ক্যামেলটের জাদুকর নতুন লাইব্রেরি সহকারী মিস্টার মার্লি আসলে কে? রাজা আর্থারের সেই বিখ্যাত জাদুকর মার্লিনের সঙ্গে তাঁর চেহারার এত মিল কেন? বিশাল মাছের ট্যাঙ্কের ওটা কি সত্যিই গোল্ডফিশ, নাকি…? এসব প্রশ্নের জবাব পেতে চাইল তিন গোয়েন্দা। কয়েন-রহস্য শেলী আন্টির সঙ্গে টিম্বারউলফ লেকে ক্যানু ট্রিপে বেরিয়েছে তিন গোয়েন্দা। জঙ্গলে প্রকাণ্ড এক পাথরের গায়ে লেখা রহস্যময় এক ধাঁধা আবিষ্কার করল ওরা। ধাঁধাটার সঙ্গে কি বছর খানেক আগে চুরি যাওয়া দুষ্প্রাপ্য কয়েনগুলোর কোন যোগসূত্র আছে? সতর্কবার্তা উপেক্ষা করে তদন্ত শুরু করল তিন গোয়েন্দা। মৃত্যুকূপ গণ্ডগোল বেধেছে হিরু চাচার সোনার খনিতে। সরেজমিনে তদন্ত করতে কিশোরকে নিয়ে প্লেনে করে রওনা দিল সে। শুরু হলো পদে-পদে বিপদ। স্বর্ণখনির ভিতরে দস্যুদলের মুখোমুখি হলো চাচা-ভাতিজা। ডাকাতদের টেক্কা দিয়ে, রুদ্ধশ্বাস অভিযান শেষে, জলদস্যুর বহুমূল্য মুকুটটা কি উদ্ধার করতে পারল ওরা?
হ্যালো, কিশোর বন্ধুরা আমি কিশোর পাশা বলছি, আমেরিকার রকি বীচ থেকে। জায়গাটা লস অ্যাঞ্জেলেসে, প্রশান্ত মহাসাগরের তীরে, হলিউড থেকে মাত্র কয়েক মাইল দূরে। যারা এখনও আমাদের পরিচয় জান না, তাদের বলছি, আমরা তিন বন্ধু একটা গোয়েন্দা সংস্থা খুলেছি, নাম তিন গোয়েন্দা। আমি বাঙালী। থাকি চাচা-চাচীর কাছে। দুই বন্ধুর একজনের নাম মুসা আমান, ব্যায়ামবীর, আমেরিকান নিগ্রো; অন্যজন আইরিশ আমেরিকান, রবিন মিলফোর্ড, বইয়ের পোকা। একই ক্লাসে পড়ি আমরা। পাশা স্যালভিজ ইয়ার্ডে লোহা-লক্কড়ের জঞ্জালের নিচে পুরানো এক মোবাইল হোম-এ আমাদের হেডকোয়ার্টার। তিনটি রহস্যের সমাধান করতে চলেছি এসো না, চলে এসো আমাদের দলে।
…জেদি যুবক জিম ও’কনর। প্রেমিকার পিতার ভবিষ্যদ্বাণী ভুল প্রমাণের জন্যে ভেড়ার পাল নিয়ে রওনা হলো পশ্চিমে । বিরূপ প্রকৃতি আর কিছু শত্রুভাবাপন্ন মানুষ বাধা হয়ে দাঁড়াল ওর পথে। শুরু হলো অসম লড়াই। …নিখোঁজ ভাইয়ের সন্ধানে সল্ট লেকের ভয়ঙ্কর মরুভূমিতে নেমেছে একাকী এক মেয়ে। কে তার শত্ৰু, কে তার বন্ধু, কিছুই বুঝবার উপায় নেই। গাইড হিসেবে যাকে ভাড়া করেছে, তাকেই বা কতটুকু বিশ্বাস করা যায়? …স্ত্রী হত্যার প্রতিশোধ নিতে চলেছে ভিয়ান অ্যানরিল, মুখোমুখি হতে চলেছে খুনিদের। জানে, ফিরতে পারবে না। কিন্তু ও মারা গেলে কোথায় ঠিকানা হবে ওর অবুঝ সন্তানের? …সন্দেহ নেই, আউট-ল বিগ বিলিকে বন্দুকের লড়াইয়ে অনায়াসে হারাতে পারবে রেঞ্জার জেফ লোগান। সমস্যা হলো, বন্দুক নয়, খালি হাতে ওকে নামতে হচ্ছে বিশালদেহী দানবটির বিপক্ষে। নানা স্বাদের চমৎকার নটি কাহিনী। পশ্চিমের কঠিন জীবনের প্রাঞ্জল প্রতিচ্ছবি।
