বিভীষিকার প্রহর শহরের নতুন অত্যাধুনিক শপিংমলটাকে কেন যে ভয় পায় রবিন, নিজেও জানে না। ভয়ঙ্কর সব দুঃস্বপ্ন দেখে। কিন্তু ওখানে পুতুল কিনতে যেতে বাধ্য হলো ও। মলের লিফট ওকে নামিয়ে নিয়ে গেল ভয়ানক এক বিভীষিকার জগতে। আমাজনের ভয়ঙ্কর! শাহানা আন্টির সঙ্গে আমাজন জঙ্গলে চলেছে মুসা, সঙ্গে পিচ্চি ফায়েজা। কিন্তু কেউ কি জানত, কী ঘটবে? মহাবিপদে পড়তে চলেছে ওরা। সবুজ প্রকৃতি ওদের খুন করতে চাইছে! পালাবে কোথায়? পথ তো নেই। জিন্দালাশ ভার্সেস তিন গোয়েন্দা জঙ্গলের মধ্যে গোরস্থান। সেই গোরস্থানের কবর থেকে লাশ চুরি যাচ্ছে। লোকে বলছে তারা নাকি জিন্দালাশদের দেখতে পাচ্ছে। জিন্দালাশের কথা বিশ্বাস করল না তিন গোয়েন্দা। রহস্যের গন্ধ পেয়ে নামল তদন্তে।
হ্যালো, কিশোর বন্ধুরা আমি কিশোর পাশা বলছি, আমেরিকার রকি বীচ থেকে। জায়গাটা লস অ্যাঞ্জেলেসে, প্রশান্ত মহাসাগরের তীরে, হলিউড থেকে মাত্র কয়েক মাইল দূরে। যারা এখনও আমাদের পরিচয় জান না, তাদের বলছি, আমরা তিন বন্ধু একটা গোয়েন্দা সংস্থা খুলেছি, নাম তিন গোয়েন্দা। আমি বাঙালী। থাকি চাচা-চাচীর কাছে। দুই বন্ধুর একজনের নাম মুসা আমান, ব্যায়ামবীর, আমেরিকান নিগ্রো; অন্যজন আইরিশ আমেরিকান, রবিন মিলফোর্ড, বইয়ের পোকা। একই ক্লাসে পড়ি আমরা। পাশা স্যালভিজ ইয়ার্ডে লোহা-লক্কড়ের জঞ্জালের নিচে পুরানো এক মোবাইল হোম-এ আমাদের হেডকোয়ার্টার। তিনটি রহস্যের সমাধান করতে চলেছি এসো না, চলে এসো আমাদের দলে।
হ্যালো, কিশোর বন্ধুরা আমি কিশোর পাশা বলছি, আমেরিকার রকি বীচ থেকে। জায়গাটা লস অ্যাঞ্জেলেসে, প্রশান্ত মহাসাগরের তীরে, হলিউড থেকে মাত্র কয়েক মাইল দূরে। যারা এখনও আমাদের পরিচয় জান না, তাদের বলছি, আমরা তিন বন্ধু একটা গোয়েন্দা সংস্থা খুলেছি, নাম তিন গোয়েন্দা। আমি বাঙালী। থাকি চাচা-চাচীর কাছে। দুই বন্ধুর একজনের নাম মুসা আমান, ব্যায়ামবীর, আমেরিকান নিগ্রো; অন্যজন আইরিশ আমেরিকান, রবিন মিলফোর্ড, বইয়ের পোকা। একই ক্লাসে পড়ি আমরা। পাশা স্যালভিজ ইয়ার্ডে লোহা-লক্কড়ের জঞ্জালের নিচে পুরানো এক মোবাইল হোম-এ আমাদের হেডকোয়ার্টার। তিনটি রহস্যের সমাধান করতে চলেছি এসো না, চলে এসো আমাদের দলে।
ওপার থেকে নতুন স্কুলবিল্ডিঙে ক্লাস করছে তিন গোয়েন্দা । কিন্তু একের পর এক ক্ষতি করা বিল্ডিংটার । কে বা কারা করছে অপকর্মগুলো ? রবিনের ধারণা এসব ভূতের কান্ড । স্কুলটাকে রক্ষা করতে নামল তিন গোয়েন্দা । জ্যান্ত ভূত গ্রিনহিলসের বন্ধু রেমন্ডের সঙ্গে ক্যাম্প মুনলাইট-এ ঢুকেই ধাক্কা খেল রবিন । একদম নির্জন । তবে একটু পরেই একে একে হাজির হলো । রহস্যময় ওদের আচরণ । বিচিত্র ওদের চালচলন । ক্যাম্পের পরিচালক আংকেল গ্রেগ তো আরও রহস্যময় । কারা ওরা ? ধীরে ধীরে জটিল এক কর্মকান্ডে জড়িয়ে পড়ল ওরা । প্রাণ বাঁচানোই দায় । দেবতার শহর জাদুর ট্রী হাউসে চড়ে কিশোর আর জিনা এবার প্রাচীন পম্পেই শহরে । এখানে পৌছনোর খানিক পরেই বিস্ফোরিত হলো মাউন্ট ভিসুভিয়াস । প্রাণ নিয়ে টানাটানি পড়ে গেল ওদের । এসময় আলৌকিকভাবে সাহায্যের হাত বাড়াল – কে ?
