যিক এবং একজন সম্মোহক অধ্যাপক হিসেবে নন্দিত। সাহিত্য ও সংস্কৃতি চর্চা ঔজ্জ্বল্যে ভাস্বর ,কৃতী সন্তানের রত্নভূমি রায়পুরা তার জন্ম ১৯ অক্টোবর ১৯৪৩ সনে। তিনি বাংলা ও লজিকে লেটার মার্কসহ ইন্টারমিডিয়েট পাশ করেন এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে বাংলা অনার্স ও এম.এ’র একজন কৃতী ছাত্র ছিলেন। পরবর্তীকালে তিনি যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ে তুলনামূলক সাহিত্যে এবং বিশ্বভারতীতে রবীন্দ্র সাহিত্যের ওপর উচ্চতর পর্যায়ে পড়াশোনা ও পিএইচডি ডিগ্রি অর্জন করেন। ড. সফিউদ্দিন আহমদ -এর গবেষণা ও সাহিত্যকর্ম বহু বিচিত্র মা্ত্রিকা। তার গদ্য ছন্দিত, ধ্বনি তরঙ্গময় ও অনুপ্রসারে অভিযোজনায় রস মাধুর্য এবং আকর্ষনীয় ও সুখপাঠ্য। বাংলা একাডেমী থেকে প্রকাশিত দশটি গবেষণা গ্রন্থ সহ তার মোট গবেষণা গ্রন্থ ৩৫টি এবং এ সব গ্রন্থ দেশ ও বিদেশে বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে রেফারেন্স বই হিসেবে পাঠ্য তালিকাভুক্ত । ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় গবেষণা পত্রিকা, বাংলা একাডেমী গবেষণা পত্রিকা, যাদবপুর, কোলকাতা ও বিশ্বভারতী গবেষণা পত্রিকায় তার পঞ্চাশটি প্রবন্ধ প্রকাশিত হয়েছে। অতি সাম্প্রতিক প্রকাশিত তাঁর ‘ভাষা সংগ্রাম -শিক্ষার সংগ্রাম’ , ‘ইয়ং বেঙ্গল মুভমেন্ট ও ডিরোজিও’ খুবই আলোড়ন সৃষ্টি করেছে। তার গ্রন্থ আমাদের গবেষণা সাহিত্যে এক মৌলিক ও অনন্য অবদান। তিনি একজন দক্ষ ও কৃতী অনুবাদক।প্লেটোর “The last days of socrates” নামক মহৎ গ্রন্থটি তিনি ‘সক্রেটিসের শেষ দিনগুলো’ নামে অনুবাদ করেছেন এবং বইটি প্রকাশ করেছে বাংলা একাডেমী। এছাড়াও তিনি ডিরোজিও, জ্যাঁ আর্তুর র‌্যাঁবো, পাবলো নেরুদা এবং টি. এস এলিয়টের কবিতা অনুবাদ করে পণ্ডিতজনের প্রশংসা অর্জন করেছেন।
350.00৳
ধরণির পথে পথে (হার্ডকভার) -  জিয়াউল হক
ধরণির পথে পথে (হার্ডকভার) -  জিয়াউল হক

