×
Categories

Products tagged with 'liberation war'

View as Grid List
স্বাধীন বাংলাদেশের অভ্যুদয়ের ইতিহাস - মুনতাসীর মামুন
স্বাধীন বাংলাদেশের অভ্যুদয়ের ইতিহাস - মুনতাসীর মামুন

স্বাধীন বাংলাদেশের অভ্যুদয়ের ইতিহাস - মুনতাসীর মামুন

LWAR004
প্রথম অধ্যায়ে দেশ ও জনগােষ্ঠির পরিচয় তুলে ধরা হয়েছে। যে দেশের ইতিহাস আমরা পড়ছি অর্থাৎ বাংলাদেশের এবং বাঙালির, তার একটি পরিচিতি দরকার। এটি না জানলে নিজেকে জানা হয় না। এ অধ্যায়ে আমরা এ দেশের ভূপ্রকৃতির বৈশিষ্ট্য আলােচনা করেছি। যে বিষয়টিতে গুরুত্ব আরােপ করা হয়েছে তা হলাে এই ভূপ্রকৃতি প্রাচীন কাল থেকে কীভাবে বিবর্তিত হয়েছে এবং কীভাবে তা বাঙালি মানস গঠনে প্রভাব ফেলেছে। আলােচিত হয়েছে বাঙালির নৃতাত্ত্বিক বৈশিষ্ট্য ও ভাষা।
250.00৳ 213.00৳
১৯৭১ বিধ্বস্ত বাড়িয়ায় শুধুই লাশ এবং - ইজাজ আহমেদ মিলন
১৯৭১ বিধ্বস্ত বাড়িয়ায় শুধুই লাশ এবং - ইজাজ আহমেদ মিলন

১৯৭১ বিধ্বস্ত বাড়িয়ায় শুধুই লাশ এবং - ইজাজ আহমেদ মিলন

ANYP104
সবুজ ঘাসের ওপর জমাট বেঁধে আছে রক্ত। কারও রক্ত। আবার মিশে গেছে বেলাইয়ের স্বাচ্ছ জলে। এখানে সেখানে পড়ে আছে শিয়াল-কুকুরে খাওয়া অসংখ্য বীভৎস শরীর। দাউদাউ পুড়ছে বাড়ি-ঘর। বাতাসে কেবলই লাশের গন্ধ। ১৯৭১ সাল ১৪ মে শুক্রবার দুপুর ১টার মিনিট দশেক আগে হঠাৎ করেই পাকিস্তানি বাহিনী। আক্রমণ করে বাড়িয়া এলাকায়। মিশন মাত্র ৪ থেকে ৫ ঘণ্টার। ধ্বংসস্তুপে পরিণত হয় হিন্দু অধ্যুষিত গাজীপুরের বাড়িয়া। তিন দিকে বেলাই বিলে বেষ্টিত বাড়িয়ায়। নির্বিচারে চালানো হয় গণহত্যা। বিল সাঁতরে কিংবা নৌকায় চড়ে আত্মরক্ষা করার চেষ্টা করেও ব্যর্থ হন শত শত নারী-পুরুষ আর শিশু। বাংলাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রামের নৃশংসতম এই গণহত্যার ঘটনায় কতজন প্রাণ হারিয়েছেন তার সঠিক পরিসংখ্যান বের করা সম্ভব হয়নি। তবে পাকিস্তানি নরপশুদের হত্যা শিকারের উল্লাসের নিচে শহীদ হন অন্তত দুশ মানুষ। এদের কারোই ঠাই হয় নি স্বাধীনতাযুদ্ধের দলিলপত্রে। শ'খানেক শহিদের একটি নামের তালিকা ধরে প্রায় ৩ বছর অনুসন্ধানের পর গ্রন্থভুক্ত হলো বাড়িয়া গণহত্যা। বিধ্বস্ত বাড়িয়ায় শহিদ হওয়া সেই সকল নারী-পুরুষ ও শিশুদের নানা অজানা অধ্যায় ও বীভৎস সেই ঘটনার রোমহর্ষক বর্ণনা উঠে এসেছে গ্রন্থটিতে। এই গ্রন্থের প্রতিটা পাতাই ভেজা। প্রতিটা শব্দেই যেন লেগে আছে ছোপ ছোপ রক্ত। প্রতিটা বাক্যই সাক্ষ্য দিচ্ছে-বইটা যেন একাত্তরের বধ্যভূমি।
450.00৳ 383.00৳
১৯৭১: ভারতের বাংলাদেশ যুদ্ধ - মহিউদ্দিন আহমদ
১৯৭১: ভারতের বাংলাদেশ যুদ্ধ - মহিউদ্দিন আহমদ

