×
Categories

Products tagged with 'liberation war'

View as Grid List
Picture of একাত্তরের চিঠি (হার্ডকভার) - রণাঙ্গনে মুক্তিযোদ্ধারা
Picture of একাত্তরের চিঠি (হার্ডকভার) - রণাঙ্গনে মুক্তিযোদ্ধারা

একাত্তরের চিঠি (হার্ডকভার) - রণাঙ্গনে মুক্তিযোদ্ধারা

BPP0002
“একাত্তরের চিঠি”বইটির ফ্ল্যাপের কথাঃ এত গৌরবময়, এত বেদনাময় বছর বাঙালির জীবনে আগে কখনাে আসেনি। বছরটি ১৯৭১। এই একটি বছরের। মাধ্যমে সমগ্র বিশ্ব বাংলাদেশকে জানল, চিনল এবং বুঝতে পারল সবজ শ্যামল প্রকৃতির কাদামাটির মতাে নরম বাঙালি প্রয়ােজনে কতটা ভয়ঙ্কর হয়ে উঠতে পারে। কোনাে সন্দেহ নেই, বাঙালি বর্ষাকালে যেমন কোমল, গ্রীষ্মে তেমনই রুক্ষ ও কঠিন। কে ভাবতে পেরেছিল, ‘ভেতাে বাঙালি' নামে অভিহিত, কাপুরুষ' পরিচয়ে পরিচিত বাঙালি জাতি। পাকিস্তান নামের অবাস্তব একটি রাষ্ট্রের জন্মের ছয় মাস। যেতে না যেতেই আত্মপরিচয় প্রতিষ্ঠায়, মাতৃভাষার অধিকার অর্জনে সােচ্চার হয়ে উঠবে? পৃথিবীতে এমন দৃষ্টান্ত বিরল যে শুধু ভাষার জন্য সংগ্রাম করে, স্বাধীনতা অর্জনের বীজটি বপন করে, ২৩ বছর অতিক্রান্ত হতে না হতেই একটি প্রদেশ স্বাধীন সার্বভৌম রাষ্ট্র হিসেবে আত্মপ্রকাশ করল । এর জন্য সেই প্রদেশের অধিবাসীদের সশস্ত্র যুদ্ধ করতে হয়েছে যুদ্ধবিদ্যায় পারদর্শী পাকিস্তানি সেনাদের বিরুদ্ধে; এবং অবিশ্বাস্য সত্য হচ্ছে, 'ভীরু, অলস, কর্মবিমুখ, কাপুরুষ, ভেতাে, যুদ্ধবিদ্যায় অনভিজ্ঞ এই বাঙালিই মাত্র নয় মাসে স্বাধীনতা ছিনিয়ে এনেছে। স্বাধীনতার জন্য প্রাণের আবেগ। যখন দুর্দমনীয় হয়ে ওঠে, তখন পৃথিবীর যত ভয়ঙ্কর। মারণাস্ত্রই ব্যবহার করা হােক না কেন, সেই আবেগের কাছে। তা তুচ্ছ হয়ে যায় । তার প্রমাণ আমরা পেয়েছি আমেরিকাভিয়েতনামের যুদ্ধে। বিশ্ববাসী সেই প্রমাণ পুনরায় প্রত্যক্ষ। করেছে ১৯৭১ সালে, বাঙালির মুক্তিযুদ্ধে। মুক্তিযুদ্ধকালে লিখিত চিঠিগুলাে শুধু লেখক-প্রাপকের। সম্পর্কে সীমাবদ্ধ নয়; যেন রক্ত দিয়ে রচিত এই কথামালা যেমন সবার সম্পদে পরিণত হয়, তেমনি পরিগণিত হবে। ইতিহাসের এক অনন্য সম্পদরূপে
320.00৳ 375.00৳
চিলেকোঠার সেপাই - আখতারুজ্জামান ইলিয়াস
চিলেকোঠার সেপাই - আখতারুজ্জামান ইলিয়াস