ধরণির পথে পথে (হার্ডকভার) - জিয়াউল হক

BGP0084
মানুষের মনের চেয়ে বেশি রহস্যময় আর কিছু কি এই পৃথিবীতে আছে? কোথাও তাজমহলের শুভ্রতাকেও ম্লান করে মন, আবার কোথায় হিমালয়কেও হার মানায় মনের উচ্চতা। কোথাও-বা আবার তা মিশরের মমির অজানা রহস্যকেও ছাড়িয়ে যায়। মানুষের মন আটলান্টিকের গভীরতাকেও লজ্জা দেয়। প্রতিটি মানুষেরই একটা করে মন আছে, আছে একটা করে বিচিত্র জগৎ। আমরা কয়টা মন চিনি, কজনকে জানি? যাদের জানি বলে মনে করি, আসলেই কি তাদের জানি? মানুষের মনের গভীরে নামতে পারা, তার গভীরতা মাপতে পারা, সেই গভীরতার চিত্র-বিচিত্র রূপ দেখতে পাওয়া কি এতটাই সহজ? না, সহজ নয়। কারণ, মানুষ বড়োই দুর্বোধ্য আর বড়োই রহস্যময় এক প্রাণী! মন যা দেখায়, তার পেছনেও দেখার অনেক থাকে। যা জানায়, তার পেছনেও জানার অনেক কিছু থেকে যায়। মন তো কখনোই নিজেকে পুরোটা মেলে ধরে না। কারণ, নিজের পৃথিবীর এ সিংহাসনে মন নিজেই রাজা। এখানে আর কাউকেই সে ভাগ বসাতে দিতে রাজি নয়। এ জন্যই সে একা, বড়ো একা! কী বৈচিত্র্যময় বৈপরীত্য দেখুন তো। এই বৈচিত্র্যময় বৈপরীত্যই মানুষকে রহস্যময় করেছে। এখানেই তার আলাদা স্বকীয়তা। এই স্বকীয়তার সে আগলে রাখে পরম যতনে। আর আগলে রাখতে গিয়ে সে নীরবে হাসে, গোপনে কাঁদে। আপনার আশেপাশে যারা আছেন, চেয়ে দেখুন- ভিন্ন কিছু দেখতে পাচ্ছেন? হাসির পেছনে লুকোনো কান্না কিংবা কান্নার পেছনে লুকোনো হাসি? এ এক অপার রহস্যই বটে! এই রহস্যটা ধরতে পারাটাই হলো বিশ্বকে পড়তে পারা। আসনু, বিশ্বটাকে পড়ে দেখি...
0.25৳
ধর্ম নিয়ে (হার্ডকভার) - বার্ট্রান্ড রাসেল ,  আমিনুল ইসলাম ভুইয়া (অনুবাদক)
ধর্ম নিয়ে (হার্ডকভার) - বার্ট্রান্ড রাসেল ,  আমিনুল ইসলাম ভুইয়া (অনুবাদক)
560.00৳
বৈজ্ঞানিক দৃষ্টিভঙ্গি (হার্ডকভার) - বার্ট্রান্ড রাসেল ,  আমিনুল ইসলাম ভুইয়া (অনুবাদক)
বৈজ্ঞানিক দৃষ্টিভঙ্গি (হার্ডকভার) - বার্ট্রান্ড রাসেল ,  আমিনুল ইসলাম ভুইয়া (অনুবাদক)

বৈজ্ঞানিক দৃষ্টিভঙ্গি (হার্ডকভার) - বার্ট্রান্ড রাসেল , আমিনুল ইসলাম ভুইয়া (অনুবাদক)

SP0033
বার্ট্রান্ড রাসেল বৈজ্ঞানিক দৃষ্টিভঙ্গি’ নামক একই পুস্তকটি রচনা করেছিলেন ১৯৩১ সালে তা ছিল প্রথম ও দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের মধ্যবর্তী কাল। পৃথিবী তখন যুদ্ধের ভয়াবহতা সম্পর্কে অভিজ্ঞতা লাভ করেছিল,কিন্তু ভেতরে ভেতরে আরেকটি বিশ্বযুদ্ধের প্রস্তুতি নিচ্ছিল। ইতোমধ্যে জ্ঞান-বিজ্ঞানেরও প্রভূত উন্নতি সাধিত হয়েছিল,তা যে মানুষের শুভবুদ্ধিকে জাগ্রত করেনি,বরং তার ধ্বংসস্পৃহাকে উপ্ত করে রেখেছিল,দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধই তার প্রমাণ। কিন্তু এরই মধ্যে বিবেকবান,প্রগতিশীল,শাস্তিবাদী মানুষদের মধ্যে বৈজ্ঞানিক দৃষ্টিভঙ্গিরও প্রসার ঘটেছিল; সেই দৃষ্টিভঙ্গির সূচনা ঘটেছিল গ্যালিলিও-এর মাধ্যমে এবং তারপর কেপলার,নিউটন,ডারউইন,আইনস্টাইন,পাভলভের মতো বড় একদল বৈজ্ঞানিকের আবিষ্কার ও দর্শনের মধ্য দিয়ে সেই মনোভাব মূর্ত রূপ পেয়েছিল। রাসেল ছিলেন সেই মনোভাবের এক মূল প্রবক্তা। তিনি বলেছেন “বিজ্ঞান নামটি যা বুঝায় তা প্রাথমিকভাবে হলো জ্ঞান; প্রথাগতভাবে তা নির্দিষ্ট কিছু ধরনের জ্ঞান; নামত তা হলো সুনির্দিষ্ট কিছু ফ্যাক্টের সঙ্গে সম্পর্কিত করে সাধারণ সূত্রের অনুসন্ধান। কিন্তু সেই জ্ঞান যে মানুষকে শাস্তি ও সুখের কাছে নিয়ে যায় না,তার কথা বলেন রাসেল। তিনি তাই বিজ্ঞানের সঙ্গে প্রজ্ঞার যোগের কথা বলেন। রাসেল তাঁর বিভিন্ন রচনা—এই বইটিতেও—যৌক্তিক,তথা বৈজ্ঞানিক দৃষ্টিভঙ্গির বর্ণনা দিয়েছেন। তিনি যখন বৈজ্ঞানিক দৃষ্টিভঙ্গির কথা বলেন অন্তিম বিশ্লেষণে তা দাঁড়ায় জ্ঞানসমৃদ্ধ প্রজ্ঞাময় দৃষ্টিভঙ্গি। এই পুস্তকটিকে রাসেল আমাদেরকে সেই বৈজ্ঞানিক দৃষ্টিভঙ্গির দিশা দেন,কিন্তু আমাদেরকে আরও এগিয়ে যেতে বলেন। ‘একটি বৈজ্ঞানিক সভ্যতাকে যদি উত্তম সভ্যতা হয়ে উঠতে হয় তাহলে জ্ঞানের বৃদ্ধিকে প্রজ্ঞার বৃদ্ধির সঙ্গে যুক্ত থাকতে হয়। প্রজ্ঞা বলতে জীবনের লক্ষ্যের সঠিক ধারণা বুঝায়। এটি এমন কিছু যা খোদ বিজ্ঞান প্রদান করে না। ফলে,বিজ্ঞান যদিও প্রগতির প্রয়োজনীয় উপাদান সরবরাহ করে তবুও খোদ বিজ্ঞানের অগ্রগতি নির্ভেজাল প্রগতি নিশ্চিত করার ক্ষেত্রে যথেষ্ট নয়। এমনই ঘটছে বৈজ্ঞানিক পৃথিবীতে। তাই আমাদেরকে বৈজ্ঞানিক দৃষ্টিভঙ্গি লালন করে প্রজ্ঞাময় জীবন অনুসরণ করতে হবে,এমন ‘বাণীই’ এই পুস্তকটির মূল বক্তব্য ।
500.00৳
দর্শন নিয়ে (হার্ডকভার) - বার্ট্রান্ড রাসেল ,  আমিনুল ইসলাম ভুইয়া (অনুবাদক)
দর্শন নিয়ে (হার্ডকভার) - বার্ট্রান্ড রাসেল ,  আমিনুল ইসলাম ভুইয়া (অনুবাদক)

