ফার্মিং করবে বলে ট্রান্সভালে এল জন নেইল । ওর জন্যই যেন অপেক্ষা করছিল সময়, দ্রুত ঘটনা ঘটতে লাগল এরপর। জীবনের ঝুঁকি নিয়ে পরমা-সুন্দরী বেসিকে বাঁচাল সে। পরে পরিচিত হলো বেসির বোন জেসের সঙ্গে। দু’বোন একই সঙ্গে ভালবেসে ফেলল জনকে। প্রতাপশালী ফার্মার ফ্র্যাঙ্ক মুলারের ভালমানুষির মুখোশ পুড়ে ছাই হলো ঈর্ষার আগুনে। এমনি সময়ে শুরু হলো ইংরেজ-বোয়া যুদ্ধ। এখন জন ছাড়া অন্য কেউ পারবে না জেসকে বাঁচাতে। কিন্তু “জোছনা-সুন্দরী হঠাৎ দেখা দিয়ে এলোমেলো করে দিল সব… ফাঁদ পেতে অপেক্ষা করছে মুলার, জনকে খুন করবেই এবার… ত্রিভুজ-প্রেমের এক অনবদ্য কাহিনি।
রুদ্রপ্রয়াগের চিতা আশ্চর্য রোমহর্ষক এক শিকার কাহিনি। আট বছর ধরে যে ভয়ঙ্কর হিংস্র ধূর্ত নিশাচর প্রাণীটি গাড়িয়ালের পাঁচশো বর্গমাইল জুড়ে ত্রাসের রাজত্ব কায়েম করেছিল, বন্দুকের গুলি বা মারাত্মক বিষ পটাশিয়াম সায়েনাইডও যাকে কাবু করতে পারেনি, শেষ পর্যন্ত তাকে পরাজয় বরণ করতে হলো দুর্দান্ত শিকারী জিম করবেটের কাছে। ডক্টর মরোর দ্বীপ দ্বীপটা বিচ্ছিন্ন, কিন্তু সেখানে আছে গোপন ও সুরক্ষিত এক গবেষণাগার। অদ্ভুত কিছু লোক ঘুরে বেড়ায় সে-দ্বীপে, যারা আসলে মানুষ না কী বুঝিনি প্রথমে। …যাচ্ছিলাম ক্যালাও, দুর্ঘটনায় ডুবল জাহাজ, কোনমতে গিয়ে উঠলাম ওই দ্বীপে। যা দেখলাম, সেটা যেন ঈশ্বর ও তাঁর সৃষ্টির ক্ষুদ্র অথচ অদ্ভুত সাদৃশ্যযুক্ত এক সংস্করণ। পার্থক্য একটাই সৃষ্টির উপর স্রষ্টার নিয়ন্ত্রণ হারানোর পরিণতিটাও দেখতে হলো আমাকে। কনটিকি অভিযান ভেলায় চেপে প্রশান্ত মহাসাগর পাড়ি? অসম্ভব! কিন্তু সেই অসম্ভবকেই সম্ভব করলেন থর হেয়ারডেল এবং তার দুঃসাহসী পাঁচ সঙ্গী, জন্ম দিলেন ইতিহাসের। কীভাবে? জানতে হলে এ বইটি পডুন। সত্য ঘটনা।