"ড্রেসডেন ফাইলস: সামার নাইট" বইয়ের পেছনের কভারে লেখা: আকাশ থেকে বৃষ্টির মতাে একের পর এক ঝরে পড়ছে ব্যাঙ। পুরােদমে যুদ্ধ শুরু। হয়ে গেছে জাদুকর আর ভ্যাম্পায়ারদের মধ্যে। হ্যারিকে খুন করার জন্য হন্যে হয়ে ঘুরছে ভ্যাম্পায়াররা। শহরে এসেছে জাদুকরদের সবচেয়ে বড় সংগঠন দ্য হােয়াইট কাউন্সিল। শুধু তারাই নয়, নেভারনেভার ছেড়ে শহরে চলে এসেছে ফেইরিদের রাণীরাও। খুন হয়েছে ফেইরিদের সামার নাইট। এই খুনকে ঘিরে যুদ্ধে জড়াতে। যাচ্ছে সামার কোর্ট আর উইন্টার কোর্ট। স্বয়ং উইন্টার কোর্টের রাণী এসেছে হ্যারির কাছে এই খুনের তদন্ত ভার অর্পণ করতে। যদি এ যুদ্ধ থামানাে না যায় তাহলে। হয়তাে পৃথিবীতে আবারও নেমে আসবে তুষার যুগ। হােয়াইট কাউন্সিল, সামার কোর্ট, উইন্টার কোর্ট, রেড কোর্ট সবার দৃষ্টি এখন একজন মানুষের ওপর-জাদুকর হ্যারি ব্ল্যাকস্টোন কপারফিল্ড ড্রেসডেন। প্রতিটি ক্ষণে কেবল বিপদ বেড়ে চলেছে, ঘনিয়ে আসছে সময়। হ্যারি কি পারবে এই বিপদ থেকে পৃথিবীকে বাঁচাতে? জিম বুচারের জনপ্রিয় সিরিজ ড্রেসডেন ফাইন্স-এর চতুর্থ আখ্যান সামার নাইট পাঠককে আবারাে নিয়ে যাবে হ্যারি ড্রেসডেনের জাদুময় অদ্ভুত এক জগতে।
দক্ষ স্নাইপার বব লি সোয়েগারকে ভাড়া করা হয় গোপন এক মিশনের জন্য; কিন্তু ভয়ঙ্কর সেই মিশনে নেমেই বব বুঝতে পারে ঘটনা অন্য রকম-বিরাট এক ষড়যন্ত্র ভেদ করে বব লি সোয়েগার কি পারবে নিজের জীবন নিয়ে ফিরে আসতে-জবাবটা নিহিত আছে স্টিফেন হান্টারের অসাধারণ থৃলার পয়েন্ট অব ইমপ্যাক্ট-এ।
বাংলাদেশের অনিয়ম আর অবিচারের সমাজ বদলে দেওয়ার জন্য নানা মুনির আছে নানা মত। কেউ মনে করেন গণতন্ত্রের সঠিক প্রয়োগ জনগণকে এ থেকে মুক্তি দেবে, কেউ ভাবেন ইসলামি প্রজাতন্ত্রই একমাত্র সমাধান। বিশ্ববিদ্যালয় পড়–য়া দুই ছাত্র মনে করলো ভিন্ন কিছু। তাদের বিশ্বাস, নষ্ট হয়ে যাওয়া সিস্টেমকে একেবারে ধ্বংস করেই গড়ে তুলতে হয় নতুন কিছু। দেশ যখন উত্তাল নানা চেতনার ফেরিওয়ালাদের তর্জনীর ইশারায় অথবা বিশ্বাসে অন্ধ মেজরিটির অঙুলিহেলনে, ওরা বেছে নিলো স¤পূর্ণ নতুন পথ। গড়ে তুললো গুপ্তসঙ্ঘ জাদুঘর। সিস্টেমকে একেবারে ধ্বংস করে দেওয়ার জন্য হাত নোংরা করতে হয়। হাত ওরা নোংরা করলোও। রক্ত ঝরলো। অপবিত্র রক্ত! রাজধানীর দেওয়ালে লেখা হলো বিখ্যাত শিশুতোষ ছড়ার বিকৃতরূপ। জাদুঘর পাতা আছে এই এখানে রক্তের ঝিকিমিকি আঁকা যেখানে...!
ভারতের মাটিতে ধরা পড়লাে অজ্ঞাত এক ব্যক্তি। সন্দেহের তীর এসে পড়লাে বাংলাদেশের দিকে। তােলপাড় পড়ে গেলাে দেশের গােয়েন্দা সংস্থাগুলােতে। ডিজিএফআই-এর ডিরেক্টর জেনারেল শওকত হামিদ তার অধিনস্তদের নিয়ে জরুরি বৈঠকে বসলেন। অসংখ্য প্রশ্নবাণে জর্জরিত হলেন ব্রিগেডিয়ার আমিন চৌধুরী। ধীরে ধীরে উন্মােচিত হতে লাগলাে, অজানা সব তথ্য। এদিকে বাংলাদেশ-ভারত সীমান্তে উত্তেজনা চরম আকার ধারণ করলাে। কি ঘটতে যাচ্ছে দুই দেশের মানুষের ভাগ্যে? ‘ব্ল্যাকগেট’ এক মিলিটারি অ্যাসেটের কর্তব্য, আবেগ এবং ভালােবাসার গল্প। ঘটনার বিস্তৃতি কসােভাে, ভারত, আফগানিস্তান থেকে পাকিস্তান, মায়ানমার এবং বাংলাদেশ।
গভীর জঙ্গলের ভেতর দিয়ে ছুটে চলছে মেয়েটা। চারদিক অন্ধকার। গভীর রাত, পুরাে জঙ্গল ঘন কুয়াশায় আবৃত। এক হাত দূরের কোন কিছুও দেখা যাচ্ছে না ঠিকমতাে। খুব শীত লাগছে তার, পরনে শুধু নীল রঙের পাতলা সুতি কাপড়ের ফ্রক। খালি পা। জঙ্গলে গাছের সারির মাঝ দিয়ে জোরে ছুটে চলছে সে। মেয়েটার হাতে একটা ছােট পুতুল। খুব শক্ত করে আঁকড়ে ধরে রেখেছে সেটা, যেন খুব মূল্যবান কোন বস্তু। দৌড়াতে গিয়ে পায়ের কয়েক জায়গায় ছিলে গেছে, রক্ত ঝরছে সেখান থেকে। কিন্তু মেয়েটার সেদিকে খেয়াল নেই, সে দৌড়াচ্ছে প্রাণপণে.....