দর্শন নিয়ে (হার্ডকভার) - বার্ট্রান্ড রাসেল , আমিনুল ইসলাম ভুইয়া (অনুবাদক)

SP0041
বার্ট্রান্ড রাসেলের অন্য অনেক পরিচয় যেমন রাজনৈতিক তাত্ত্বিক, অ্যাকটিভিস্ট, গণবক্তা, শিক্ষক, শান্তিসংগ্রামী, গল্প-রচয়িতা ইত্যাদি থাকা সত্ত্বেও তিনি মূলত বিংশ শতাব্দীর একজন শ্রেষ্ঠ দার্শনিক হিসেবেই পরিচিত। তাঁর সকল পুস্তক, প্রবন্ধ-নিবন্ধকে তাই দার্শনিক রচনা বললে অযথার্থ হয় না। কিন্তু আমরা এই সংকলনটিতে, তথা দর্শন নিয়ে বার্ট্রান্ড রাসেল’-এ তাঁর রচনাবলি তুলে ধরার বদলে বরং ‘খোদ দর্শন’ নিয়ে তিনি যেসব কথা বলেছেন তার একটি নির্বাচন তুলে ধরার চেষ্টা করেছি। কোনো একটি বিদ্যাবিভাগের গোড়ায় যেমন তুলে ধরা হয়—বিষয়টি কী, তার প্রয়োজনীয়তা কী, ফলাফল কী, তারই উদ্যোগ এটি। রাসেলের কাছে দর্শন হলো ধর্ম থেকে বিজ্ঞানের পথে যাত্রার একটি মধ্যস্থল। যেমন তিনি বলেছেন, ‘আমরা যা জানি তা হলো বিজ্ঞান আর যা জানি না তা হলো দর্শন। তাহলে দর্শনের প্রয়োজনীয়তা কী? তা হলো ‘যেসব জিনিস বৈজ্ঞানিক জ্ঞানে লভ্য নয় তাদের সম্পর্কে কল্পনাকে জাগ্রত রাখা’ এবং ‘যা কিছু জ্ঞান বলে মনে হয় তার কতটা যে জ্ঞান নয় বিনয়ের সঙ্গে তা নিয়ে নিজেদেরকে সচেতন রাখা। রাসেলের এই কথা আমাদের পৃথিবীর আরেক শ্রেষ্ঠ দার্শনিক সক্রেটিসের দর্শনের কথা মনে করিয়ে দেয়, যিনি বলেছেন ‘আমি বেশি কিছু জানি না। কিন্তু কোনো কিছু না জেনে ভাবি না যে, আমি জানি।’ এই বিনয়, এই পরিপ্রেক্ষিতই যে দর্শনের মূল কথা, তা আমরা আবার বার্ট্রান্ড রাসেলের মধ্যে খুঁজে পাই।
440.00৳
সাহসের মন্ত্র (হার্ডকভার) -  আ.জ.ম. ওবায়েদুল্লাহ
সাহসের মন্ত্র (হার্ডকভার) -  আ.জ.ম. ওবায়েদুল্লাহ

