কাহিনী সংক্ষেপঃ দুর্জয়ের অষ্টম বই, নীহারিকা কে দুর্জয়ের ইতিহাস জানাচ্ছেন নেভির অবসরপ্রাপ্ত কর্মকর্তা সাইদুল হক। অহনাকে অপহরণকারীদের ত্থেকে উদ্ধার করতে টাকা দরকার, তা না হয় দেয়া গেল। কিনুত অহনার নিরাপত্তা এর পরেও কে নিসচিত করবে? পুলিশকেও জানানো যাচ্ছে না। অগত্যা দুর্জয় নিজেই অহনার মায়ের পিছু পিছু গিয়ে পড়লো দুর্ব্রৃত্তদের ডেরার মুখে। আর সেই পর্যন্ত গেলে একজন কেইজ ফাইটার কি আর খালি হাতে ফিরে আসে? এটুকু জেনেই উত্তেজিত হবেন না। এবারের সমাপ্তি দুর্জয়ের গল্পকে আবার এক টানে নিয়ে আসবে বর্তমানে।
বাংলাদেশের দারুণ জনপ্রিয় ক্রাইম ফিকশন কমিক্স সিরিজ দুর্জয়ের শেষ বই। দুর্জয় ১৮: প্রলয়। অধীর আগ্রহে যারা বসে ছিলেন শেষটার জন্যে তাঁদের অপেক্ষার অবসান। দেখা যাক এই অন্যরকম এন্টি হিরোর গল্পটা শেষে কী দাঁড়ায়।
দুর্জয় এর ইতিহাস জানাচ্ছেন তার বাবার বন্ধু সাইদুল হক। একসময়ের কিকি বক্সিং এ তরুণদের মধ্যে ওয়ার্ল্ড চ্যাম্পিয়ন দুর্জয়ের কিভাবে এই হাল হল টা বলে যাচ্ছেন তিনি, ঘটোনা এগোচ্ছে খুব দ্রুত। দুর্জয়ের মা রেহানা মনসুর, তাঁর আবিষ্কার করা এন্টি ড্রাগ ফর্মুলা মাথা খারাপকরে দিয়েছে বাংলাদেশ সহ পৃথিবীর আরো অনেক অবৈধ ড্রাগ ব্যবসায়ীর, মায়ের সাথে ঝগড়া করে বের হয়ে আবার বাসায় ফিরে আসছে সদ্য ওয়ার্ল্ড চ্যাম্পিয়ন দুর্জপয়, এমন সময় বাসা থেকে অদ্ভুত শব্দ শুনতে পেল সে, আশপাশ থমথমে, ভেসে আসছে লাউড স্পিকারে ব্যান্ড এর গান- যা তার মা একেবারে পছন্দ করে না। তবে?