জীভ্স্ অভ অল ট্রেডস সব কাজের কাজী বলতে যা বোঝায়, তা-ই হলো জীভ্স্। আদতে সম্ভ্রান্ত এক ধনী ব্যক্তির খানসামা, কিন্তু তার কর্মপরিধি জুতা সেলাই থেকে শুরু করে চণ্ডীপাঠ পর্যন্ত বিস্তৃত। এই জীভ্সেরই মজাদার সব কাণ্ডকারখানা নিয়ে এ-বই। পড়তে-পড়তে কখনও মুচকি হাসি খেলে যাবে আপনার ঠোঁটে, কখনও-বা হেসে উঠবেন হো-হো করে। তার সঙ্গে যোগ হয় যদি প্রাচীন এক মূর্তি আর একটি বিস্ফোরক নোট-বই, তা হলে? বেউলফ দানব গ্রেনডেলের মাকে হত্যা করতে এসে উল্টো সেই মায়াবিনীরই জালে আটকা পড়ল বীর যোদ্ধা বেউলফ। মদির গলায় শর্ত জানাল মায়াবিনী: তাকে একটি সন্তান উপহার দিলে তবেই মিলবে মুক্তি। সুন্দরী পিশাচীর আহ্বানে সাড়া দিল রূপমুগ্ধ বীর যোদ্ধা। তারপর…
হ্যালো, কিশোর বন্ধুরা আমি কিশোর পাশা বলছি, আমেরিকার রকি বীচ থেকে। জায়গাটা লস অ্যাঞ্জেলেসে, প্রশান্ত মহাসাগরের তীরে, হলিউড থেকে মাত্র কয়েক মাইল দূরে। যারা এখনও আমাদের পরিচয় জান না, তাদের বলছি, আমরা তিন বন্ধু একটা গোয়েন্দা সংস্থা খুলেছি, নাম তিন গোয়েন্দা। আমি বাঙালী। থাকি চাচা-চাচীর কাছে। দুই বন্ধুর একজনের নাম মুসা আমান, ব্যায়ামবীর, আমেরিকান নিগ্রো; অন্যজন আইরিশ আমেরিকান, রবিন মিলফোর্ড, বইয়ের পোকা। একই ক্লাসে পড়ি আমরা। পাশা স্যালভিজ ইয়ার্ডে লোহা-লক্কড়ের জঞ্জালের নিচে পুরানো এক মোবাইল হোম-এ আমাদের হেডকোয়ার্টার। তিনটি রহস্যের সমাধান করতে চলেছি এসো না, চলে এসো আমাদের দলে।
পিশাচের পাল্লায় অনীশ দাস অপু চমৎকার কিছু পিশাচ কাহিনী সন্নিবেশিত হয়েছে বইটিতে। “মার্ভ ভিও” পড়ার সময়ে ছমছম করে উঠবে গা। বুকে যথেষ্ট সাহস না থাকলে গভীর রাতে ‘হলদে পা’ পড়া বারণ। “পিশাচের পাল্লায়’ ও ‘হানা বাড়ি’ পড়ে শিউরে উঠবেন। এ ছাড়া অন্যান্য গল্পগুলোও আপনাকে চমকিত করবে। নরসিংহপুরের পিশাচ অনীশ দাস অপু সম্পাদিত পাঠক, কী ধরনের হরর গল্প আপনার পছন্দ? অনুবাদ নাকি মৌলিক? গা ছমছমে ভৌতিক কাহিনী অথবা কলজে চমকে দেয়া পিশাচ গল্প? সেবা ও রহস্যপত্রিকার শক্তিশালী কয়েকজন লেখকের সব রকম স্বাদের, সব ধরনের গল্প পাবেন এ বইতে। প্রবেশ করুন ভয় ও আতঙ্কের দুঃস্বপ্ন-রাজ্যে।
