সুইস ফ্যামিলি রবিনসন জোহান ওয়েস/নিয়াজ মোরশেদ প্রবল ঝড়ে ডুবো পাহাড়ের ধাক্কায় দু’টুকরো হয়ে গেল জাহাজ। নৌকা নামিয়ে চলে গেল নাবিকেরা। ওদের অজান্তেই জাহাজে রয়ে গেল ছোট চারটি বাচ্চাসহ এক পরিবার। ঝড় গামার পর ছোট্ট এক নির্জন দ্বীপে উঠল ছ’টি প্রাণী। শুরু হলো বেঁচে থাকার সংগ্রাম ব্রিক হাউজ চার্লস ডিকেন্স/কাজী শাহনূর হোসেন জার্নডিস অ্যান্ড জার্নডিস কেস বহু বছর ধরে ঝুলে রয়েছে আদালতে। এই মামলার অন্যতম দাবিদার যুবক রিচার্ড কারস্টোন। অ্যাডা নামে সুন্দরী এক মেয়েকে ভালবাসে সে। কিন্তু আদালতের চক্করে পড়ে ত্রাহি অবস্থা বেচারার। ওদিকে, অ্যাডার প্রিয় বান্ধবী, মিষ্টি মেয়ে এসথার যাকে মনে মনে ভালবেসেছে, তাকে কি কোনদিন আপনার করে পাবে সে? স্বপ্ন যখন ভেঙে খানখান তখন কে এসে পাশে দাঁড়াল ওর? আওয়ার মিউচুয়াল ফ্রেন্ড চার্লস ডিকেন্স/কাজী শাহনূর হোসেন বুড়ো জন হারমন একমাত্র ছেলের জন্যে প্রচুর টাকা রেখে মারা গেলেন। কিন্তু উইলে একটি শর্ত জুড়ে দিয়েছেন তিনি। ছেলেকে তাঁর পছন্দ মত মেয়েকে বিয়ে করতে হবে। নইলে সমস্ত সম্পত্তি তার বেহাত হয়ে যাবে। সম্পূর্ণ অচেনা এক মেয়েকে বিয়ে করতে মন সরল না তার। অভিনব এক পরিকল্পনা আঁটল সে। কিন্তু তার পরিকল্পনায় যে রহস্যের এত প্যাচ পড়লে তা কি জানত ও?
সী উলফ জ্যাক লণ্ডন/নিয়াজ মোরশেদ ফেরিডুবির পর বরফের মত ঠাণ্ডা পানিতে ভাসতে লাগল লেখক-সমালোচক নিরীহ হামফ্রে। তিমি শিকারী জাহাজ গোস্টে আশ্রয় পাবার পর কেবিন-বয় হিসেবে কাজ করতে বাধ্য হলো সে। তারপর সে এক বিচিত্র অভিজ্ঞতা! কালো তীর রবার্ট লুই স্টিভেনসন/নিয়াজ মোরশেদ নাবালক ডিক শেলটনের পিতাকে হত্যা করে অভিভাবক হয়ে বসল পাদ্রী অলিভার। প্রতিশোধ নেয়ার জন্য পাগল হয়ে উঠল দুঃসাহসী তরুণ ডিক। প্রাইড অ্যান্ড প্রেজুডিস জেন অস্টেন/কাজী শাহনূর হোসেন মিসেস বেনেটের পাঁচ মেয়ে। ভাল ঘর ভাল বর দেখে মেয়েদের বিয়ে দেয়াই তাঁর প্রধান লক্ষ্য। মিসেস বেনেটের মনের আশা কি পুরল শেষ পর্যন্ত? সূক্ষ্ম রসিকতা, অহংবোধ, ভুল ধারণা এবং প্রেম এই জগদ্বিখ্যাত উপন্যাসটির উপজীব্য।
