হুকড - হাউ টু বিল্ড হ্যাবিট ফর্মিং প্রোডাক্টস: কীভাবে সফল কোম্পানিগুলো এমন সব পণ্য বা সেবা নির্মাণ করে যা মানুষজন ছাড়তেই পারে না? কেন কিছু কিছু পণ্য আকাশচুম্বী জনপ্রিয়তা পায় আবার কিছু পণ্যের ব্যাপারে কেউই অবগত থাকে না? কীভাবে আমরা পণ্যের সাথে নিজের জীবনকে জড়িয়ে ফেলি? কীভাবে সেই পণ্য হয়ে ওঠে আমাদের অভ্যাসের অংশ? যেভাবে প্রযুক্তি আমাদের নানা বাঁধনে জড়িয়ে ফেলে তার কি কোনও নির্দিষ্ট প্যাটার্ন আছে? নির ইয়াল এমন অসংখ্য প্রশ্নের উত্তর দিয়েছেন হুক মডেল ব্যাখ্যার মাধ্যমে। হুক মডেল মূলত চার ধাপের একটি প্রক্রিয়া যা নিজ নিজ পণ্যে প্রয়োগ করেছে অসংখ্য সফল কোম্পানি। এই মডেল অনুসরণ করেই বদলে দেয়া হয়েছে কোটি কোটি মানুষের অভ্যাস, জীবন আচরণ। হুক মডেলে ক্রমাগত চক্র সম্পূর্ণ করার মাধ্যমে ব্যবহারকারীদের বারবার একটি পণ্যের কাছে ফিরিয়ে নিয়ে আসা হয়। তখন ব্যয়বহুল বিজ্ঞাপন কিংবা শক্তিশালী মার্কেটিংয়ের কোনও দরকার পড়ে না।
আমাজনিয়া - অত্যাধুনিক বিজ্ঞান আর প্রাচীন ধর্মীয় মিথের উপর ভিত্তি করে গড়ে উঠেছে কাহিনী: একাধিক বেস্টসেলার অ্যাকশন অ্যাডভেঞ্চার থুলারের লেখক জেমস রোলিন্সের জন্ম ১৯৬১ সালে আমেরিকার শিকাগোতে। ইউনিভার্সিটি অব মিশৌরি থেকে ভেটেনারি মেডিসিনের উপর পড়াশুনা করলেও পরবর্তীতে পূর্ণাঙ্গ লেখক হবার জন্যে ত্যাগ করেন সেই পেশা।। ছোটোবেলা থেকেই বই আর অ্যাডভেঞ্চার। লেখার প্রতি দারুণ আগ্রহী রোলিন্স ফারাও। রাজা তুতেন খামেনের কবর আবিষ্কারক। হাওয়ার্ড কার্টারের জীবনকাহিনী থেকে। অনুপ্রাণিত হয়ে শুরু করেন লেখালেখি। কেভ ডাইভিং এবং স্কুভা ডাইভিঙের উপর একাধিক ডিগ্রিধারী এবং অভিজ্ঞ রোলিন্স ব্যক্তিগত জীবনে একজন অ্যাডভেঞ্চারপ্রিয় মানুষ। তার প্রায় প্রতিটি রচনাতেই দেখা যায় অ্যাডভেঞ্চারের ছাপ। তার জনপ্রিয় লেখাগুলোর মধ্যে আমাজোনিয়া, এক্সকেভেশান, আইস হান্ট, সাবটেরেনিয়ান, ডিপ ফ্যাদম এবং স্যান্ডস্টর্ম অন্যতম। এছাড়াও লিখেছেন ইন্ডিয়ানা জোন্সের চতুর্থ সিনেমার। কাহিনী ইন্ডিয়ানা জোন্স দ্য কিংডম অব ক্রিস্টাল স্কাল। ম্যাপ অব বোনস বইটি তার সিগমা ফোর্স সিরিজের দ্বিতীয় বই। আমেরিকাসহ সারাবিশ্বে। ব্যাপক জনপ্রিয় এই সিরিজটির একাধিক বই বেস্টসেলার স্বীকৃতিপ্রাপ্ত। অ্যাকশন, অ্যাডভেঞ্চার, অত্যাধুনিক বিজ্ঞান আর প্রাচীন। ধর্মীয় মিথের উপর ভিত্তি করে গড়ে উঠেছে এই সিরিজের বেশিরভাগ কাহিনী। জেমস রোলিন্স বর্তমানে আমেরিকার ক্যালিফোর্নিয়ায় বসবাস করছেন।
