রহস্যপত্রিকা বাংলাদেশের একটি অন্যতম জনপ্রিয় মাসিক পত্রিকা। ১৯৭০ সালেই রহস্য পত্রিকা প্রথম প্রকাশিত হয়। প্রথম দফায় চারটি সংখ্যা প্রকাশ হয়েছিল। বাংলাদেশের স্বাধীনতার পর ১৯৮৪ সালে সেবা প্রকাশনী থেকে এই পত্রিকা কাজী আনোয়ার হোসেন এর সম্পাদনায় এটি নিয়মিত প্রকাশিত হওয়া শুরু করে। এটি একটি রহস্য ও অ্যাডভেঞ্চারধর্মী মাসিক সাহিত্য পত্রিকা। এ পত্রিকায় পাঠকদের অংশগ্রহণে বিভিন্ন প্রকারের সাহিত্যকর্মও স্থান পায়।
রহস্যপত্রিকা বাংলাদেশের একটি অন্যতম জনপ্রিয় মাসিক পত্রিকা। ১৯৭০ সালেই রহস্য পত্রিকা প্রথম প্রকাশিত হয়। প্রথম দফায় চারটি সংখ্যা প্রকাশ হয়েছিল। বাংলাদেশের স্বাধীনতার পর ১৯৮৪ সালে সেবা প্রকাশনী থেকে এই পত্রিকা কাজী আনোয়ার হোসেন এর সম্পাদনায় এটি নিয়মিত প্রকাশিত হওয়া শুরু করে। এটি একটি রহস্য ও অ্যাডভেঞ্চারধর্মী মাসিক সাহিত্য পত্রিকা। এ পত্রিকায় পাঠকদের অংশগ্রহণে বিভিন্ন প্রকারের সাহিত্যকর্মও স্থান পায়।
রহস্যপত্রিকা বাংলাদেশের একটি অন্যতম জনপ্রিয় মাসিক পত্রিকা। ১৯৭০ সালেই রহস্য পত্রিকা প্রথম প্রকাশিত হয়। প্রথম দফায় চারটি সংখ্যা প্রকাশ হয়েছিল। বাংলাদেশের স্বাধীনতার পর ১৯৮৪ সালে সেবা প্রকাশনী থেকে এই পত্রিকা কাজী আনোয়ার হোসেন এর সম্পাদনায় এটি নিয়মিত প্রকাশিত হওয়া শুরু করে। এটি একটি রহস্য ও অ্যাডভেঞ্চারধর্মী মাসিক সাহিত্য পত্রিকা। এ পত্রিকায় পাঠকদের অংশগ্রহণে বিভিন্ন প্রকারের সাহিত্যকর্মও স্থান পায়।
পাইন রিজ নামের ছোট্ট ছিমছাম গ্রামে সত্যিই কি ভ্যাম্পায়ার হানা দিয়েছে? বিশ্বাস করে না অয়ন-জিমি। কিন্তু বাস্তবতা বলছে ভিন্ন কথা। নিজ চোখে দেখল ওরা, গভীর রাতে গাঁয়ের আকাশে উড়ে বেড়াচ্ছে অতিকায় এক বাদুড়। ঘুম থেকে জেগে উঠছে মানুষ রক্তশূন্য শরীর নিয়ে। তাদের গলায় পাওয়া যাচ্ছে সূক্ষ্ম দুটো কামড়ের দাগ। এখন কী করবে ওরা? গোয়েন্দা দিয়ে কি আর ভ্যাম্পায়ার তাড়ানো যায়? দেখাই যাক।