রবিনসন ক্রুসো সাগরের বুক চিরে এগিয়ে চলেছে একটা পালতোলা জাহাজ। হঠাৎ উঠল প্রচণ্ড ঝড়। ছোট্ট একটা নৌকা নিয়ে প্রাণ বাঁচানোর চেষ্টা করল আরোহীরা। কিন্তু ঝড়ের দাপটে উল্টে গেল নৌকা। ঝাঞ্ঝাবিক্ষুব্ধ সাগরে হাবুডুবু খেতে খেতে কোনমতে তীরে উঠল একজন মাত্র লোক। রবিনসন ক্রুসো। একা একা এই নির্জন দ্বীপে থাকবে কী করে ক্রুসো? দ্য স্কারলেট পিম্পারনেল ফরাসি বিপ্লবের পরের কথা। ফ্রান্সের অভিজাতদের তখন দুরবস্থা। ধরা পড়লেই কল্লা চলে যাচ্ছে গিলোটিনে। এরকম ডামাডোলের মধ্যে দুঃসাহসী একদল ইংরেজ বারবার ঢুকে পড়ছেন ফ্রান্সে, ছদ্মবেশে। বার করে নিয়ে আসছেন অভিজাতদের। কেউ জানে না এ দলের সদস্য কারা, কে-ই বা এর নেতা। এই নির্ভীক অভিযাত্রীদের সঙ্গে আপনিও পারেন দুরন্ত অভিযানে অংশ গ্রহণ করতে। অ্যাক্রস দ্য পিরেনীজ অপহরণ করা হয়েছে আলমাঞ্জার দোর্দণ্ডপ্রতাপ দুর্গস্বামী হোসে ফার্ডিনাণ্ডের একমাত্র কন্যা কর্নেলিয়াকে। এদিকে, স্পেনের বর্তমান শাসকের বিরুদ্ধে লেখা ফ্রান্সের ডিউক অর্লিয়াঁর গুরুত্বপূর্ণ চিঠি নিয়ে এসেছে বীর নাইট চার্লি সাভানা। মানসিকভাবে বিপর্যস্ত হোসে ফার্ডিনাণ্ডের আশা, তাঁর মেয়েকে সাভানা শত্রুর হাত থেকে উদ্ধার করে আনবে। চার্লি সাভানা কি তাঁর আস্থার মর্যাদা রক্ষা করতে পারবে?
গ্রেট এক্সপেকটেশানস গ্রামের কিশোর পিপ। আকস্মিকভাবে অসীম সম্ভাবনার দুয়ার খুলে গেল ওর সামনে, অজ্ঞাত পরিচয় এক ব্যক্তি তার সমস্ত সম্পত্তি লিখে দিতে চাইল তার নামে; শর্ত একটাই: ভদ্রলোক হতে হবে পিপকে। লণ্ডনে চলে এল পিপ। ঘনিষ্ঠতা হলো অপরূপা এস্টেলার সাথে। অবশেষে পিপ জানতে পারল তার সম্পত্তিদাতার পরিচয়। যে সম্ভাবনার সৌধ সে গড়েছিল মনে মনে, এক নিমিষে ধূলিসাৎ হয়ে গেল তা। ডেভিড কপারফিল্ড ডেভিড কপারফিল্ড। চার্লস ডিকেন্স-এর অমর সৃষ্টি। জন্মের আগেই পিতৃহারা মা-কে হারায় মাত্র দশ বছর বয়সে। অসহায় শিকার হয় নিষ্ঠুর সৎ-বাবার অত্যাচারের। চরম দুঃখ-কষ্টের মধ্যে কাটে তার শৈশব। তবু সে হার না মেনে লড়তে থাকে জীবনে প্রতিষ্ঠা লাভের জন্য। সকল প্রতিকূলতা