×
Categories

Products tagged with 'মুক্তিযোদ্ধা'

View as Grid List
অবরুদ্ধ নয় মাস - মুহাম্মদ আতাউর রহমান খান
অবরুদ্ধ নয় মাস - মুহাম্মদ আতাউর রহমান খান

অবরুদ্ধ নয় মাস - মুহাম্মদ আতাউর রহমান খান

OIT004
প্রখ্যাত রাজনীতিক আতাউর রহমান খান বাংলার ইতিহাসে তাঁর রাজনৈতিক তৎপরতার পাশাপাশি রচনাকর্মের জন্যও সমাদৃত। তাঁর রচনায় ব্যক্তিগত স্মৃতিচারণ হয়ে ওঠে নৈর্ব্যক্তিক গুণসমৃদ্ধ। তিনি ইতিহাসের বিশ্বস্ত বয়ান উপস্থাপন করেন সরল ভাষায় কিন্তু চিন্তার গভীরতায়। অবরুদ্ধ নয় মাস তাঁর মুক্তিযুদ্ধকালের স্মৃতিচারণ। এই বই যেমন আতাউর রহমান খানের জীবনের একটি পর্ব ধারণ করেছে, একই সঙ্গে জাতীয় ইতিহাসের বিশ্বস্ত দলিল হয়ে উঠেছে। মহান একাত্তরের বহু অজানা তথ্য এই স্মৃতিচারণে পাওয়া যাবে যা মুক্তিযুদ্ধের সত্যসন্ধ ইতিহাস নির্মাণেও ভূমিকা রাখবে।
320.00৳ 272.00৳
মুক্তিযুদ্ধ কেন অনিবার্য ছিল - ড. কামাল হোসেন
মুক্তিযুদ্ধ কেন অনিবার্য ছিল - ড. কামাল হোসেন

মুক্তিযুদ্ধ কেন অনিবার্য ছিল - ড. কামাল হোসেন

PRO001
বাংলাদেশের অভ্যুদয় ছিল ইতিহাসের এক অনিবার্যতা। ইয়াহিয়াসহ পাকিস্তানি সামরিক জান্তা ও ভুট্টোর একগুঁয়েমি, অপরিণামদর্শিতা ও উচ্চাভিলাষ আসলে সেই অনিবার্যতাকেই ত্বরান্বিত করেছে। মুক্তিযুদ্ধ কেন অনিবার্য ছিল বইটিতে আমাদের স্বাধীনতাযুদ্ধের পটভূমি, বিশেষ করে যুদ্ধ শুরুর পূর্ববর্তী দিনগুলোর ঘটনাপ্রবাহের একটি অন্তরঙ্গ ও বস্ত্তনিষ্ঠ বিবরণ পাওয়া যাবে। বইটির লেখক ড. কামাল হোসেন ছিলেন আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলায় বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের পক্ষের অন্যতম কৌঁসুলি। প্রেসিডেন্ট আইয়ুব খান আহূত গোলটেবিল বৈঠকেও আওয়ামী লীগ প্রতিনিধিদলের একজন আইনি পরামর্শদাতা হিসেবে তিনি যোগ দেন। ১৯৭১-এর মার্চে ঢাকায় ইয়াহিয়া, ভুট্টো ও তাঁদের সহযোগীদের সঙ্গে আলোচনায়ও বঙ্গবন্ধু ও আওয়ামী লীগের পক্ষে তিনি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন। অসহযোগ আন্দোলন চলাকালীন অনেক নীতি ও সিদ্ধান্ত প্রণয়নের সঙ্গেও তিনি সরাসরি যুক্ত ছিলেন। মোটকথা আমাদের ইতিহাসের ওই কালপর্বের অনেক ঘটনারই তিনি ছিলেন একাধারে প্রত্যক্ষদর্শী, সাক্ষী ও সক্রিয় অংশীদার। সেদিক থেকে ড. কামালের এই বইটির একটি ঐতিহাসিক মূল্য বা তাৎপর্য আছে। তৎকালে সংবাদপত্রে এসেছে এবং যা একান্তই ভেতরের ঘটনা—উভয়ই লেখক বিশ্বস্ততার সঙ্গে এ বইয়ে তুলে ধরেছেন।
300.00৳ 225.00৳
আমি বিজয় দেখেছি - এম আর আখতার মুকুল
আমি বিজয় দেখেছি - এম আর আখতার মুকুল