সাহসের মন্ত্র (হার্ডকভার) - আ.জ.ম. ওবায়েদুল্লাহ

BGP0099
"সাহসের মন্ত্র " বইয়ের সংক্ষিপ্ত কথা: একজন লড়াকু সৈনিক কেবল গায়ে-গতরে শক্তিমান হয় না; মগজটাকেও কাজে লাগায়। জাহেলিয়াতকে রুখে দিতে হলে প্রথমে মনুষ্য মগজে প্রোথিত করে নিতে হয় জ্ঞানের আলোকবর্তিকা। কী করছি, কেন করছি, কীভাবে করছি তার এক পূর্ণাঙ্গ চিত্র মানসপটে সদা জাগরুক রাখতে হয়। বুদ্ধি-বিবেক, মেধা ও মননের সর্বোচ্চ ব্যবহারই আগামীর মুক্তির ইশতেহার তৈরি করবে। আমাদের স্বকীয় শিক্ষা, সংস্কৃতি আর জাতিসত্তা নিয়ে কিছু মৌলিক বোঝাপড়া সামনে এসে দাঁড়িয়েছে। সেই বোঝাপড়ায় আমাদের ভাবনা তুলে ধরার একটা প্রয়াস সাহসের মন্ত্র।
300.00৳
আমার পৃথিবী: দর্শন, সমাজ, রাজনীতি - সরদার ফজলুল করিম
আমার পৃথিবী: দর্শন, সমাজ, রাজনীতি - সরদার ফজলুল করিম

আমার পৃথিবী: দর্শন, সমাজ, রাজনীতি - সরদার ফজলুল করিম

PRO037
সরদার ফজলুল করিমের পৃথিবী ছিল নিরন্তর অনুসন্ধানের। বিপুল বিচিত্র জীবনাভিজ্ঞতা আর অধ্যয়নের মধ্য দিয়ে অতিবাহিত হয়েছে তাঁর জীবন। ফলে দিনপঞ্জিতে লেখা নিত্যদিনের খুব সাধারণ ঘটনার মধ্যেও জীবন-জগৎ আর ইতিহাস সম্পর্কে তাঁর গভীর বোধের পরিচয় পাওয়া যায়। সরদার ফজলুল করিমের দার্শনিক মন সারাক্ষণ জীবন ও জগৎ সম্পর্কে নানা জটিল জিজ্ঞাসার উত্তর খুঁজে ফিরেছে। আপন জীবন এবং সমকালীন ইতিহাসকে পরিপ্রেক্ষিতে রেখে তিনি দেশ ও সমাজকে উপলব্ধির প্রয়াস করেছেন। সমস্যা আর সম্ভাবনার ক্ষেত্রগুলো চিহ্নিত করেছেন। আবার জীবন বলতেও জীবনের বহুমাত্রিক দিক উঠে এসেছে তাঁর এসব ভাবনালিপিতে। আমার পৃথিবী বইয়ে তাঁর লেখাগুলো ডায়েরি-আশ্রিত। সেগুলোকে দর্শন, সমাজ, রাজনীতি, দেশ, জীবন, সাহিত্য—এভাবে পর্ববিন্যস্ত করে তুলে ধরা হয়েছে। সাহিত্য অংশে স্থান পেয়েছে বই ও লেখক নিয়ে তাঁর পাঠানুভূতি। সরদার ফজলুল করিমের চিন্তাজগৎকে বুঝতে বিশেষ সহায়ক হবে বইটি।
520.00৳ 390.00৳
Picture of Support | +8809613717171

Support | +8809613717171

24 Hours a Day, 7 Days a Week

Picture of Happy Return Policy

Happy Return Policy

All over Bangladesh

Picture of Worldwide Shipping

Worldwide Shipping

We Deliver Product All Over the World

Picture of Fastest Delivery

Fastest Delivery

Own Distribution Channel