অতিক্রম করে কীভাবে সে উপনীত হবে পূর্ণ সুখ ও শান্তির সোনালী মঞ্জিলে? দ্য জাঙ্গল বুকস্ ঝোপের মাঝে লুকিয়ে বসে আছে কালো একটা ন্যাংটো ছেলে। এখনও ভালভাবে হাঁটাই শেখেনি সে। যে নেকড়ে-মা তাকে লালন করছে সে তার নাম দিয়েছে-মৌলি। বলেছে, জঙ্গলে থাকতে হলে জঙ্গলের আইন মেনে চলতে হবে। ধীরে ধীরে বড় হতে থাকে মৌগলি। তাকে খাওয়ার জন্যে ঘুর-ঘুর করে ক্ষুধার্ত বাঘ। কিন্তু শক্ত পাহারা দিয়ে রাখে অন্যান্য জন্তুরা। অপূর্ব একটি বই।
পুড্ন্হেড উইলসন ১৮৩০ সালে মিসিসিপির তীরে গড়ে ওঠা ডসন ল্যাণ্ডিং নামে এক শহরের পটভূমিতে অমর লেখক মার্ক টোয়েন তার কাহিনির শাখা বিস্তার করেছেন। তখনকার মার্কিন সমাজে দাসপ্রথা কী নির্মম ছিল, সুযোগ পেলে ওই দাস-দাসীরা কীভাবে প্রতিশোধ নিত, রক্সি চরিত্রটি তার জলজ্যান্ত প্রমাণ। ছেঁড়া কাঁথা থেকে তুলে রাজসিংহাসনে বসিয়ে দেয়া সত্ত্বেও টম দ্রিস্কল নিজেকে সংশোধন করতে পারেনি, বংশগৌরব অক্ষুন্ন রাখার অন্ধ মোহে তাকে প্রশ্রয় দেয়ায় জজ দ্রিস্কল শেষ পর্যন্ত নিজের সর্বনাশই ডেকে আনলেন। গুবরে উইলসনকে পাঠক ভুলতে পারবেন না। ভুলতে পারবেন না চেম্বারের করুণ পরিণতি। নাটক থেকে আরও গল্প ইংরেজ নাট্যকার উইলিয়াম শেক্সপীয়ারের নাম শোনেননি এমন সাহিত্যানুরাগী বিশ্বে বিরল। শেক্সপীয়ারের নাটকগুলো বিশ্বসাহিত্যের অমূল্য সম্পদ। সেগুলো থেকে বাছাই করা বিখ্যাত ছটি নাটকের কাহিনি সংকলিত হয়েছে এ বইতে। সহজ, সাবলীল ভাষায় লেখা কাহিনিগুলো সবারই ভাল লাগবে। রব রয় ব্যবসায়ে বসব না, কবিতা লিখব, সাহিত্য করব বললেই তো চলবে না-ফ্র্যাঙ্ককে তা হলে বাড়ি থেকে বের করে দেবেন ওর বাবা। সে-সমস্যা না হয় কাটল, কিন্তু চাচার ওখানে গিয়ে যে পড়তে হলো আরেক সমস্যায়? না হয় ডাকাতির অভিযোগ থেকে মুক্তি পেল ও, কিন্তু মন পেল কি অপরূপা ডায়ানা ভার্ননের? তারপর খবর পেল মস্ত বিপদে পড়ে যাবেন ওর বাবা, যদি না ও সময় মত সাহায্য করতে পারে। একের পর এক জটিল সমস্যা দেখা দিচ্ছে ফ্র্যাঙ্কের জীবনে। তা হলে কি সব কূল হারিয়ে চিরজীবন এক পরাজিতের মতই বাঁচতে হবে ওকে?