চিলেকোঠার সেপাই - আখতারুজ্জামান ইলিয়াস

UPL0038
" ১৯৬৯ সালের পূর্ব বাঙলা। কী এক জীবনস্পর্শী মন্ত্রের মুখে বিস্ফারিত চারদিক। কেঁপে ওঠে নগর ঢাকা। কাঁপে শহর, বন্দর, গল্প, নিভৃত গ্রাম, এমনকি যমুনার দুর্গম চর এলাকা। কখনো কঠিন বুলেটের আঘাতে, কখনো ভেঙ্গে দেওয়া আঁধির ঝাপটায়। মিটিং আর মিছিল আর গুলিবর্ষণ আর কারফ্যু-ভাঙা আর গণআদালত – সব জায়গায় ফেটে পড়ে ক্ষোভ ও বিদ্রোহ। সব মানুষেরই হৃদয়ের অভিষেক ঘটে একটি অবিচল লক্ষ্যে—মুক্তি। মুক্তি? তার আসার পথও যে একরকম নয়। কারো স্লোগান,'দিকে দিকে আগুন জ্বালো', কারো ‘পদ্মা মেঘনা যমুনা'। কেউ দাঁড়ায় এই সারিতে, কেউ ঐ সারিতে দাঁড়িয়ে খোলা আকাশের দিকে দৃষ্টি রাখে। মুক্তির স্বাদ কি এমনই! উষ্ণ থেকে উষ্ণতর হয় ঢাকা। সেই ঢাকার ঘিঞ্জি গলির মধ্যে একটি বাড়ি। সেই বাড়িতে থাকে একজন, নাম যার ওসমান গনি ওরফে রঞ্জু। যে সব শোনে, দ্যাখে, মিটিঙে যায়, মিছিলেও যায়। তবু কিছুতেই সে যেন শরিক নয়। তাকে ঘিরে রাখে তার চিলেকোঠার চার দেওয়াল। ওই দেওয়াল বিচ্ছিন্নতার ও আত্মপ্রেমের। তার প্রতিবেশী তারই সহনামী আরেক রঞ্জু, এক কিশোর। তার তরুণী বোনের প্রতি ওসমান আসক্ত, মেয়েটির শরীর সে কামনা করে। কিন্তু প্রেম তার কিশোর রঞ্জুর প্রতি। এই প্রেমের খাঁচা থেকে বেরিয়ে আসার জন্য ওসমানের ডানা তিরতির করে, কিন্তু অত সহজ কি বেরুনো? গণঅভ্যুত্থানে সন্ত্রস্ত শাসকদের নতুন করে আরোপ করা সামরিক শাসনের নির্যাতন শুরু হলে বন্ধুরা যখন বিহ্বল, ওসমানের ডানায় তখন লাগে প্রবল বেগ। সহনামী কিশোরকে সে চুম্বনে রক্তাক্ত করে, বিকৃত যৌনতার বশে নয়, আত্মপ্রেমে পরাজিত হয়ে। ওসমান 'একজন'। সে এক নার্সিসাস। কিন্তু এখানে তার শেষ নয়। নিজের খাঁচা থেকে বেরুবার জন্য তার ডানা ঝাপটানো পরিণত হয় প্রচণ্ড ক্রোধে। রঞ্জুকে ছাদ থেকে নিচে ফেলে দেওয়ার জন্য সে প্রাণান্ত উদ্যোগ নেয়। এ কি তার আত্মপ্রেম বিসর্জনের প্রস্তুতি? পরিচিত সবাই ওসমানকে চিহ্নিত করে বদ্ধ পাগল হিসেবে। অনুরাগী বন্ধুরা তাকে বন্দী করে রাখে নিজের ঘরে। এখন এই বিচ্ছিন্ন ঘর থেকে ওসমানকে উদ্ধার করতে পারে কে? এক নেতায় বিশ্বাসী আলাউদ্দিন? ভোটের রাইট-প্রার্থী আলতাফ? রাজনীতি-বিশ্লেষক বামপন্থী আনোয়ার?—না এরা কেউ নয়। চিলেকোঠার দুর্গ থেকে ওসমানকে বেরিয়ে পড়তে প্ররোচনা দেয় হাড্ডি খিজির যে নিজের বাপের নাম জানে না, যে বড় হয়েছে রাস্তায় রাস্তায়, যার মা-বৌ দুজনেই মহাজনের ভোগ্য এবং গণঅভ্যুত্থানের সদস্য হওয়ার অপরাধে মধ্যরাতে কারফ্যু-চাপা রাস্তায় যে প্রাণদণ্ডে দণ্ডিত হয় মিলিটারির হাতে। নিহত খিজিরের আমন্ত্রণে ও আহ্বানে সক্রিয় সাড়া দিয়ে ওসমান ঘরের তালা ভাঙে। সবার অগোচরে সে বেরিয়ে আসে রাস্তায়, কারফ্যুর দাপট অগ্রাহ্য করে। তার সামনে এখন অজস্র পথ। পূর্ব পশ্চিম উত্তর দক্ষিণ—সব দিক তার খোলা। ওসমান যেদিকেই পা বাড়ায় সেদিকেই পূর্ব বাঙলা।"
390.00৳ 332.00৳
মুক্তিযুদ্ধ ও তারপর একটি নির্দলীয় ইতিহাস - গোলাম মুরশিদ
মুক্তিযুদ্ধ ও তারপর একটি নির্দলীয় ইতিহাস - গোলাম মুরশিদ

