সায়েম সোলায়মান ভুল: আনিকাকে পাওয়ার জন্য আপন চাচাকে খুন করার প্ল্যান করেছে সোহেল। কিন্তু… ওয়াস্পস নেস্ট: ‘আমি আসলে এমন একটা অপরাধের তদন্ত করছি, যা এখনও সংঘটিত হয়নি, বলল এরকুল পোয়ারো ঈর্ষা: শিরিনকে খুন করেছে কবির। কেউ কিছু টের পায়নি। কিন্তু শিরিনের লেখা প্রেমপত্রটাই এলোমেলো করে দিল সব। ডেথ বাই ড্রাউনিংঃ রোয এমটের মৃত্যু কি আত্মহত্যা, না খুন? চিরকুটে কী লিখেছেন মিস মার্পল? নেকলেস রহস্যঃ আলমারি অক্ষত , চোরের কাছে ডুপ্লিকেট চাবি নেই। তালা লাগাতেও ভুল হয়নি। তা হলে কীভাবে গায়েব হলো নেকলেসটা? দি আইডল হাউয অভ অ্যাস্টার্টে: চন্দ্রদেবীর মূর্তি প্রাণ পেয়ে হত্যা করেছে রিচার্ড হেইডনকে? মিস মার্পল মানতে নারাজ। সৈকতে সাবধান: পড়ে থাকা কিছু কাপড় অভিনব এক হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে জড়িয়ে ফেলল ক্রাইম রিপোর্টার রাশেদ হায়দারকে। স্যাংচুয়ারিঃ আশ্চর্য, ভাই মরেছে, কিন্তু লাশের চেয়ে কোটের প্রতি আগ্রহ বেশি ভদ্রমহিলার। কারণ কী? ভালোবাসা ভালো নয়ঃ কবিতার স্বামী ফয়সল নিখোঁজ। তদন্ত করতে গিয়ে উঠতে হলো রাশেদ হায়দারকে। দ্য থাম্ব অভ সেইন্ট পিটারঃ স্বামীকে নাকি বিষ খাইয়ে মেরেছে মেবল। রহস্যটার সমাধান করে স্তম্ভিত হয়ে গেলেন মিস মার্পল। নিশির ডাকঃ ছেলে হারানো আফরোজা ঘুমের ঘোরে মা শোনেন। মানসিক সমস্যা? তদন্ত শুরু করল রাশেন হায়দার। টেপ-মেজার মার্ডার। নিজঘরে মরে পড়ে আছেন মিসেস স্পেনলো। গ্রামবাসীর ধারণা, নির্বিকার স্বামীই খুনি। আসলেই?
"হ্যানিবাল" বইটিতে লেখা শেষের কথা: সাত বছর আগে মানসিক বিকারগ্রস্ত খুনিদের বন্দিশালা থেকে পালিয়েছিল ডক্টর হ্যানিবাল লেকটার। এত বছর পরও এজেন্ট ক্লারিস স্টারলিং ডক্টরকে ধরতে বদ্ধপরিকর, কিন্তু তার চেয়েও বেশি মরিয়া আরেকজন মানুষ!-লেকটারকে সে খুঁজে বের করে কঠিনতম শাস্তি দিতে চায়। কিন্তু কেন? এদিকে ইতালিয়ান পুলিশের এক দুনীর্তিগ্রস্ত কর্মকর্তাও মােটা অঙ্কের পুরস্কারের লােভে যােগ দেয় সেই ক্ষমতাবান মানুষটির সাথে। শুরু হয় মানুষ শিকারের এক প্রতিযােগিতা-তিনজনের তিন উদ্দেশ্য কিন্তু শিকার একজনই-ডক্টর হ্যানিবাল লেকটার! রেড ডাগন এবং দ্য সাইলেন্স অব দি ল্যাম্বস্-এর পর হ্যানিবাল পাঠককে আবারাে নিয়ে যাবে ডক্টর লেকটারের সেই কুহেলিকাপূর্ণ ভীতিকর আর গা শিউরে ওঠার দুনিয়ায়। ‘অপ্রতিরােধ্য, সিনেমাটিক...একদম শেষ পৃষ্ঠা পর্যন্ত চমক ধরে রাখা... প্রত্যেকটি সূত্র, প্রত্যেকটি বিবরণের স্বাদ পাওয়া যায়।'
দু’ডজন প্রকাশিত অপ্রকাশিত অতিপ্রাকৃত কাহিনী নিয়ে আমাদের এবারের নৈবেদ্য-শব্যাত্রা। সুলেখিকা নাশমান শরীফ আবারও আপনার সামনে উন্মোচন করছেন রোমাঞ্চ, শিহরন, অলৌকিক আর ভয়াল জগতের দুয়ার। সাবধান, পাঠক, এ জগতে ঢোকা সহজ, কিন্তু বেরনো কঠিন। আপনাকে স্বাগতম। আপনি তৈরি তো?