হ্যালো, কিশোর বন্ধুরা আমি কিশোর পাশা বলছি, আমেরিকার রকি বীচ থেকে। জায়গাটা লস অ্যাঞ্জেলেসে, প্রশান্ত মহাসাগরের তীরে, হলিউড থেকে মাত্র কয়েক মাইল দূরে। যারা এখনও আমাদের পরিচয় জান না, তাদের বলছি, আমরা তিন বন্ধু একটা গোয়েন্দা সংস্থা খুলেছি, নাম তিন গোয়েন্দা। আমি বাঙালী। থাকি চাচা-চাচীর কাছে। দুই বন্ধুর একজনের নাম মুসা আমান, ব্যায়ামবীর, আমেরিকান নিগ্রো; অন্যজন আইরিশ আমেরিকান, রবিন মিলফোর্ড, বইয়ের পোকা। একই ক্লাসে পড়ি আমরা। পাশা স্যালভিজ ইয়ার্ডে লোহা-লক্কড়ের জঞ্জালের নিচে পুরানো এক মোবাইল হোম-এ আমাদের হেডকোয়ার্টার। তিনটি রহস্যের সমাধান করতে চলেছি এসো না, চলে এসো আমাদের দলে।
হ্যালো, কিশোর বন্ধুরা আমি কিশোর পাশা বলছি, আমেরিকার রকি বীচ থেকে। জায়গাটা লস অ্যাঞ্জেলেসে, প্রশান্ত মহাসাগরের তীরে, হলিউড থেকে মাত্র কয়েক মাইল দূরে। যারা এখনও আমাদের পরিচয় জান না, তাদের বলছি, আমরা তিন বন্ধু একটা গোয়েন্দা সংস্থা খুলেছি, নাম তিন গোয়েন্দা। আমি বাঙালী। থাকি চাচা-চাচীর কাছে। দুই বন্ধুর একজনের নাম মুসা আমান, ব্যায়ামবীর, আমেরিকান নিগ্রো; অন্যজন আইরিশ আমেরিকান, রবিন মিলফোর্ড, বইয়ের পোকা। একই ক্লাসে পড়ি আমরা। পাশা স্যালভিজ ইয়ার্ডে লোহা-লক্কড়ের জঞ্জালের নিচে পুরানো এক মোবাইল হোম-এ আমাদের হেডকোয়ার্টার। তিনটি রহস্যের সমাধান করতে চলেছি এসো না, চলে এসো আমাদের দলে।
তিন গোয়েন্দা হ্যালো, কিশোর বন্ধুরা- আমি কিশোর পাশা বলছি, আমেরিকার রকি বিচ থেকে। জায়গাটা লস অ্যাঞ্জেলেসে, প্রশান্ত মহাসাগরের তীরে, হলিউড থেকে মাত্র কয়েক মাইল দূরে। যারা এখনও আমাদের পরিচয় জানো না, তাদের বলছি, আমরা তিন বন্ধু একটা গোয়েন্দা সংস্থা খুলেছি, নাম তিন গোয়েন্দা। আমি বাঙালি। থাকি চাচা-চাচীর কাছে। দুই বন্ধুর একজনের নাম মুসা আমান, ব্যায়ামবীর, আমেরিকান নিগ্রো; অন্যজন আইরিশ আমেরিকান, রবিন মিলফোর্ড, বইয়ের পোকা। একই ক্লাসে পড়ি আমরা। পাশা স্যালভেজ ইয়ার্ডে লোহা-লক্কড়ের জঞ্জালের নিচে পুরানো এক মোবাইল হোমে আমাদের হেডকোয়ার্টার। তিনটি রহস্যের সমাধান করতে চলেছি- এসো না, চলে এসো আমাদের দলে।