শত্রু ভয়ঙ্কর আসামীর কাঠগড়ায় দাঁড়িয়ে আছে রানা। ইস্তাম্বুলের সাধারণ বিচারকক্ষে বিচার হচ্ছে ওর। খুনের আসামী সে। RCD শিপ বিল্ডিং করপোরেশনের প্রথম জাহাজ এম.ভি. রুস্তম এবং রাশিয়ার নব আবিষ্কৃত আণবিক অস্ত্র Lenin M-315-কে ঘিরে সৃষ্টি হলো এক ভয়ঙ্কর ঘটনাচক্রের আবর্ত। তুফান উঠল ভূমধ্যসাগরে। মাসুদ রানা জড়িয়ে পড়ল এক প্রচণ্ড প্রাণঘাতী সংঘর্ষে। অরক্ষিত জলসীমা মায়ানমার, ইয়াংগন। পাকিস্তান কাউন্টার ইন্টেলিজেন্সের শাখা অফিস। বার্মিজ জেনারেল উ নিমুচি-র ভাইপোকে খুন করে ওখান থেকে পালাল শারমিন, ডকুমেন্টটা আগেই সরিয়ে ফেলেছে। ব্যাপারটা কী নিয়ে তা বুঝতে পেরে জ্বলে উঠল রানা। কর্নেল হুদা ও জেনারেল উ নিমুচি বাংলাদেশের কোথায় হাত দিতে যাচ্ছে শুনলে আপনারও ব্রহ্মতালু জ্বলে উঠবে।
গোটা পৃথিবী জুড়ে আসছে প্রলয়ঙ্করী মহাপ্লাবন! অফিসে ডেকে নিয়ে জানালেন বিসিআই চিফ। আগামী বছর তলিয়ে যাবে বাংলাদেশ কাজেই, রানা, খোঁজ নাও কী ঘটছে। বসের নির্দেশে রহস্যময় অ্যাসাইনমেন্টে জড়িয়ে গেল রানা। চিনা বিলিয়নেয়ারের পেটের খবর জানতে গিয়ে বন্দি হলাে দুর্গম এক দ্বীপে। রানা ও সোহেলের গর্দান নিতে কুখ্যাত তলোয়ারে শান দিচ্ছে ভয়ঙ্কর খুনি ওরে চিচিওয়া! এদিকে রানা যে খুন করতে চলেছে জাপানি প্রধানমন্ত্রীকে, সেটা ঠেকাবে কে? মহা জটিল অবস্থা। ক’দিন পর পৃথিবীর উঁচু পর্বতের চূড়াগুলো ছাড়া আর সবই ডুবে যাবে পানির নিচে! মরিয়া হয়ে উঠল রানা। নিশ্চিত মৃত্যুর আগে লড়বে প্রাণপণে!
টাইম বম গনগনে তপ্ত নিউ ইয়র্ক। বিখ্যাত ডিপার্টমেণ্টাল স্টোর ধসে পড়ল শক্তিশালী এক বোমার আঘাতে। জড়িয়ে পড়ল রানা। কারণ, হুমকি দিয়েছে টেরোরিস্ট, ওকে ডেকে না আনলে আরও অনেক বোমা ফাটবে শহরে। ডিটেকটিভ চিফ ক্যাপ্টেন জেরেমি জনসনের সনির্বন্ধ অনুরোধ রাখতে গিয়ে হারলেমের ক্রাইম জোনে যেতে হলো রানাকে। ডাক পিওনের মত ছুটছে ও শহরের এদিক থেকে ওদিক! এখানে-ওখানে-সেখানে ভয়ানক সব বোমা পেতে রেখেছে লোকটা! উড়িয়ে দিতে চাইছে কমিউটার ট্রেন, স্কুলের কচি শিশু ও নিরীহ জনসাধারণকে! ঠেকাতে গিয়ে অসহায়ভাবে বন্দি হলো রানা ও তার কালো বন্ধু জো মাইনার। এবার মরতে বসেছে দুজনই। বাইনারি বোমা দিয়ে ওদের সহ লোকটা উড়িয়ে দিল মস্ত জাহাজ। কালো কুয়াশা রেডিওতে শোনা গেল সাহায্যের আবেদন। অকুস্থলে জীবন্মৃত হয়ে আছে বিসিআই-এর পাঁচ এজেণ্ট। শুরুতে যা ছিল একটা এক্সপেডিশন কোর্স, তা শেষপর্যন্ত রানা-সোহেলের জন্য হয়ে দাঁড়াল বিপজ্জনক অ্যাসাইনমেণ্ট। কেঁচো খুঁড়তে গিয়ে দেখা মিলল ফ্যানাটিক হুসাইন আখতারের, যে প্রয়োজনে খুন করতে দ্বিধা করে না নিজের লোকদেরও। ওর পেছনে আছে সারওয়ার বিন জামালÑউত্তর আফ্রিকাকে পানিশূন্য করে সেটার রাজনৈতিক মানচিত্র বদলে দিতে চায়। কয়েকবার মরণছোবল হানল ওরা রানা-সোহেলের উপর, বিফল হয়ে শেষে ফাঁদ পাতল মাটির নিচের এক শবপ্রকোষ্ঠে।