ম্যারিয়ট ম্যানশন… প্রাসাদের মত বিশাল এক পরিত্যক্ত প্রাচীন বাড়ি। একটা খেলার আয়োজন করা হয়েছে সেখানে, গোয়েন্দাগিরির খেলা। এক রাতের জন্য ভেতরে আটকা পড়বে কয়েকজন মানুষ, তাদের ভেতর থেকে ‘খুন’ হবে একজন, বাকিরা বুদ্ধি খাটিয়ে খুনিকে খুঁজে বের করবে। অনেকের মত অয়ন, জিমি আর রিয়াও চলল খেলায় অংশ নিতে। কিন্তু ওরা জানত না, বাড়িটা অভিশপ্ত। প্রতিশোধের নেশায় অতৃপ্ত আত্মারা ঘুরে বেড়াচ্ছে বাড়ির আনাচে-কানাচে। বাড়িতে ঢুকতেই সত্যি সত্যি উধাও হয়ে গেল একজন। শুরু হয়ে গেল রোমহর্ষক কান্ড-কারখানা। খেলা আর খেলা রইল না, হয়ে উঠল প্রাণ বাঁচানোর লড়াই।
নেভাদার এক র্যাঞ্চে বেড়াতে গিয়ে নতুন রহস্যের জালে জড়িয়ে গেল অয়ন-জিমি। প্রথম রাতেই আগুন লাগল গোলাঘরে, ওদের মাথায় বাড়ি দিয়ে পালিয়ে গেল এক মুখোশধারী লোক। বাধ্য হলো ওরা তদন্তে নামতে। জানল, পুরো র্যাঞ্চ জুড়ে চলছে পানির হাহাকার, আর তা নিয়েই নোংরা ষড়যন্ত্রে মেতেছে কেউ। সেই ষড়যন্ত্রের জাল ছিন্ন করতে গিয়ে মস্ত বিপদে পড়ল দু’বন্ধু। হাড়ে হাড়ে বুঝল, জল নিয়ে রহস্য মানেই জলের মত সোজা নয়। কখনও কখনও তা পাথরের চেয়েও কঠিন হতে পারে।
প্রাসাদ বাড়ির রহস্য সদ্যপ্রয়াত এক পাগলাটে পরিচালকের উইলে পাওয়া গেছে অদ্ভুত এক ধাঁধা,ভেদ করতে পারলে মিলবে গুপ্তধন। রিয়াকে নিয়ে সাগর পাড়ি দিয়ে প্রাচীন এক প্রাসাদ বাড়িতে ঢুকল অয়ন-জিমি। আধপাগল কেয়ারটেকার আর লোভী আত্মীয়ের দল ভিড় জমিয়েছে ওখানে, রয়েছে অদৃশ্য এক প্রতিপক্ষও। বিপদ আরও বাড়িয়ে তুলল প্রাসাদ বাড়িরর আনাচে-কানাচে ঘুরে বেড়াতে থাকা এক মৃত দাসী! তারপর? বিপদের ছয়টি আঙুল অদ্ভুত একটা হাতমোজা কুড়িয়ে পেল অয়ন আর জিমি- পাঁচটার জায়গায় ছ’টা আঙুল! কৌতুহলের বশে মালিকের খোঁজে বেরুতেই পড়ে গেল মহা বিপদে। প্রথমে এল হুমকি, তারপর আক্রমণ। কেউ একজন চাইছে না ওরা মানুষটাকে ওরা খুঁজে বের করুক। কারণটা কী? রোখ চেপে গেল দু’বন্ধুর, রহস্যটা ভেদ করেই ছাড়বে। কিন্তু শেষ মুহূর্তে একটা হারানো মুকুট যে পুরো ব্যাপারটাকে এভাবে জট পাকিয়ে তুলবে, সেটা তদন্ত শুরুর সময় কল্পনাও করতে পারেনি ওরা! পাথরপিশাচ চমকে উঠলেন বৃদ্ধ হিউ মিচাম। তাঁর পাশের বাড়ির ব্যালকনিতে জ্যান্ত হয়ে উঠেছে একটা পাথরের তৈরি পিশাচমূর্তি! টিকটিকির মত ওঠানামা করছে দেয়াল বেয়ে। অবিশ্বাস্য! তদন্ত করতে গেল অয়ন-জিমি। আঁতকে উঠল রাত দুপুরে জানালায় গারগয়েলের মুখ দেখে। শুরু হয়ে গেল একের পরে এক রহস্যময় কাণ্ড। কে ঘটাচ্ছে একের পর এক রহস্যময় কাণ্ড? কেন?