আমি বিজয় দেখেছি - এম আর আখতার মুকুল

ANA02
বেপরোয়া ও অপ্রতিরোধ্য, দুঃসাহসী অথচ সংযত ও সহিষ্ণু ৬৩ বছর বর্ষীয় ‘চির যুবা’ এম আর আখতার মুকুল-সেই যে ছোটবেলায় বাঙালি ঘরাণার রেয়াজ মাফিক দু’দুবার বাড়ি থেকে পলায়ন-পর্ব দিয়ে শুরু করেছিলেন জীবনের প্রথম পাঠ-তারপর থেকে আজ অবধি বহু দুস্তর ও বন্ধুর চড়াই-উৎরাই, বহু উথান-পতন ও প্রতিকূলতার ভেতর দিয়ে যেতে হলেও আর কখনও তাকে পেছনে ফিরে তাকাতে হয়নি; রণে ভঙ্গ দিয়ে পিছ পা হননি কোনও পরিস্থিতিতেই। যা আছে কপালে, এমন একটা জেদ নিয়ে রুখে দাঁড়েয়েছেন অকুতোভয়ে। যার ফলে শেষ পর্যন্ত সব ক্ষেত্রেই তার ‍বিজয়ী মুকুটে যুক্ত হয়েছে একের পর এক রঙ্গিন পালক। জীবিকার তাগিদে কখনও তাকে এজি অফিসে, সিভিল সাপ্লাই একাউন্টস, দুর্নীতি দমন বিভাগ, বীমা কোম্পানিতে চাকুরি করতে হয়েছে। কখনও আবার সেজেছেন অভিনেতা, হয়েছেন গৃহশিক্ষক, ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের ম্যানেজার, বিজ্ঞাপন সংস্থার ব্যবস্থাপনা পরিচালক, সুদূর লন্ডনে গার্মেন্টস ফ্যাক্টরির কাটার। প্রতিটি ভূমিকাতেই অনন্য সাফল্যের স্বাক্ষর। কখনও হাত দিয়েছেন ছাপাখানা, আটা, চাল, কেরোসিন, সিগারেট পুরোনো গাড়ি বাস -ট্রাকের ব্যবসায়। করেছেন ছাত্র রাজনীতি। ১৯৪৮-৪৯ সালে জেল খেটেছেন। জেল থেকেই স্নাতক পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়েছেন। অংশগ্রহণ করেছেন ভাষা-আন্দোলনে, হাসিমুখে বরণ করেছেন বিদেশের মাটিতে সাড়ে তি ন বছরের নির্বাসিত জীবন; যখনই যা-কিছু করেছেন, সেটাকেই স্বকীয় মহিমায় সমুজ্জ্বল করে তুলেছেন। সাবাংদিকতা পেশায় নিয়োজিত ছিলেন প্রায় দুই যুগের মতো। কাজ করেছেন বেশ কিছু দেশী-বিদেশী পত্র-পত্রিকা ও বার্তা সংস্থায়-বিভিন্ন পদ ও মর্যাদায়। বেশিরভাগ সময় কেটেছে দুর্ধর্ষ রিপোর্টার হিসেবে। সফরসঙ্গী হয়েছেন শেরে বাংলা, সোহরাওয়ার্দী, মওলানা ভাসানী, ইস্কান্দার মীর্জা, আইয়ূব খান, বঙ্গবন্ধু, তাজউদ্দিন, ভুট্টোর মতো বড় নেতাদের। সাংবাদিক হিসেবে ঘুরেছেন দুই গোলার্ধে্বর অসংখ্যা দেশে। দেখেছেন বিচিত্র মানুষ, প্রথ্যক্ষদর্শী হয়েছেন বহু রুদ্ধশ্বাস চাঞ্চল্যকার ঘটনা প্রবাহের, সাক্ষী ছিলেন বহু ঐতিহাসিক মুহূর্তের। বহুমাত্রিক অভিজ্ঞতা সমৃদ্ধ জীবন। বঙ্গবন্ধুর উষ্ণ সান্নিধ্যে ও ভালবাসা তার জীবনের এক অভিস্মরণীয় স্মৃতি। জীবনের সবচেয়ে গৌরবোজ্জ্ব মুহূর্তে ১৯৭১-এর ৯ ডিসেম্বর সদ্য মুক্ত স্বাধীন যশোরের মাটিতে পদার্পণ এবং ১৯ তারিখে সরাসরি মুজিবনগর থেকে।
550.00৳ 468.00৳
মুক্তিযুদ্ধ ফিরে দেখা  - অনু ইসলাম
মুক্তিযুদ্ধ ফিরে দেখা  - অনু ইসলাম

