"দুর্জয় ভলিউম ২ (৬ থেকে ১০ খণ্ড একত্রে)" বইটির শেষের ফ্ল্যাপ-এর লেখাঃ কে এই দুর্জয়? সারা ঢাকা যাদের ভয়ে কাঁপে, সেই মাফিয়াচক্র কেন ওর ব্যাপারে এত বেশী সতর্ক? অন্যদিকে পুলিশ তাকে খুঁজে বেড়াচ্ছে খুন-খারাপির মামলা নিয়ে। দুনিয়ার কারাে নজরে ‘ভাল’ নয় সে। কিন্তু তাকে থামায় এই শক্তিও যেন ভাল-মন্দ কারােরই নেই। প্রাকৃতিক দুর্যোগের মত শুধু তছনছ করে দিয়ে চলে যাবে। হয় পালাও নয় চেয়ে চেয়ে তাণ্ডব দেখে কাঁদো! পুলিশের রেকর্ডস ক্লার্ক নীহারিকা! প্রথম দেখায় না চিনলেও, ভাল করে । আরেকবার দেখে চিনে ফেলল ওকে। একযুগ আগে যার ফোটো ম্যাগাজিনে ছাপা হত দেশের গর্ব হিসেবে, তার আজ এই চেহারা কেন? জানতে চাইলে চলে আসুন দুয়েৱ জগতে, ঢাকা কমিক্সের সবচেয়ে জনপ্রিয় কমিক্স সিরিজ দুর্জয়ের দ্বিতীয় ভলিউম!
কাহিনী সংক্ষেপঃ দুর্জয়ের সপ্তম বই, নীহারিকা কে দুর্জয়ের ইতিহাস জানাচ্ছেন নেভির অবসরপ্রাপ্ত কর্মকর্তা সাইদুল হক। অহনা, তার মা অ নেশাখোর ভাই, আর সেই সাথে নিজের মায়ের জীবন মরণের সন্ধিক্ষণ নিয়ে কি অদদ্ভূত আনন্দ বেদনার সময় পার হয়েছে দুর্জয় সেটারই বর্ণনা চলছে। ধীরে ধীরে ঘটনা এগোচ্ছে এক অমোঘ পরিণতির দিকে।
কাহিনী সংক্ষেপঃ দুর্জয়ের অষ্টম বই, নীহারিকা কে দুর্জয়ের ইতিহাস জানাচ্ছেন নেভির অবসরপ্রাপ্ত কর্মকর্তা সাইদুল হক। অহনাকে অপহরণকারীদের ত্থেকে উদ্ধার করতে টাকা দরকার, তা না হয় দেয়া গেল। কিনুত অহনার নিরাপত্তা এর পরেও কে নিসচিত করবে? পুলিশকেও জানানো যাচ্ছে না। অগত্যা দুর্জয় নিজেই অহনার মায়ের পিছু পিছু গিয়ে পড়লো দুর্ব্রৃত্তদের ডেরার মুখে। আর সেই পর্যন্ত গেলে একজন কেইজ ফাইটার কি আর খালি হাতে ফিরে আসে? এটুকু জেনেই উত্তেজিত হবেন না। এবারের সমাপ্তি দুর্জয়ের গল্পকে আবার এক টানে নিয়ে আসবে বর্তমানে।