বনের ভেতর থেকে এমিলি নামের ছোট্ট এক মেয়েকে উদ্ধার করল অয়ন, জিমি আর রিয়া। ওকে নাকি ড্রাগন আক্রমণ করেছিল। এমিলির মা বললেন, তাঁর মেয়ে বড্ড কল্পনাবিলাসী। ওর জগৎ্টা রাজকন্যা-রাজপুত্র, দত্যি-দানো, পরী-জাদুকর আর রূপকথার সব প্রাণী দিয়ে ভরা। তা-ই যদি হবে, এমিলিকে আক্রমণ করল কে? অদ্ভুতদর্শন এক পাখি নিয়ে কে ঘুরে বেড়াচ্ছে উপত্যকায়? অলোকদর্শী অ্যালথিয়াই বা অমঙ্গলের আশঙ্কা করছে কেন? কেনই বা হামলা আসছে অয়ন-জিমি-রিয়ার ওপর… বার বার? রহস্যের সাগরে হাবুডুবু খাচ্ছে গোয়েন্দারা। শেষে বুঝল, এই রহস্যের সমাধান করতে চাইলে এমিলির চোখ দিয়ে দুনিয়াটা দেখতে হবে ওদের। উকি দিতে হবে রূপকথার জগতে।
সায়েম সোলায়মান ভুল: আনিকাকে পাওয়ার জন্য আপন চাচাকে খুন করার প্ল্যান করেছে সোহেল। কিন্তু… ওয়াস্পস নেস্ট: ‘আমি আসলে এমন একটা অপরাধের তদন্ত করছি, যা এখনও সংঘটিত হয়নি, বলল এরকুল পোয়ারো ঈর্ষা: শিরিনকে খুন করেছে কবির। কেউ কিছু টের পায়নি। কিন্তু শিরিনের লেখা প্রেমপত্রটাই এলোমেলো করে দিল সব। ডেথ বাই ড্রাউনিংঃ রোয এমটের মৃত্যু কি আত্মহত্যা, না খুন? চিরকুটে কী লিখেছেন মিস মার্পল? নেকলেস রহস্যঃ আলমারি অক্ষত , চোরের কাছে ডুপ্লিকেট চাবি নেই। তালা লাগাতেও ভুল হয়নি। তা হলে কীভাবে গায়েব হলো নেকলেসটা? দি আইডল হাউয অভ অ্যাস্টার্টে: চন্দ্রদেবীর মূর্তি প্রাণ পেয়ে হত্যা করেছে রিচার্ড হেইডনকে? মিস মার্পল মানতে নারাজ। সৈকতে সাবধান: পড়ে থাকা কিছু কাপড় অভিনব এক হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে জড়িয়ে ফেলল ক্রাইম রিপোর্টার রাশেদ হায়দারকে। স্যাংচুয়ারিঃ আশ্চর্য, ভাই মরেছে, কিন্তু লাশের চেয়ে কোটের প্রতি আগ্রহ বেশি ভদ্রমহিলার। কারণ কী? ভালোবাসা ভালো নয়ঃ কবিতার স্বামী ফয়সল নিখোঁজ। তদন্ত করতে গিয়ে উঠতে হলো রাশেদ হায়দারকে। দ্য থাম্ব অভ সেইন্ট পিটারঃ স্বামীকে নাকি বিষ খাইয়ে মেরেছে মেবল। রহস্যটার সমাধান করে স্তম্ভিত হয়ে গেলেন মিস মার্পল। নিশির ডাকঃ ছেলে হারানো আফরোজা ঘুমের ঘোরে মা শোনেন। মানসিক সমস্যা? তদন্ত শুরু করল রাশেন হায়দার। টেপ-মেজার মার্ডার। নিজঘরে মরে পড়ে আছেন মিসেস স্পেনলো। গ্রামবাসীর ধারণা, নির্বিকার স্বামীই খুনি। আসলেই?