"কালীগুণীন এবং বাঘের থাবাঃ দেবেন্দ্র জমিদার হলেও হরেক রকম পরীক্ষা নিরীক্ষার পাগলামি রয়েছে তাঁর। একখানা প্রাচীন পুথির সন্ধান পেয়ে দেবেন্দ্র আবিষ্কার করে ফেলল এক রহস্যময় আরক! যে আরকের দুর্নিবার প্রভাবে আমূল পরিবর্তন ঘরে মানব শ্রীরে। কী সেই পরিবর্তন? হাতকাটা সাধু কেন নিজের পূর্ণশক্তির প্রয়োগ করে ঝাঁপিয়ে পড়ল এই আরকের সন্ধানে? কালীগুণীন এবং রাহুর গ্রাসঃ সুন্দরবনের একখানা অখ্যাত গাঁয়ে খননকার্য চালাতে গিয়ে উঠে এল একখানা আস্ত প্রাসাদ! প্রাসাদ, নাকি পুরাকালের কোনও কারাগার? কে বন্দি ছিল সেই অন্ধকূপে? এরপরেই গ্রামে শুরু হয় পরপর ভয়ানক নরমেধের পালা… আপাই–নরমেধে আহূতি আবারঃ ডাকিনীর বিল গ্রামে হানা দিল এক অতি ভয়ঙ্কর বিপদ! তীক্ষ্ণ, ক্ষুরধার মেধার এই নৃশংস হত্যাকারী সহস্র রকমের ভেক ধরে, ছলে ভুলিয়ে হত্যা করে গাঁয়ের লোকদের। এক অসামান্য প্রাচীন বিদ্যা, যা আমূল বদলে দিতে পারে পৃথিবীকে। কালীপদ মুখুজ্জে কি পারল দ্বিতীয়বার সেই আপাইয়ের মোকাবেলা করে এই নরমেধকে বন্ধ করতে? কালীগুণীন এবং বাঘামূড়ার আতঙ্কঃ বাঘের হাতে মানুষের মাথা আর ধর বিচ্ছিন্ন হয়ে গেলে সেই দেহে জন্ম নেয় কারা? আরম্ভ হল সাতখানা গাঁ জুড়ে এক নৃশংস নরবাঘের তান্ডব! সে ছলে বলে কৌশলে আরম্ভ করল নৃশংস নরহত্যা। কালীগুণীন কীভাবে লড়বে এই মানুষ আর বাগ-মানুষের মধ্যেকার অসম যুদ্ধ? কালীগুণীন এবং ছিন্নমস্তার পুথঃ গণপতি কবিরাজ সুদূর পর্বতের কোনও এক গাঁ-এ সন্ধান পায় এক মহা আশ্চর্য বিদ্যার যা চিকিৎসা বিজ্ঞানের ভিত নড়িয়ে দিতে সক্ষম! কী সেই বিদ্যা? সেই সাত রাজার ধন পুথিকে হস্তগত করতে আক্রমণ করল এক নরপিশাচ। কালীগুণীন কি পারবে সেই অসম্ভব ধূর্ত নররাক্ষসকে নিজের কূটনৈতিক বুদ্ধি দ্বারা পরাস্ত করতে? "
"কানাওলার ফাঁদঃ নেকড়েমারি গ্রামের আকাশে-বাতাসে কীসের আতঙ্ক? কখনও ধানক্ষেতে, কখনও ডোবার জলে অদৃশ্য কারুর চলে বেড়ানোড় আওয়াজ! কে সে? নেত্রপাণীর বিভীষিকাঃ নেত্রপাণি তালুক থেকে উধাও হয়ে যাচ্ছে মেয়েমানুষ… পাঁচমারীর বনে আস্তানা গেড়েছে দু’জন কাপালিক … হচ্ছে ‘অগ্নিমন্থন সাধনা’… কী তাদের উদ্দেশ্য? চন্দ্রপিশাচ রহস্যঃ হিজলপোঁতা