মুক্তিযুদ্ধ ও তারপর একটি নির্দলীয় ইতিহাস - গোলাম মুরশিদ

PRO004
যে সীমাহীন ত্যাগের মধ্য দিয়ে স্বাধীনতা এসেছিল,তা মানুষের মনে কী স্বপ্ন জন্ম দিয়েছিল, বাস্তবে তাঁরা কী পেলেন, এবং কোন আদর্শের ভিত্তিতে বাংলাদেশ নির্মিত হয়েছিল এবং শেষ পর্যন্ত কোন পথে গেল সেই বাংলাদেশ- সে সম্পর্কে নিরপেক্ষ ইতিহাস দুর্লভ। এ বইতে লেখক মুক্তিযুদ্ধ এবং তারপরের বাংলাদেশ সম্পর্কে একটি সঠিক চিত্র তুলে ধরার চেষ্টা করেছেন।
650.00৳ 483.00৳
ফেরা - মুহম্মদ জাফর ইকবাল
ফেরা - মুহম্মদ জাফর ইকবাল

ফেরা - মুহম্মদ জাফর ইকবাল

TAM001
ডানপিটে এক কিশোর ফজল। ১৯৭১ এর উত্তাল সময়ে সে স্কুল পড়ুয়া। পড়ালেখায় খুব একটা আগ্রহ না থাকলেও মারামারিতে সে সবচেয়ে এগিয়ে। কারণ ওর ডাকাবুকো সুঠাম গঠন। শিক্ষক বাবার চিন্তার অন্ত নেই তাকে নিয়ে- বাবার মুখ কখনোই উজ্জ্বল করতে পারবে না সে। কিন্তু এই আপাত বখে যাওয়া কিশোর একাত্তরের উত্তাল সময়ে অস্ত্র হাতে নেমে পরে দেশ মাতৃকাকে স্বাধীন করার শপথ নিয়ে। কিশোর মন তার, স্বাধীন দেশে ঘরে ফেরার স্বপ্ন নিয়ে বন্দুক হাতে যুদ্ধ করে যায় সে। চোখে তাঁর ঘরে ফেরার স্বপ্ন, সম্মুখে শত্রুসেনা। সে কি ঘরে ফিরতে পারবে? ‘আমার বন্ধু রাশেদ’ এর রাশেদের পর ‘ফজল’ হতে যাচ্ছে সব বয়সী পাঠকের প্রিয় কিশোর মুক্তিযোদ্ধা।
360.00৳ 306.00৳
মা - আনিসুল হক
মা - আনিসুল হক

মা - আনিসুল হক

LWAR002
আজাদ ছিল তার মায়ের একমাত্র সন্তান। আজাদের বাবা দ্বিতীয় বিয়ে করায় বালক আজাদকে নিয়ে তার মা স্বামীর গৃহ-অর্থ-বিত্ত ত্যাগ করে আলাদা হয়ে যান। মা বড় কষ্ট করে ছেলেকে লেখাপড়া করান। আজাদ এমএ পাস করে। এই সময় দেশে শুরু হয় মুক্তিযুদ্ধ। আজাদের বন্ধুরা যোগ দেয় ঢাকার আরবান গেরিলা দলে। আজাদ মাকে বলে, আমিও যুদ্ধে যাব। মা তাকে অনুমতি দেন। ছেলে যুদ্ধে যায়। ১৯৭১ সালের ৩০ আগস্ট একরাতে ঢাকার অনেক ক'টা মুক্তিযোদ্ধা-নিবাসে হামলা চালায় পাকিস্তানী সৈন্যরা, আরো অনেকের সঙ্গে ধরা পড়ে রুমী, বদি, আলতাফ মাহমুদ, জুয়েল এবং আজাদ। আজাদের ওপর পাকিস্তানীরা প্রচণ্ড অত্যাচার চালিয়েও কথা বের করতে পারে না। তখন তার মাকে বলা হয়, ছেলে যদি সবার নাম-ধাম ইত্যাদি বলে দেয়, তাকে ছেড়ে দেওয়া হবে। আজাদের মা ছেলের সঙ্গে দেখা করেন এবং বলেন, শক্ত হয়ে থেকো, কারো নাম বলে দিও না। আজাদ বলে, মা দুদিন ভাত খাই না, ভাত নিয়ে এসো। মা পরের দিন ভাত নিয়ে হাজির হন বন্দিশিবিরে, কিন্তু ছেলের দেখা আর মেলে না। আর কোনোদিনও ছেলে তার ফিরে আসে নাই আর এই মা আর কোনোদিনও জীবনে ভাত খান নাই। যুদ্ধের ১৪ বছর পরে মা মারা যান, নিঃস্ব, রিক্তবেশে। মুক্তিযোদ্ধারা তাঁকে কবরে শায়িত করলে আকাশ থেকে ঝিরঝির করে ঝরতে থাকে বৃষ্টি। মুক্তিযোদ্ধাদের কাছে এই কাহিনীর সন্ধান পেয়ে আনিসুল হক বহুজনের সাক্ষাৎকার নিয়ে, বহু দলিল-দস্তাবেজ ঘেঁটে রচনা করেছেন অসামান্য এক উপন্যাস, জানাচ্ছেন এক অসমসাহসিকা মায়ের অবিশ্বাস্য কাহিনী। যতদিন বাংলাদেশ থাকবে, যতদিন স্বাধীনতা থাকবে, এই অমর মাকে ততদিন শ্রদ্ধার সঙ্গে স্মরণ করতে হবে আমাদের।
500.00৳ 425.00৳
বেহাত বিপ্লব ১৯৭১ - সলিমুল্লাহ খান
বেহাত বিপ্লব ১৯৭১ - সলিমুল্লাহ খান