মুক্তিযুদ্ধ ফিরে দেখা - অনু ইসলাম

OIT005
আমার এই মুক্তিযুদ্ধ ফিরে দেখা গ্রন্থের নেপথ্যে উৎসাহ জুগিয়েছেন সহধর্মিণী সুলতানা নাদীরা বেগম নাজনীন এবং দুই মেয়ে নাদিয়া ইসলাম ও নিতিয়া ইসলাম। এদের অকুণ্ঠ সমর্থন ও সহযোগিতার সঙ্গে যুক্ত হয়েছেন মুক্তিযোদ্ধা শিল্পী ইমরুল চৌধুরী। তাঁদের উৎসাহে স্মৃতি নির্ভরশীল ঘটনাবহুল বই রচনায় সাহস পেয়েছি। এই বই ৬৬৮২২টি শব্দমালায় রচিত। চল্লিশ বছর পেছনের ঐতিহাসিক ঘটনা দিনের পর দিন চর্চা, গর্ব, অহংকারের সুরক্ষায় যেন একটি টাটকা স্মৃতি হয়ে গেছে। 'ঐতিহ্য' সৃজনশীল প্রকাশনায় বিশেষ করে মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস তুলে ধরার ক্ষেত্রে এর প্রধান নির্বাহী জনাব আরিফুর রহমান নাইমের গভীর আগ্রহে ও উৎসাহে বইটি লেখায় আত্মনিয়োগ করি এবং তাঁরই প্রচেষ্টার ফলে মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস সংবলিত আরও একটি দলিল হিসেবে বইটি প্রকাশ পেল। এর জন্য আমি তাঁর কাছে কৃতজ্ঞ ও তাঁকে ধন্যবাদ জানাই। এ ছাড়া ধন্যবাদ প্রাপ্য আমার সাবেক সিনিয়র সহকর্মী বাংলাদেশ বেতারের প্রাক্তন পরিচালক ও নাট্যকার কাজী মাহমুদুর রহমানের-তাঁর আন্তরিক সহযোগিতার জন্য।
375.00৳ 318.00৳
নির্মোহ এক স্বপ্নযোদ্ধা লে. কর্নেল (অবঃ ) জিয়াউদ্দিনের ( বীর উত্তম ) জীবন কথা (হার্ডকভার) - এ কে এম মহসীন
নির্মোহ এক স্বপ্নযোদ্ধা লে. কর্নেল (অবঃ ) জিয়াউদ্দিনের ( বীর উত্তম ) জীবন কথা (হার্ডকভার) - এ কে এম মহসীন

নির্মোহ এক স্বপ্নযোদ্ধা লে. কর্নেল (অবঃ ) জিয়াউদ্দিনের ( বীর উত্তম ) জীবন কথা (হার্ডকভার) - এ কে এম মহসীন

ANY0017
নির্মোহ এক স্বপ্নযোদ্ধা লে. কর্নেল (অবঃ ) জিয়াউদ্দিনের ( বীর উত্তম ) জীবন কথা (হার্ডকভার)
300.00৳
হাঙর নদী গ্রেনেড - সেলিনা হোসেন
হাঙর নদী গ্রেনেড - সেলিনা হোসেন