হ্যালো, কিশোর বন্ধুরা আমি কিশোর পাশা বলছি, আমেরিকার রকি বীচ থেকে। জায়গাটা লস অ্যাঞ্জেলেসে, প্রশান্ত মহাসাগরের তীরে, হলিউড থেকে মাত্র কয়েক মাইল দূরে। যারা এখনও আমাদের পরিচয় জান না, তাদের বলছি, আমরা তিন বন্ধু একটা গোয়েন্দা সংস্থা খুলেছি, নাম তিন গোয়েন্দা। আমি বাঙালী। থাকি চাচা-চাচীর কাছে। দুই বন্ধুর একজনের নাম মুসা আমান, ব্যায়ামবীর, আমেরিকান নিগ্রো; অন্যজন আইরিশ আমেরিকান, রবিন মিলফোর্ড, বইয়ের পোকা। একই ক্লাসে পড়ি আমরা। পাশা স্যালভিজ ইয়ার্ডে লোহা-লক্কড়ের জঞ্জালের নিচে পুরানো এক মোবাইল হোম-এ আমাদের হেডকোয়ার্টার। তিনটি রহস্যের সমাধান করতে চলেছি এসো না, চলে এসো আমাদের দলে।
কিশোর থ্রিলার তিন গোয়েন্দা হ্যালো, কিশোর বন্ধুরা– আমি কিশোর পাশা বলছি, আমেরিকার রকি বিচ থেকে। জায়গাটা লস অ্যাঞ্জেলেসে, প্রশান্ত মহাসাগরের তীরে, হলিউড থেকে মাত্র কয়েক মাইল দূরে। যারা এখনও আমাদের পরিচয় জানো না, তাদের বলছি, আমরা তিন বন্ধু একটা গোয়েন্দা সংস্থা খুলেছি, নাম তিন গোয়েন্দা। আমি বাঙালি। থাকি চাচা–চাচীর কাছে। দুই বন্ধুর একজনের নাম মুসা আমান, ব্যায়ামবীর, আমেরিকান নিগ্রো; অন্যজন আইরিশ আমেরিকান, রবিন মিলফোর্ড, বইয়ের পোকা। একই ক্লাসে পড়ি আমরা। পাশা স্যালভেজ ইয়ার্ডে লোহা–লক্কড়ের জঞ্জালের নিচে পুরানো এক মোবাইল হোমে আমাদের হেডকোয়ার্টার। তিনটি রহস্যের সমাধান করতে চলেছি– এসো না, চলে এসো আমাদের দলে।
তিন গোয়েন্দা হ্যালো, কিশোর বন্ধুরা- আমি কিশোর পাশা বলছি, আমেরিকার রকি বিচ থেকে। জায়গাটা লস অ্যাঞ্জেলেসে, প্রশান্ত মহাসাগরের তীরে, হলিউড থেকে মাত্র কয়েক মাইল দূরে। যারা এখনও আমাদের পরিচয় জানো না, তাদের বলছি, আমরা তিন বন্ধু একটা গোয়েন্দা সংস্থা খুলেছি, নাম তিন গোয়েন্দা। আমি বাঙালি। থাকি চাচা-চাচীর কাছে। দুই বন্ধুর একজনের নাম মুসা আমান, ব্যায়ামবীর, আমেরিকান নিগ্রো; অন্যজন আইরিশ আমেরিকান, রবিন মিলফোর্ড, বইয়ের পোকা। একই ক্লাসে পড়ি আমরা। পাশা স্যালভেজ ইয়ার্ডে লোহা-লক্কড়ের জঞ্জালের নিচে পুরানো এক মোবাইল হোমে আমাদের হেডকোয়ার্টার। তিনটি রহস্যের সমাধান করতে চলেছি- এসো না, চলে এসো আমাদের দলে।