বেহাত বিপ্লব ১৯৭১ - সলিমুল্লাহ খান

LWAR003
১৯৭১ বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের অপর নাম। আহমদ ছফা বলিয়াছন এ যুদ্ধের নায়ক অন্য কেহ নহেন—খোদ এদেশের জনগণ বা পামর জাতি। (নহিলে ‘আপামর জনগণ’ কথাটার কোনো অর্থই হয় না।) এই প্রস্তাবকেই ‘আহমদ ছফার প্রথম উপপাদ্য’ নাম দিয়াছেন সলিমুল্লাহ খান। রুশ বিপ্লবের লেনিন, চিনের মাও জেদং, কুবার চে গেভারা কিংবা আলজিরিয়ার ফ্রানৎস ফানোঁর মতন বড় কোন তাত্ত্ববিদ বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের ফলে নাই। ফলনের মধ্যে সবেধন সবুজমনি আহমদ ছফা। এই পামর জাতির মন তিনি যতখানি ধরিতে পারিয়াছিলেন আর কেহ ততখানি পারিবেন কিনা সংশয় আছে। মুক্তিযুদ্ধের পূর্বাপর বিচার করিয়া যে প্রস্তাব আহমদ ছফা ১৯৭৭ সনে প্রচার করিয়াছিলেন তাহাই বেহাত বিপ্লব ১৯৭১ গ্রন্থের প্রধান সম্পদ। তদীয় বাংলাদেশের রাজনৈতিক জটিলতা বইটি হারা্ইয়া যাইতে বসিয়াছিল। আহমদ ছফা মহাফেজখানা প্রথম কাণ্ডে সেই প্রায়লুপ্ত সম্পদই পুনরুদ্ধার করা হইল। আহমদ ছফার উপপাদ্য যদি সত্য হয় তবে মানিতে হইবে ভারত বাংলাদেশের স্বাধীনতা চাহে নাই। ভয় ছিল এদেশের স্বাধীনতা সেদেশের সংখ্যাগুরু নিপীড়িত জাতি-বিজাতির স্বাধীনতা আন্দোলনের সম্মুখে উদাহরণ হইয়া দাঁড়াইতে পারে। স্বাধীন হইবার তিন যুগ পরও এদেশ আপনকার পাদুকা পরিয়া দাঁড়াইবার পারিল না। কারণে এদেশের মুক্তিযুদ্ধের ফল অপরে আত্মসাৎ করিয়াছে। বিপ্লব বেহাত হইয়াছে। ১৯৭১ সনের অপর নাম তাই ‘বেহাত বিপ্লব’। ইতালির মহাত্মা আন্তনিয়ো গ্রামসির বেহাত বিপ্লব প্রস্তাবের ভিত্তিতে ১৯৭১ সনের বিচার সম্ভবত এই প্রথম।
700.00৳ 595.00৳
Picture of Support | +8809613717171

Support | +8809613717171

24 Hours a Day, 7 Days a Week

Picture of Happy Return Policy

Happy Return Policy

All over Bangladesh

Picture of Worldwide Shipping

Worldwide Shipping

We Deliver Product All Over the World

Picture of Fastest Delivery

Fastest Delivery

Own Distribution Channel