বয়স কম আমার, দেখতেও ছোটখাট। লম্বায় বড়জোর পাঁচ ফুট তিন। কিন্তু পিস্তলে তুখোড়। বদলে গেল আমার জীবন। শহর ছাড়তে বাধ্য হলাম। পনেরো না পেরোতেই বাঁটে পাঁচটা দাগ। প্রথম ড্র বাপের দিকে পিস্তল উঁচানো ম্যাক ভার্গো নামের এক দুর্ধর্ষ খুনির বিরুদ্ধে। এর পরে আরও চারটে দাগ পড়ে গেল আমার অস্ত্রের বাঁটে। তারপর বিগ জেক নামের এক লোককে ঘাঁটাতে গিয়ে ধরা খেলাম। বদলে গেল কমার জীবন। শহর ছাড়তে বাধ্য হলাম। নিজ দায়িত্ব এখন নিজের কাঁধে। সেই সঙ্গে ছোট্ট এক মিষ্টি মেয়ের দায়িত্বও নিয়ে ফেলেছি নিজের অজান্তে। কারা যেন ওকে ছিনিয়ে নিয়ে যেতে চায়।
বিচিত্র আর ভিন্ন স্বাদের রহস্য গল্পপ্রিয় পাঠকদের জন্য চমৎকার এক অনুবাদ-সঙ্কলন এ বই। রহস্য কাহিনীর ঐতিহ্য অনুযায়ী হত্যা, তদন্ত, সমাধানÑসবই রয়েছে বইটিতে। প্রিয় পাঠক, থ্রিল আর সাসপেন্সের জগতে আপনাকে স্বাগতম। বইটি হাতে নিয়ে নিশ্চিন্তে হারিয়ে যান রহস্যের জগতে।
প্রিয় পাঠক, কিংবদন্তির নায়ক অ্যালান কোয়াটারমেইনের স্মৃতিকথায় আপনাকে আরও একবার স্বাগতম। তিনি এবার শোনাচ্ছেন তাঁর কৈশোরের গল্প, প্রথম প্রেমের কাহিনিÑ‘রাতের আকাশের দিকে তাকিয়ে হাজার তারার ভিড়ে আজও ওকে খুঁজি আমি। তখন ছলছল চোখে দাঁড়িয়ে থাকতে দেখি একটা ছায়াকে–মেরি ম্যারাইস, আমি ছাড়া যে-ছায়ার কথা ভুলে গেছে সবাই।’ কে এই মেরি? কী তার কাহিনি? ওর কথা বলতে এত বছর পর কেন মুখ খুলেছেন অ্যালান কোয়াটারমেইন? এই উপন্যাসে আছে কেপকলোনির সংঘাতময় ইতিহাসের কথা। ইংরেজ, বোয়া আর আফ্রিকান আদিবাসীদের সাংঘর্ষিক পরিস্থিতির মাঝে জন্ম-নেয়া নিখাদ ও পবিত্র এক প্রেমের বর্ণনা দিচ্ছে এই উপন্যাস। আত্মত্যাগ যদি হয় ভালোবাসার অন্যতম প্রতিশব্দ তা হলে স্যর হ্যাগার্ডের এ-উপন্যাস সেই শব্দের সার্থক প্রতিরূপ। অ্যাডভেঞ্চার আর অ্যাকশনে ভরপুর এই প্রেমকাহিনিটি সত্যিই সংগ্রহে রাখার মতো।
হেনরি রাইডার হ্যাগার্ড-এর নাডা দ্য লিলি রূপান্তর: ইসমাইল আরমান পাঠক, চলুন আপনাদের নিয়ে যাই অন্ধকার মহাদেশ আফ্রিকার অভ্যন্তরে, পরিচয় করিয়ে দিই বৃদ্ধ এক জুলু ওঝার সঙ্গে। তার নাম যুয়িটি। অদ্ভুত এক গল্প শোনাবে সে আমাদের। পদ্মকুমারী নাডা আর কাঠঠোকরা আস্লোপোগাসের গল্প। জলু জাতির সবচেয়ে সুন্দরী মেয়ে আর দুর্ধর্ষ এক যোদ্ধার অসামান্য প্রেম-কাহিনী। কিন্তু এ-প্রেমের পরতে পরতে লুকিয়ে আছে নৃশংসতা; রয়েছে রক্তের উৎসব আর মৃত্যুর মিছিল। যুদ্ধের দামামা বেজে উঠবে আপনার বুকে, প্রেম আর প্রতিহিংসায় হবেন উদ্বেলিত। হাসি, কান্না, আনন্দ, উত্তেজনা… কী নেই সেই কাহিনীতে? তা হলে আর দেরি কেন, চলুন বসে পড়ি যুয়িটিকে ঘিরে। শুনি সেই অত্যাশ্চার্য কাহিনী।