১৯৭১: ভারতের বাংলাদেশ যুদ্ধ - মহিউদ্দিন আহমদ

PRO005
নানা কারণে একাত্তরের যুদ্ধ অনিবার্য হয়ে উঠেছিল। একদিকে ছিল একটি জনগোষ্ঠীর কোটি কোটি মানুষের আকাঙ্ক্ষা। অন্যদিকে আঞ্চলিক ও বৈশ্বিক পরাশক্তিগুলোর বহুমাত্রিক দ্বন্দ্ব ও সমীকরণ। সব মিলিয়ে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ এর গন্তব্যে পৌঁছেছে। একাত্তরের এই গতিধারা ও ইতিহাসের খুব অল্পই এখন পর্যন্ত জানা গেছে। একাত্তরের যুদ্ধ শুধু ঢাকা আর ইসলামাবাদের মধ্যে আটকে ছিল না। বাংলাদেশকে নিয়ে বিবদমান পরাশক্তিগুলোর মধ্যে হয়েছিল ছায়াযুদ্ধ। অনেক দৌড়ঝাঁপ হয়েছে কলকাতা, দিল্লি, ওয়াশিংটন, মস্কো আর বেইজিংয়ে। কূটনৈতিক লড়াই হয়েছে জাতিসংঘে। এর একটি বড় অনুষঙ্গ ছিল প্রচারযুদ্ধ। সব ছাপিয়ে উঠে এসেছে ভারতের ভূমিকা। অনেক ঐতিহাসিক দলিলের সূত্র ধরে লেখা এ বই বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাসের বাকমুক্তির প্রক্রিয়ায় এক অনন্য সংযোজন, যা পাঠকের কৌতূহল বাড়িয়ে তুলবে।
1,000.00৳ 750.00৳
মুক্তিযুদ্ধ ও স্বাধীনতার যুদ্ধের জয় পরাজয় - বদরুদ্দীন উমর
মুক্তিযুদ্ধ ও স্বাধীনতার যুদ্ধের জয় পরাজয় - বদরুদ্দীন উমর

মুক্তিযুদ্ধ ও স্বাধীনতার যুদ্ধের জয় পরাজয় - বদরুদ্দীন উমর

KP001
মুক্তিযুদ্ধ ও স্বাধীনতা যুদ্ধের জয় পরাজয় বইটির রচনাগুলিতে চোখ ফেললেই বোঝা যায়, এ দেশের জনসাধারণ নিজেদের অর্থনৈতিক, রাজনৈতিক, সাংস্কৃতিক ইত্যাদি ক্ষেত্রে মুক্তির জন্যে মরণপণ যুদ্ধ করেছিল, কিন্তু তাদের সেই মুক্তি ঘটেনি। স্বাধীনতার স্বাদ এ দেশের কল্যাণকামী জনগণ পায়নি। কারণ যে রাজনৈতিক দলটির নেতৃত্বে মুক্তিযুদ্ধ হয়েছিল বলা হয়, সেই দলেরই হাতে এ দেশের মানুষের প্রায় সমস্ত আকাক্সক্ষা দলিত ও ধূলিসাৎ হয়েছে। বইটির পরতে পরতে দেখা যাচ্ছে আওয়ামী লীগ-বিএনপির শাসনব্যবস্থা এ দেশের জনগণের দুশমনেরই কাণ্ডকারখানা। মানুষকে পঙ্গু করে রাখার সব ধরনের আয়োজন কায়েম করে রাখা হয়েছে এখানে। এ ব্যাপারে অন্ধ থাকলে চলবে না- এটাই এ বইয়ের আসল কথা।
300.00৳ 255.00৳
আমি বীরাঙ্গনা বলছি - ড. নীলিমা ইব্রাহিম
আমি বীরাঙ্গনা বলছি - ড. নীলিমা ইব্রাহিম