তিন গোয়েন্দা হ্যালো, কিশোর বন্ধুরা- আমি কিশোর পাশা বলছি, আমেরিকার রকি বিচ থেকে। জায়গাটা লস অ্যাঞ্জেলেসে, প্রশান্ত মহাসাগরের তীরে, হলিউড থেকে মাত্র কয়েক মাইল দূরে। যারা এখনও আমাদের পরিচয় জানো না, তাদের বলছি, আমরা তিন বন্ধু একটা গোয়েন্দা সংস্থা খুলেছি, নাম তিন গোয়েন্দা। আমি বাঙালি। থাকি চাচা-চাচীর কাছে। দুই বন্ধুর একজনের নাম মুসা আমান, ব্যায়ামবীর, আমেরিকান নিগ্রো; অন্যজন আইরিশ আমেরিকান, রবিন মিলফোর্ড, বইয়ের পোকা। একই ক্লাসে পড়ি আমরা। পাশা স্যালভেজ ইয়ার্ডে লোহা-লক্কড়ের জঞ্জালের নিচে পুরানো এক মোবাইল হোমে আমাদের হেডকোয়ার্টার। তিনটি রহস্যের সমাধান করতে চলেছি- এসো না, চলে এসো আমাদের দলে।
খনিতে বিপদ কে যেন তছনছ করেছে তিন গোয়েন্দার বন্ধু রেমনের অ্যাপার্টমেন্ট। কিন্তু কিছুই খোয়া গেল না কেন? তদন্ত করতে নামল কিশোর-মুসা-রবিন। রেমনের বোনকে কি কিডন্যাপ করা হয়েছে? কোথায় তিনি? মুক্তিপণ হিসাবে একটা নোটবুক চাওয়া হলো। কী আছে তাতে? হাতে কোন সূত্র নেই। আসলে ঘটছে কী? পাতালের সরু সুড়ঙ্গে নামল ওরা। ধেয়ে এলো পাগলা ট্রেইন! এখনই চাপা দেবে ওদের! গুহ-রহস্য গুহার মুখে পাহারা থাকা সত্ত্বেও রহস্যময়ভাবে উধাও হয়ে যায় জিনিসপত্র। ভূত, না মানুষ? কিশোরের দৃঢ় বিশ্বাস, মানুষ। শুরু হলো তদন্ত। ধীরে-ধীরে জট খুলল জটিল এক রহস্যের। কিশোরের নোটবুক পোষা পশু-পাখিদের নিয়ে প্রতিযোগিতা। বিজয়ী মনিব ও পোষ্য টিভি অনুষ্ঠানে অংশ নেয়ার সুযোগ পাবে। বাঘাকে নিয়ে প্রতিযোগিতায় যোগ দিল কিশোর। কিন্তু একী! বাঘা খেলা দেখাচ্ছে না কেন? এর পিছনে কি কারও কারসাজি আছে? তদন্তে নামল তিন গোয়েন্দা।
আঁধারে কে রাতের বেলা ছেলে-মেয়েদের বিছানার নীচে ধুপ-ধুপ শব্দ। দেয়ালে নখ আঁচড়ানির আওয়াজ। এসবের সঙ্গে কি নতুন স্যর মি. বগির কোন সম্পর্ক আছে? তিনি কি আসলে বগিম্যান? জবাবটা জানতে চাইল তিন গোয়েন্দা। জলাভূমির আতঙ্ক মারাত্মক জলাভূমিতে ডুবিয়ে দেয়া হলো তিন গোয়েন্দা প্যাডাল-বোট। হামলা চালাল ভয়ঙ্কর এক কানা অ্যালিগেটর। খুন করতে চায় ওদের কেউ। খুনীকে খুঁজে বের করতে তৎপর হলো গোয়েন্দারা। ভুতুড়ে দুর্গ সিনেমা দেখতে যাচ্ছিল তিন গোয়েন্দা আর জিনা। পথে গাড়ি গেল নষ্ট হয়ে। ঝড়-বৃষ্টির মধ্যে প্রাচীন এক দুর্গে আশ্রয় নিল ওরা। শুরু হলো ভূতের উপদ্রব। তারপর?