হার্ড টাইম্স্: যান্ত্রিক শহর কোকটাউন। সত্য আর ন্যায় এখানকার চালিকাশক্তি। মানুষের সুকুমার মনোবৃত্তির কোন স্থান এখানে নেই। কিন্তু শহরের প্রভাবশালী ব্যক্তিরা আসলে কতটা সত্যবাদী আর ন্যায়নিষ্ঠ? ক্যাপ্টেন গ্র্যাণ্ট’স চিলড্রেন:সাগরে ধরা পড়ল প্রকা- হাঙর। হাঙরের পেটে মিলল এক বোতল। ওটার ভেতরে পাওয়া গেল বার্তা। নিখোঁজ হওয়ার আগে তিনটি ভাষায় এস.ও. এস. পাঠিয়েছিলেন ক্যাপ্টেন গ্র্যাণ্ট। স্বদেশী ক্যাপ্টেনের খোঁজে, জাহাজ নিয়ে সদলবলে বেরিয়ে পড়লেন লর্ড এডওয়ার্ড। শুরু হলো রুদ্ধশ্বাস, রোমাঞ্চকর অভিযান। হেইডি:পাঁচ বছরের এতিম মেয়ে হেইডি। খালার কাছে মানুষ। ওকে পাহাড়ে দাদুর কাছে রেখে এল খালা। দাদু অসামাজিক, অমিশুক। পরে আবার খালা এসে হেইডিকে নিয়ে গেল ফ্র্যাঙ্কফুর্ট শহরে। ওখানে কী-কী ঘটল? নিজের সুখ-দুঃখময় জীবনে কীভাবে মানুষকে মায়ার বাঁধনে বাঁধল ছোট্ট, নিষ্পাপ মেয়েটা?
রূপসী বন্দিনী প্রায় চল্লিশ বছর বয়সী এক প্রবীণ যোদ্ধাকে দায়িত্ব দিলেন ফ্রান্সের রানি: দোফিনির সুরক্ষিত দুর্গ কোন্দিয়াক থেকে উদ্ধার করে আনতে হবে রূপসী এক তরুণী বন্দিনীকে। মহাবিপদেই পড়েছে মসিয়ো গাখনাশ। একটা মেয়েকে উদ্ধার করে আনতে চলেছে ও ভয়ঙ্কর এক নিষ্ঠুর, লোভী মহিলার কবল থেকে; অপর একজন মহিলার আদেশে! ও যদি এখন সব গুবলেট করে ফেলে, দোষটা কী ওর? আ স্টাডি ইন স্কারলেট নির্জন, খালি একটা বাড়িতে পাওয়া গেল লাশ। চারপাশে ছড়ানো ফোঁটা ফোটা রক্ত, আর রক্তে লেখা অদ্ভুত একটা শব্দ ছাড়া আর কোনও সূত্র নেই। দিশেহারা স্কটল্যান্ড ইয়ার্ড বাধ্য হলো দুঁদে এক গোয়েন্দার সাহায্য নিতে তার নাম শার্লক হোমস! বিশ্ববিখ্যাত এই গোয়েন্দাকে নিয়ে সার আর্থার কোনান ডয়েলের লেখা প্রথম উপন্যাস। ধরলে ছাড়ার উপায় নেই। অতীন্দ্রিয় উপাখ্যান কেনেথ এণ্ডারসনের জীবনের কয়েকটি রোমাঞ্চকর অভিজ্ঞতার কাহিনি নিয়ে এই সংকলনগ্রন্থ। ‘নিঃসঙ্গ আততায়ী’ আর ‘বিষাক্ত থাবা’তে পাবেন চিরচেনা সেই দুর্ধর্ষ শিকারী এন্ডারসন। অতীন্দ্রিয় উপাখ্যান’ পরিচয় করিয়ে দেবে রহস্যময়, আধিভৌতিক এক জগতের সঙ্গে। ভিন্ন স্বাদের দুই কাহিনি ‘ভোগান্তি’ এবং ‘নারী শিকারী ও নিঃসন্দেহে আনন্দ দেবে বৈচিত্র্যপিয়াসী পাঠকমনকে।