দূরের যাত্রীঃ অতীত থেকে বর্তমানে ফিরতে সাহায্য চাই বিজ্ঞানী রিচার্ড ম্যালয়ের। কিন্তু যে-সে টাইম-মেশিন ধরলেই সর্বনাশ! তাই দিলেন কঠিন ধাঁধা। সব সলভ হলেই মিলবে জরুরি কোড। তদন্তে নেমে জটিল রহস্যে জড়িয়ে গেল তিন বন্ধু- কিশোর, মুসা ও রবিন! গুপ্তধনের দ্বীপঃ জলদস্যু ক্যাপ্টেন কিড। তার গুপ্তধনের নকশা। ঝঞ্ঝাবিক্ষুব্ধ মহাসাগর। দ্বীপ। বাতিঘর। বহু পুরানো এক অন্তর্ধান, নাকি খুন-রহস্য? মেইন-এ বেড়াতে এসে এর সব কিছুই জানল, দেখল কিশোর। রোমাঞ্চকর অভিযানের হাতছানি, সঙ্গে পেল নতুন বান্ধবী সারাকে। দেখা যাক, দু’জনের মধ্যে কে বেশি দুঃসাহসী! কুহেলী পাহাড়ের প্রেতাত্মাঃ কে জানত গহীন জঙ্গল ও কুহেলী পাহাড়ে লুকিয়ে আছে মহাবিপদ? ফুরিয়ে গেল তিন গোয়েন্দার খাবার। লোকালয় বহু দূরে। ধূসর মেঘে ছাওয়া নির্জন পাহাড়ে বীভৎস এক প্রেতাত্মার তাড়া খাচ্ছে ওরা, তারপরও রহস্যের সমাধান করতে চাইবে না, তা-ই কী হয়? কাজেই আষ্টেপৃষ্ঠে জড়িয়ে গেল ওরা মহা ঝামেলায়! মৃত্যুগোলকঃ আকাশে দেখা গেল জ্বলন্ত অগ্নিগোলক, তারপর শুরু হলো মহামারী। মৃত্যুভয়ে ভীত মানুষ। উজাড় হচ্ছে লোকালয়। ওদিকে, গাঁয়ের জমিদারবাড়িটিতে ঘটছে রহস্যময় সব কাণ্ড-কারখানা। ঘটনাচক্রে, তাতে জড়িয়ে গেল তিন গোয়েন্দা আর হিরু চাচা। চারদিকে শত্রু ওদের। প্রাণ নিয়ে টানাটানি। অপারেশন হ্যানসনঃ গভীর রাতে এল চোর! একই রাতে উঁচু টিলা থেকে সাগরে পড়ল শোফার হ্যানসনের গাড়ি। ওটার ভেতরেই নেই ওর লাশ। খোঁজ নিয়েই তিন গোয়েন্দা বুঝল, বড় কোনও ঘাপলা আছে কোথাও। দেরি হলো না ওদের তদন্তে নামতে!
দস্যুর সমাধি ওই অবোধ শিশুর মত বৃদ্ধ আসলে কে? কেন বলে সাগরে তলিয়ে যাওয়া জাহাজের কথা? তদন্তে নামল কিশোর, মুসা ও রবিন। সব বাধা পেরিয়ে ঢুকে পড়ল ওরা দস্যুদের সমাধির ভেতর! আকাশদস্যু হিমালয়ের দুর্গম এক উপত্যকায় আচমকা উদয় হচ্ছে পুরানো, ভুতুড়ে এক বিমান। ফলে, নিখোঁজ হচ্ছে বৈমানিক, লাপাত্তা হচ্ছে উড়োজাহাজ। ডাকোটা প্লেনে চেপে হিরু চাচার সঙ্গে রহস্যের তদন্ত করতে চলল তিন গোয়েন্দা এবং শামিল হলো রুদ্ধশ্বাস অভিযানে। ভৌতিক মুখোশ ভৌতিক এক মুখোশ বশ করতে চাইছে মুসাকে। ওকে দিয়ে করিয়ে নিতে চাইছে নানান অপকর্ম। রুখে দাঁড়াল মুসা অশুভ শক্তির বিরুদ্ধে। পাশে পেল প্রিয় দুই বিশ্বস্ত বন্ধু কিশোর আর রবিনকে। জমিদারবাড়ি হত্যা-রহস্য হত্যাকাণ্ড ঘটেছে লুনেনবার্গ ম্যানরে। খুনী ধরাছোঁয়ার বাইরে। তদন্তে নামল কিশোর। ধূর্ত হত্যাকারীকে যেভাবে হোক দাঁড় করাবে বিচারের কাঠগড়ায়। ক্রমেই জড়িয়ে গেল ও জটিল এক রহস্যে। ভয়াল দ্বীপে তিন গোয়েন্দা কে বা কারা দিল ওই অদ্ভুত ধাঁধা! পুরাকীর্তি লুঠেরা দল স্ফি, বদমাশ শুটকি টেরি না তৃতীয় কোনও পক্ষ? কী রহস্য বুকে নিয়ে অপেক্ষা করছে মাকাটাও দ্বীপ! ওখানে গেলে ফেরে না কেন কেউ? হাজারো বিপদ ডিঙিয়ে পাতাল-গুহায় ঢুকে তিন গোয়েন্দা বুঝল, এবার বুঝি মরতেই হচ্ছে ওদেরকে!