ম্যাজিক শো রকিব হাসান রকি বীচে খেলা দেখাতে এসেছে জাদুকর গ্রেট ক্ল্যাণ্ডর। প্রতি শো-তে একজন করে ছেলে কিংবা মেয়েকে সহকারী হিসেবে স্টেজে ডেকে নেয় ও। জাদুর বাক্সে ঢুকিয়ে কিছুক্ষণ পর আবার ফেরত নিয়ে আসে। অদ্ভুতভাবে বদলে যায়। তখন ছেলেমেয়েগুলো । রহস্য উদঘাটনে ঝাপিয়ে পড়ল তিন গোয়েন্দা। কালঘুম শামসুদ্দীন নওয়াব মা’র কথা না শুনলে মানুষের যা হয়, তা-ই হলো মুসার। অন্য দুনিয়ায় চলে যেতেই হলো। ওয়ার্প পুলিশ-বাহিনী। ওকে খুন করতে এল। মুসা বাঁচবে কী করে? বাঁচবার কোনও পথই নেই। নাকি আছে? মঞ্চনাটক শামসুদ্দীন নওয়াব জাদুর ট্রী-হাউসে চড়ে কিশোর আর জিনা এবার প্রাচীন লণ্ডনে। ঘটনাচক্রে মঞ্চনাটকে অভিনয় করতে হলো ওদেরকে। পরিচয় হলো। কালজয়ী এক ব্যক্তিত্বের সঙ্গে। বন্দি এক ভালুককে মুক্ত করার জন্য মরিয়া হয়ে উঠল জিনা। বাধা হয়ে দাঁড়াল ভালুকটার মালিক। তারপর?
নিষিদ্ধ নগরী রন্থামভর ভারতের একটি সংরক্ষিত বনভূমি। হঠাৎ করে মাঝরাতে সেখানে দেখা যাচ্ছে বিচিত্র আলো। আবির্ভাব ঘটছে দেবী কালীর। এসব কীসের আলামত? ভারত সরকারের বিশেষ আমন্ত্রণে সদলবলে রন্থামভরে পৌছল হিরু চাচা। আবিষ্কার করল তার প্রতিদ্বন্দ্বী ব্রিটিশ বিজ্ঞানী ড. ব্রুট টিমও হাজির। জীবনের ওপর একের পর এক হামলা আসছে, তিন গোয়েন্দা ঠিক করল এর শেষ দেখে ছাড়বে। রেলগাড়িতে খুন ট্রেইনে চড়ে নানা-নানুর কাছে বেড়াতে যাচ্ছে কিশোর, সঙ্গে মামাতো ভাই রাজন। যাত্রাপথে রেলগাড়িতেই খুন হয়ে গেলেন সাবেক হলিউড অভিনেত্রী অপরূপা জ্যাকুলিন কার্টার। তাঁর স্বামী ধরা পড়লেন রক্তমাখা ছোরা হাতে। তিনি বারবার বলছেন খুন করেননি। কেউ বিশ্বাস করল না তাঁর কথা, কিশোর বাদে। ফলে, আসল খুনীকে ধরতে তদন্তে নামতে হলো ওকে। মূর্তি-রহস্য নতুন ক্যামেরায় বারোটা ছবি তুলেছে মুসা, কিন্তু ডেলিভারি পেল তেরোটা। রহস্যময় তেরো নম্বর ছবিটা কোত্থেকে এল? গোপন কী বার্তা দিচ্ছে ওটা? ওটার সঙ্গে কি শহরের প্রাচীন মূর্তিটার কোন সম্পর্ক আছে? নতুন রহস্যে জড়াল তিন গোয়েন্দা। কুয়াশা-দানব প্রেয়ারির মাঝে ছোট্ট শহর হেলবাউণ্ড। ওখানে গেল তিন গোয়েন্দা। জানত না সামনে মস্ত বিপদ! তবে কি মহাশূন্য থেকে আসছে অদ্ভুত কুয়াশা ও ভয়ানক দানব? প্রাণের ঝুঁকি নিয়ে ফাঁদ পাতল ওরা। পড়ল তাতে নিজেরাই মৃত্যু-মুখে।…তারপর?