সিম্বলজিস্ট রর্বাট ল্যাংডন জ্ঞান ফিরে নিজেকে আবিষ্কার করে ফ্লোরেন্সে। তার কি হয়েছে, কি ঘটেছে কিছুই জানে না। স্মৃতিভ্রষ্ট ল্যাংডনরে মাথায় প্রতিধ্বনিত হতে থাকে একটি কথা : খুঁজলেই পাবে। তার জামার পকেটে পাওয়া যায় অদ্ভুত আর ভীতিকর একটি জিনিস। তার কোনো ধারণাই নেই কোত্থেকে এটা এলো। তারপরই ঘটতে থাকে একরে এক পর সহিংস ঘটনা। ঘটনাচক্রে তার সাথে জড়িয়ে পড়ে অদ্ভুত এক মেয়ে। তারা দুজন জীবন বাঁচাতে পালিয়ে বেড়ায়, সইে সঙ্গে রহস্যের সমাধান করতে থাকে একটু একটু করে। অবশেষে আসল সত্যটি জানতে পারলওে বড্ড দেরি হয়ে যায়। শুধু তাদের জীবনই নয়, পুরো মানবজাতি মারাত্মক এক হুমকির মুখে পড়ে গেছে। দ্য দা ভিঞ্চি কোড-এর পর পাঠকরে সামনে আবারো উপস্থিত হয়েছে জনপ্রিয় চরিত্র রর্বাট ল্যাংডন। ড্যান ব্রাউনের ইনর্ফানো পাঠককে আরো একবার জড়িয়ে ফেলবে কোড, সিম্বল, ইতিহাস আর গোলকধাঁধাতুল্য ষড়যন্ত্রের জালে।
"ঋভু" বইয়ের পিছনের কভারের লেখা: ঢাকায় পা রাখা মাত্রই অর্জুনের উপর আক্রমন, কেন? অর্জুন। ঢাকায় এসেছেই বা কী উদ্দেশ্যে! বান্দরবানের সীমান্তে সাকিব। আর অয়নের সাথে দেখা হলাে এক অদ্ভুত মানুষের, নাম শাহরিয়ার সুলতান, বিশ্বখ্যাত অ্যাডভেঞ্চারার। দিনের পর দিন ক্যাম্প করে কিছু একটা খুঁজে চলেছে মানুষটা, কী সেটা? দুজন। বিশ্বখ্যাত বিজ্ঞানী পাহাড়ের তলার ল্যাবে গবেষণা করছেন কিছু - একটা নিয়ে, যার পেছনে আছে গােপন এক সংগঠন, পুরাে। পৃথিবীকে নিয়ন্ত্রন করতে চায় তারা। তেইশ’শ বছর আগে সম্রাট। অশােক শুরু করেছিলেন অতিমানবীয় এক গবেষণা, তার ফল কি পাবে আজকের পৃথিবী?
“এন. এবং ইন দ্য টল গ্রাস" বইটির ফ্ল্যাপ এর লেখাঃ পাগলামি কি সংক্রামক হতে পারে? ছড়াতে পারে একজনের কাছ থেকে অন্যজনে? এন. নামের রােগীটি পাবার আগে, ডা. জন বনসেইন্ট কথাটা শুনলে হেসেই উড়িয়ে দিত। কিন্তু নিজেকে সুস্থ মনে করে ডাক্তার সাহেব আবিষ্কার করল: ধীরে ধীরে এন.-এর গল্প প্রভাব বিস্তার করতে শুরু করেছে ওর ওপরেও। রাত-দিন শুধু সেসব নিয়েই ভাবছে সে! উন্মত্ততার কতটুকু গভীরে যাবে সে রােগীটাকে অনুসরণ করে? আর সেই গহীনে কী অপেক্ষা করছে ওর জন্য? দানব? নাকি কষ্ট-কল্পনা? মাজদা চালিয়ে চাচা-চাচীর কাছে যাচ্ছে ভাই-বােন, ক্যাল আর বেকি। আচমকা হাইওয়ের পাশে, চার্চের ওপাশে থাকা লম্বা ঘাসের মাঠ থেকে। ভেসে এল এক বাচ্চা ছেলের চিৎকার; সাহায্যের আবেদন জানাল সে। গর্ভবতী বেকি সিদ্ধান্ত নিল, করবে সাহায্য। কিন্তু ঘাসের মাঠ যে তার মাঝে লুকিয়ে রেখেছে অভাবনীয় এক রহস্য। যে রহস্যের ফাঁদে পা দিয়ে আটকা পড়ে গেল বেকি আর ক্যালও। জান নিয়ে মাঠ থেকে বেরােতে পারবে কিনা, সেটাই এখন প্রশ্ন!
“কনফেশন” বইয়ের ফ্ল্যাপে লিখা কথা : বদলে গেছে পেশাদার খুনি বাস্টার্ড। সে আর টাকার বিনিময়ে খুন করে না কিন্তু তার নিয়তি তাকে বাধ্য করলো, একেবারে ভিন্ন একটি কারণে তাকে ফিরে যেতে হলো পুরনো পরিচয়ে। আবারো মুখোমুখি হোমিসাইডের ইনভেস্টিগেটর জেফরি বেগের। পেশাদার খুনি জড়িয়ে পড়লো এমন একটি ঘটনায় যেখানে তার নিজের জীবনটাই বিপন্ন হয়ে উঠলো অবশেষে। নেমেসিস থেকে শুরু হয়ে কন্ট্রাক্ট এবং নেক্সাস পর্যন্ত জেফরি বেগ আর বাস্টার্ডের যে দ্বৈরথ চলে এসেছে তারই ধারাবাহিকতায় কনফেশন...টান টান উত্তেজনার আরেকটি থৃলার।