ইসকুল বাড়ি ছোটকুমার ঘরের শত্রু ফুলবাগান ক্লাস এইট ও ইতিকথা এ-ছয়টি কিশোর উপন্যাসকে এই প্রথম একসঙ্গে এক মলাটে প্রকাশ করা হলো। আশা করি যাঁরাই কিশোরকাহিনি পছন্দ করেন, বইটি তাঁদের ভাল লাগবে।
গড় অঙ্কের গরমিলে’ মাসুমা মায়মুরের দ্বিতীয় গল্প-সঙ্কলন। বিভিন্ন সময় রহস্যপত্রিকায় প্রকাশিত গল্পের বাইরেও ‘যুগে যুগে হৈমন্তী’ ও ‘গড় অঙ্কের গরমিলে’ নামে আরও দুটি গল্প সহ মোট সাতটি গল্প ঠাই পেয়েছে এই সঙ্কলনে। গল্পগুলোতে রয়েছে সামাজিক অবক্ষয়, নারী অধিকারের কথা, আছে স্বার্থের জন্য নিজ রক্তকেও উপেক্ষা করার করুণ কাহিনী। আশা করি গল্পগুলো পাঠকদের ভাল লাগবে।
কুয়াশা,শহীদ ও কামাল। দেশে- বিদেশে অন্যায় অবিচারকে দমন করে সত্য ও সুন্দরের প্রতিষ্ঠা করাই এদের জীবনের ব্রত। এদের সঙ্গে পাঠকও অজানার পথে দুঃসাহসিক অভিযানে বেরিয়ে পড়তে পারবেন। উপভোগ করতে পারবেন রহস্য, রোমাঞ্চ ও বিপদের স্বাদ। শুধু ছোটরাই নয়, ছোট-বড় সবাই এ বই পড়ে প্রচুর আনন্দ লাভ করবেন। আজই সংগ্রহ করুন।
কুয়াশা,শহীদ ও কামাল। দেশে- বিদেশে অন্যায় অবিচারকে দমন করে সত্য ও সুন্দরের প্রতিষ্ঠা করাই এদের জীবনের ব্রত। এদের সঙ্গে পাঠকও অজানার পথে দুঃসাহসিক অভিযানে বেরিয়ে পড়তে পারবেন। উপভোগ করতে পারবেন রহস্য, রোমাঞ্চ ও বিপদের স্বাদ। শুধু ছোটরাই নয়, ছোট-বড় সবাই এ বই পড়ে প্রচুর আনন্দ লাভ করবেন। আজই সংগ্রহ করুন।
কুয়াশা,শহীদ ও কামাল। দেশে- বিদেশে অন্যায় অবিচারকে দমন করে সত্য ও সুন্দরের প্রতিষ্ঠা করাই এদের জীবনের ব্রত। এদের সঙ্গে পাঠকও অজানার পথে দুঃসাহসিক অভিযানে বেরিয়ে পড়তে পারবেন। উপভোগ করতে পারবেন রহস্য, রোমাঞ্চ ও বিপদের স্বাদ। শুধু ছোটরাই নয়, ছোট-বড় সবাই এ বই পড়ে প্রচুর আনন্দ লাভ করবেন। আজই সংগ্রহ করুন।
কুয়াশা, শহীদ ও কামাল। দেশে-বিদেশে অন্যায় অবিচারকে দমন করে সত্য ও সুন্দরের প্রতিষ্ঠা করাই এদের জীবনের ব্রত। এদের সঙ্গে পাঠকও অজানার পথে। দুঃসাহসিক অভিযানে বেরিয়ে পড়তে পারবেন, উপভােগ করতে পারবেন রহস্য, রােমাঞ্চ ও বিপদের স্বাদ। শুধু ছােটরাই নয়, ছােট-বড় সবাই এ বই পড়ে প্রচুর আনন্দ লাভ করবেন।
এক শতাব্দীপ্রাচীন শয়তানের আগমন ঘটেছে। কেঁপে উঠছে সবার অন্তরাত্মা।প্রত্যেকে বলাবলি করছে এসে গেছে আসল শয়তান। কবরে থাকা লাশ গায়েব হয়ে যাচ্ছে, জঙ্গলে শুরু হয়েছে ভ্যাম্পায়ারের আনাগোনা। প্রাকৃতিক দুর্যোগ অস্বাভাবিক হারে বেড়ে গেছে । মানুষজন শুরু করেছে আত্মার লেনদেন। জেগে উঠছে অ্যাজটেক মূর্তি, মানুষের কলজে চাই ওটার। বস্টনের গির্জায় এক মেয়ের লাশ পাওয়া গেল, ধারণা করা হচ্ছে মেয়েটা ভ্যাম্পায়ার। জিন্দালাশ মানুষের উপর হামলা চালালেও এড়িয়ে চলছে গির্জা। জ্যান্ত হয়ে উঠেছে পুতুল, খুনের নেশায় ঘরময় ছুটোছুটি শুরু করে দিয়েছে। শয়তান এখন সবখানে, এমন কী সে পিয়ানোর সুরে সুরে ঢুকে পড়েছে। কিন্তু কে হবে সেই শয়তাবের সাগরেদ? কী তার পরিচয়? কার হাতে প্রাণ হারাবে একের পর এক নিষ্পাপ মানুষ?