গ্রামে আবির্ভূত হলেন সৌম্যদর্শন, শ্বেতবর্ণ কেশধারী এক বৃদ্ধ সাধু… সঙ্গে এক রহস্যময় তাম্রলিপি… কী রহস্য লুকিয়ে আছে তাতে? হোগলামারির নরঘাতকঃ কাঁচা মাংস চিবিয়ে খায় মেয়েটি… তাঁর প্রেমেই পড়ল হোগলামারির জমিদারবাড়ির ছেলে শিবা… শিবা কি জানতে পারবে সুলতার আসল পরিচয়? আপাইঃ সাদা ধোঁয়াটের মতো আকৃতি… লোমশ হাত-পা… সারা দেহের হাড়-মাংস সব ঝলসানো… চোখ দুটো কয়লার ভাঁটির মতো জ্বলছে… কে এই সাক্ষাৎ বিভীষিকা? কী চায় সে? যখন অপশক্তির হাতে জীবনীশক্তি পরাস্ত হতে আরম্ভ করে… অশরীরী অপদেবতার হিংস্র থাবা গ্রাস করতে থাকে একের পর এক গ্রাম, তালুক, শহর… অপারগ মানুষ অসহায়ভাবে অপেক্ষা করতে থাকে মৃত্যুর… ঠিক তখনই… কোনও না কোনও উপায়ে সেখানে আবির্ভুত হন… পিশাচের যম… অপশক্তির সাক্ষাৎ শমন… এক ব্রাহ্মণ… নাম কালীপদ মুখুজ্জে… নিবাস রায়দীঘড়া। "
"কানাওলার ফাঁদঃ নেকড়েমারি গ্রামের আকাশে-বাতাসে কীসের আতঙ্ক? কখনও ধানক্ষেতে, কখনও ডোবার জলে অদৃশ্য কারুর চলে বেড়ানোড় আওয়াজ! কে সে? নেত্রপাণীর বিভীষিকাঃ নেত্রপাণি তালুক থেকে উধাও হয়ে যাচ্ছে মেয়েমানুষ… পাঁচমারীর বনে আস্তানা গেড়েছে দু’জন কাপালিক … হচ্ছে ‘অগ্নিমন্থন সাধনা’… কী তাদের উদ্দেশ্য? চন্দ্রপিশাচ রহস্যঃ হিজলপোঁতা গ্রামে আবির্ভূত হলেন সৌম্যদর্শন, শ্বেতবর্ণ কেশধারী এক বৃদ্ধ সাধু… সঙ্গে এক রহস্যময় তাম্রলিপি… কী রহস্য লুকিয়ে আছে তাতে? হোগলামারির নরঘাতকঃ কাঁচা মাংস চিবিয়ে খায় মেয়েটি… তাঁর প্রেমেই পড়ল হোগলামারির জমিদারবাড়ির ছেলে শিবা… শিবা কি জানতে পারবে সুলতার আসল পরিচয়? আপাইঃ সাদা ধোঁয়াটের মতো আকৃতি… লোমশ হাত-পা… সারা দেহের হাড়-মাংস সব ঝলসানো… চোখ দুটো কয়লার ভাঁটির মতো জ্বলছে… কে এই সাক্ষাৎ বিভীষিকা? কী চায় সে? যখন অপশক্তির হাতে জীবনীশক্তি পরাস্ত হতে আরম্ভ করে… অশরীরী অপদেবতার হিংস্র থাবা গ্রাস করতে থাকে একের পর এক গ্রাম, তালুক, শহর… অপারগ মানুষ অসহায়ভাবে অপেক্ষা করতে থাকে মৃত্যুর… ঠিক তখনই… কোনও না কোনও উপায়ে সেখানে আবির্ভুত হন… পিশাচের যম… অপশক্তির সাক্ষাৎ শমন… এক ব্রাহ্মণ… নাম কালীপদ মুখুজ্জে… নিবাস রায়দীঘড়া। "