আমি বীরাঙ্গনা বলছি - ড. নীলিমা ইব্রাহিম

LWAR005
১৯৭২ সালে যুদ্ধজয়ের পর যখন পাকিস্তানি বন্দিরা ভারতের উদ্দেশ্যে এ ভূখণ্ড ত্যাগ করে, তখন আমি জানতে পারি প্রায় ত্রিশ-চল্লিশজন ধর্ষিত নারী এ বন্দিদের সঙ্গে দেশ ত্যাগ করেছেন। অবিলম্বে আমি ভারতীয় দূতাবাসের সামরিক অফিসার ব্রিগেডিয়ার অশোক ডোরা এবং বাংলাদেশ কর্তৃপক্ষের দায়িত্বে নিয়োজিত মরহুম নুরুল মোমেন খান যাঁকে আমরা মিহির নামে জানতাম তাঁদের শরনাপন্ন হই। উভয়েই একান্ত সহানুভূতির মনোভাব নিয়ে এসব মেয়েদের সাক্ষাৎকার নেবার সুযোগ আমাদের করে দেন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষিকা নওসাবা শরাফী, ড. শরীফা খাতুন ও আমি সেনানিবাসে যাই এবং মর্মান্তিক অভিজ্ঞতা লাভ করি।পরে নারী পুনর্বাসন কেন্দ্রের সঙ্গে যুক্ত থেকে নারকীয় বর্বরতার কাহিনী জানতে পারি। সেই থেকে বীরাঙ্গনাদের সম্পর্কে আমার আগ্রহ জন্মে। নানা সময়ে দিনপঞ্জিতে এঁদের কথা লিখে রেখেছিলাম। ইচ্ছা ছিল, জনসমাজের এঁদের পরিচয় তুলে ধরার। এ ক্ষুদ্র গ্রন্থ সে আগ্রহেরই প্রকাশ। এখানে একটি কথা অবশ্য উল্লেখ। চরিত্রগুলি ও তাঁদের মন-মানসিকতা, নিপীড়ন, নির্যাতন সবই বস্তুনিষ্ঠ। তবুও অনুরোধ অতি কৌতূহলী হয়ে ওদের খুঁজতে চেষ্টা করবেন না। এ স্পর্শকাতরতা আমাদের অবহেলা এবং ঘৃণা ও ধিক্কারের দান। ‘আমি বীরাঙ্গনা বলছি’ গ্রন্থের পাণ্ডুলিপি অনেক দিন ধরেই প্রস্তুত করছিলাম। প্রকাশে শঙ্কা ছিল। কিন্তু আমার স্নেহভাজনীয় ছাত্রী কল্যাণীয়া বেবী মওদুদ উৎসাহ, প্রেরণা ও তাঁর অদম্য কর্মক্ষমতা নিয়ে এগিয়ে এলেন। ১৯৯৪ সালের ফেব্রুয়ারির বইমেলার জন্য ‘আমি বীরাঙ্গনা বলছি’ ১ম খণ্ডের পাণ্ডুলিপি ভীত কম্পিত হস্তে, সংশয় শঙ্কাকূল চিত্তে প্রকাশকের হাতে তুলে দিয়েছিলাম। কিন্তু না, প্রজন্ম একাত্তর এই দেশপ্রেমিক রমণীদের মাতৃসম্মানে সমাদৃত করেছে। তারা জানতে চেয়েছে সেই সাহসী বীরাঙ্গনাদের কথা। তাই সাহসের ভর করে এগুলাম। অনেকে সংবর্ধনা ও সম্মান জানাবার জন্য এঁদের ঠিকানা চেয়েছেন। তার জন্য আরও একযুগ অপেক্ষা করতে হবে। যদি জীবনে সময় ও সুযোগ পাই তৃতীয় খণ্ড প্রকাশের বাসনা রইল ধর্মান্ধতার কালিমা দূরীভূত করতে। আমার প্রকাশকের সঙ্গে অগণিত পাঠকের প্রতি রইলো সকৃতজ্ঞ শুভেচ্ছা। নীলিমা ইব্রাহিম
480.00৳ 408.00৳
নন্দীছড়ার যোদ্ধারা - সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম
নন্দীছড়ার যোদ্ধারা - সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম

নন্দীছড়ার যোদ্ধারা - সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম

ANYP105
সিলেট-তামাবিল রাস্তার মাইল চারেকের মধ্যে নন্দীছড়া চাবাগান। সেই বাগানের ম্যানেজার ইমতিয়াজ আহমদ হলেন আরিফের প্রিয় ছােট মামা। তিনি সিলেটে তাদের বাসায় বেড়াতে গেলেই হইচই পড়ে যায়। তার জন্য পাত্রী খােজা হচ্ছে, কিন্তু এর মধ্যেই এসে পড়ে ১৯৭১ সালের মার্চ মাস। তার আগুন আর উত্তাপ নিয়ে। মার্চের ২৫ তারিখ রাতে পাকিস্তানিরা যখন কাপুরুষের মতাে ঝাঁপিয়ে পড়ল। বাঙালিদের ওপর, ইমতি মামা মুক্তিযুদ্ধের প্রস্তুতি নিলেন। তার এক বন্ধু রােমানও যােগ দিলেন তার সঙ্গে। মার্চ শেষ হয়ে এপ্রিল এলে পরিস্থিতি দ্রুত পাল্টাতে থাকল । আরিফের মা, বড়ভাই আনিস আর বােন রামিসা গেলেন একদিকে, আরিফ গেল রােমান মামার সঙ্গে নন্দীছড়া, তার সঙ্গে গেল তার প্রিয় কুকুর কালু। আরিফের বাবা থেকে গেলেন সিলেটে। পেশায় তিনি ডাক্তার, রােগীর কথা তাকে মনে রাখতে হয়। নন্দীছড়ায় দু’মাসের মতাে থাকল আরিফ, সেই বাগান ও একটু দূরের আলিপুর বাগানের তার বয়সী। চারজনের সঙ্গে তার বন্ধুত্ব হলাে। দুমাস ধরে অনেক ঘটনা ঘটল। মে মাসের ৩০ তারিখ সকলে মিলে বাগান ছেড়ে গেলেন সীমান্তের দিকে। দুই দল হয়ে চিকন বিল পার হয়ে তারা গেলেন উত্তরে। কিন্তু আরিফ ও তার বন্ধুরা পড়ল শত্রুদের সামনে। তাদের সঙ্গে ছিলেন বাগানের এক কর্মকর্তার স্ত্রী মায়া, আরিফদের মায়া আপা। আরিফ সাহসের সঙ্গে, বুদ্ধি দিয়ে যুদ্ধ করল। শত্রুদের মােকাবেলা করল, বাংলাদেশে কিছু যে পাকিস্তান-ভক্ত ছিল তাদেরও। নন্দীছড়ার এই যােদ্ধাদের বীরত্বপূর্ণ যুদ্ধের বর্ণনা আছে এই বইটিতে, আছে মুক্তিযুদ্ধ কেন হলাে, তার একটা ব্যাখ্যা। রুদ্ধশ্বাস বর্ণনায় এই ক্ষুদে যােদ্ধাদের যুদ্ধজয়ের গল্প । নন্দীছড়ার যােদ্ধারা। |
380.00৳ 323.00৳
Picture of Support | +8809613717171

Support | +8809613717171

24 Hours a Day, 7 Days a Week

Picture of Happy Return Policy

Happy Return Policy

All over Bangladesh

Picture of Worldwide Shipping

Worldwide Shipping

We Deliver Product All Over the World

Picture of Fastest Delivery

Fastest Delivery

Own Distribution Channel