হাঙর নদী গ্রেনেড - সেলিনা হোসেন

ANA01
হলদিগাঁ গ্রামের এক দুরন্ত কিশোরী বুড়ি। কৈশোর থেকে সে চঞ্চলতায় উচ্ছল, কৌতূহলপ্রবণ, উৎসুক দৃষ্টি, নিবিড়ভাবে দেখা, চমৎকারভাবে মেশা, উচ্ছলতায় ভরপুর। কম বয়সেই বিয়ে হয় তার থেকে বয়সে অনেক বড় বিপত্নীক গফুরের সঙ্গে। গফুরের সংসারে তার আগের স্ত্রীর রেখে যাওয়া সলীম ও কলীম নামে দুটো ছেলে আছে। সংসারজীবন ভালই লাগে বুড়ির। যদিও গফুর বুঝতে পারে না বুড়িকে। আগের বউ থেকে সম্পূর্ণ ভিন্ন, কখন কী বলে, কী করে তা বুঝা তার পক্ষে কষ্টসাধ্য। অবশ্য কারও সাথে পাছে নেই, কাউকে মন্দ বলে না, কেউ বললে ভ্রুক্ষেপ করে না। এরই মধ্যে মাতৃত্বের আকাঙ্ক্ষা প্রবল হয়ে ওঠে বুড়ির। সলীম-কলীম থাকলেও তার নিজের গর্ভের সন্তান চায়। অবশেষে জন্ম নেয় এক পুত্র সন্তান। বাক ও শ্রবণপ্রতিবন্ধী রইস। তাতেও ভালোবাসা কমতি হয় না। কিছুদিন পর গফুর মারা যায়। সলীমের বিয়ে হয় রামিজার সাথে। বছর ঘুরতে না ঘুরতেই তার কোলজুড়ে আসে একটি সন্তান। কলীমের বিয়ের কথার সময় শুরু হয় মুক্তিযুদ্ধ। বন্ধ হয়ে যায় সব আলোচনা। যুদ্ধের ঢেউ আসে হলদিগাঁয়ে। সেই ঢেউয়ে উথালপাথাল হয়ে যায় বুড়ির সাজানো সংসার। সলীম যায় যুদ্ধে। ভাই সলীম ও মুক্তিবাহিনী সম্পর্কে খবর না দেওয়ায় কলীমকে পাকিস্তানি আর্মি ও তার দোসররা বুড়ির চোখের সামনে নির্মমভাবে খুন করে। যা দেখে বুড়ি বলে: ‘কলীম, তোর ঘাড়টা ঝুলে পড়েছে কেন? তুই একবার আমার দিকে চোখ তুলে তাকা। সাহসী বারুদ জ্বালা, দৃষ্টি ছড়িয়ে দে হলদীগাঁয়ের বুকে। মুছে যাক মহামারী, বন্যা, খরা, দুর্ভিক্ষ। হলদীগাঁয়ের মাটি নতুন পলিমাটিতে ভরে উঠুক।’
কিন্তু পলি ভরার আগে হলদিগাঁয়ের মাটিতে রচিত হয় মর্মন্তুদ এক দৃশ্য। যে দৃশ্যের রচনাকার একজন মা। বুড়ি যার নাম। হাফেজ ও কাদের দুই মুক্তিযোদ্ধা যুদ্ধ করতে করতে শত্রুপক্ষের চোখ ফাঁকি দিয়ে আশ্রয় নেয় বুড়ির ঘরে। পাকসেনারাও বাড়িতে আসে। দেশপ্রেমের অগ্নিপরীক্ষায় একজন মা, মুক্তিযোদ্ধাদের বাঁচাতে তার নিজের সন্তানকে তুলে দেয় পাকসেনাদের বন্দুকের নলের মুখে। সন্তানের নাম রইস। মায়ের নাম বুড়ি। যার প্রতীতি এ রকম: ‘ওরা এখন হাজার হাজার কলীমের মৃত্যুর প্রতিশোধ নিচ্ছে। ওরা হলদীগাঁর স্বাধীনতার জন্য নিজের জীবনকে উপেক্ষা করে লড়ছে। ওরা আচমকা ফেটে যাওয়া শিমুলের উজ্জ্বল ধবধবে তুলো। বুড়ি এখন ইচ্ছে করলেই শুধু রইসের মা হতে পারে না। বুড়ি এখন শুধু রইসের একলার মা নয়।’ হাঙর নদী গ্রেনেড তখন মহাকাব্যের আখ্যান হয়ে ওঠে। বুড়ি হয়ে যায় ইতিহাস-কন্যা। আর হলদিগাঁ, বাংলাদেশের প্রতিচ্ছবি।
250.00৳ 213.00৳
Picture of Support | +8809613717171

Support | +8809613717171

24 Hours a Day, 7 Days a Week

Picture of Happy Return Policy

Happy Return Policy

All over Bangladesh

Picture of Worldwide Shipping

Worldwide Shipping

We Deliver Product All Over the World

Picture of Fastest Delivery

Fastest Delivery

Own Distribution Channel