বিভীষিকার প্রহর শহরের নতুন অত্যাধুনিক শপিংমলটাকে কেন যে ভয় পায় রবিন, নিজেও জানে না। ভয়ঙ্কর সব দুঃস্বপ্ন দেখে। কিন্তু ওখানে পুতুল কিনতে যেতে বাধ্য হলো ও। মলের লিফট ওকে নামিয়ে নিয়ে গেল ভয়ানক এক বিভীষিকার জগতে। আমাজনের ভয়ঙ্কর! শাহানা আন্টির সঙ্গে আমাজন জঙ্গলে চলেছে মুসা, সঙ্গে পিচ্চি ফায়েজা। কিন্তু কেউ কি জানত, কী ঘটবে? মহাবিপদে পড়তে চলেছে ওরা। সবুজ প্রকৃতি ওদের খুন করতে চাইছে! পালাবে কোথায়? পথ তো নেই। জিন্দালাশ ভার্সেস তিন গোয়েন্দা জঙ্গলের মধ্যে গোরস্থান। সেই গোরস্থানের কবর থেকে লাশ চুরি যাচ্ছে। লোকে বলছে তারা নাকি জিন্দালাশদের দেখতে পাচ্ছে। জিন্দালাশের কথা বিশ্বাস করল না তিন গোয়েন্দা। রহস্যের গন্ধ পেয়ে নামল তদন্তে।
হ্যালো, কিশোর বন্ধুরা আমি কিশোর পাশা বলছি, আমেরিকার রকি বীচ থেকে। জায়গাটা লস অ্যাঞ্জেলেসে, প্রশান্ত মহাসাগরের তীরে, হলিউড থেকে মাত্র কয়েক মাইল দূরে। যারা এখনও আমাদের পরিচয় জান না, তাদের বলছি, আমরা তিন বন্ধু একটা গোয়েন্দা সংস্থা খুলেছি, নাম তিন গোয়েন্দা। আমি বাঙালী। থাকি চাচা-চাচীর কাছে। দুই বন্ধুর একজনের নাম মুসা আমান, ব্যায়ামবীর, আমেরিকান নিগ্রো; অন্যজন আইরিশ আমেরিকান, রবিন মিলফোর্ড, বইয়ের পোকা। একই ক্লাসে পড়ি আমরা। পাশা স্যালভিজ ইয়ার্ডে লোহা-লক্কড়ের জঞ্জালের নিচে পুরানো এক মোবাইল হোম-এ আমাদের হেডকোয়ার্টার। তিনটি রহস্যের সমাধান করতে চলেছি এসো না, চলে এসো আমাদের দলে।
ওপার থেকে নতুন স্কুলবিল্ডিঙে ক্লাস করছে তিন গোয়েন্দা । কিন্তু একের পর এক ক্ষতি করা বিল্ডিংটার । কে বা কারা করছে অপকর্মগুলো ? রবিনের ধারণা এসব ভূতের কান্ড । স্কুলটাকে রক্ষা করতে নামল তিন গোয়েন্দা । জ্যান্ত ভূত গ্রিনহিলসের বন্ধু রেমন্ডের সঙ্গে ক্যাম্প মুনলাইট-এ ঢুকেই ধাক্কা খেল রবিন । একদম নির্জন । তবে একটু পরেই একে একে হাজির হলো । রহস্যময় ওদের আচরণ । বিচিত্র ওদের চালচলন । ক্যাম্পের পরিচালক আংকেল গ্রেগ তো আরও রহস্যময় । কারা ওরা ? ধীরে ধীরে জটিল এক কর্মকান্ডে জড়িয়ে পড়ল ওরা । প্রাণ বাঁচানোই দায় । দেবতার শহর জাদুর ট্রী হাউসে চড়ে কিশোর আর জিনা এবার প্রাচীন পম্পেই শহরে । এখানে পৌছনোর খানিক পরেই বিস্ফোরিত হলো মাউন্ট ভিসুভিয়াস । প্রাণ নিয়ে টানাটানি পড়ে গেল ওদের । এসময় আলৌকিকভাবে সাহায্যের হাত বাড়াল – কে ?