ব্রাম স্টোকারের ড্রাকুলাঃ ট্রানসিলভেনিয়া দুর্গম অঞ্চলে পাহাড়-চূড়ায় বিশাল এক প্রাচীন দুর্গে ওর বাস। দুর্গের নিচের এক অন্ধকার কামরায়- কফিনের ভেতর ।একেবারে খোদ লন্ডন শহরে এসে হাজির হলো সে এক বিশেষ উদ্দেশ্য নিয়ে। রহস্যজনকভাবে মারা গেলেন আইনজীবী হকিন্স। ক্রমেই রক্তশূন্য ফ্যাকাশে হয়ে যাচ্ছে লুসির চেহারা । সাংঘাতিকপাগলামি শুরু করেছিলেন রেনফিল্ড । হারিয়ে যাচ্ছে শিশুরা- ফিরে এলে ওদের গলায় দেখা যাচ্ছে ধারাল দাঁতের সূক্ষ্ম ক্ষতচিহ্ন। এ সব কীসের আলামত?
মানুষখেকো এক বাঘিনীর উৎপাতে অতিষ্ঠ হয়ে ঘর-বাড়ি ছেড়ে পালাতে শুরু করল লোকে। ছুটে গেলেন জিম করবেট। বিশাল জঙ্গলের আনাচে কানাচে খুঁজে ফিরতে লাগলেন বাঘিনীকে। সারাক্ষণ ছায়ার মত অনুসরণ করছে তাঁকে বাঘিনী, কিন্তু দেখা মেলে না তার। শেষে বাধ্য হয়ে নিজেকেই টোপ হিসেবে ব্যবহার করলেন তিনি । সে এক রোমহর্ষক ভয়ঙ্কর অভিজ্ঞতা! এ ছাড়া এতে আছে ভয়াল মানুষখেকো বাঘ শিকারের আরও দুটি অবিশ্বাস্য রোমাঞ্চকর কাহিনি।
দুঃসাহসী টম সয়্যার মার্ক টোয়েন/রকিব হাসান নীরব, নিঝুম রাত। আকাশে তারার ঝিকিমিকি। সামনে বিছিয়ে আছে নদীর কালো পানি। কান খাড়া করে শুনল টম। কোনও সাড়া নেই কোথাও। ‘কে যায়?’ “টম সয়্যার, স্প্যানিশ মেইনের কালো প্রতিহিংসা। তোমরা? লাল পাঞ্জা হাক ফিন আর সাগরের আতঙ্ক জো হারপার। সংকেত? ‘রক্ত।‘ বাউন্টিতে বিদ্রোহ চার্লস নর্ডহফ ও জেমস নরম্যান হল/নিয়াজ মোরশেদ নভেম্বর আটাশ, সতেরোশো অষ্টাশি। হিজ ম্যাজেস্টিজ শিপ বাউন্টি রওনা হলো দক্ষিণ সাগরীয় দ্বীপ তাহিতির পথে। কয়েক দিনের মধ্যেই অসন্তোষের বীজ রোপিত হলো নাবিকদের মনে। কয়েকজন নাবিকের সহায়তায় বিদ্রোহ করে জাহাজ দখল করে নিল মেট ফ্লেচার ক্রিশ্চিয়ান। ক্যাপ্টেন উইলিয়াম ব্লাইকে আঠারোজন সঙ্গীসহ ছোট একটা নৌকায় ভাসিয়ে দেয়া হলো খোলা সাগরে… সত্য ঘটনা অবলম্বনে অবিস্মরণীয় এক উপন্যাস। ম্যান ইন দ্য আয়রন মাস্ক আলেকজান্দার দ্যুমা/নিয়াজ মোরশেদ শুয়ে আছেন রাজা লুই। হঠাৎ দুলে উঠল বিছানা। না, স্বপ্ন নয়, সত্যিই নড়ে উঠেছে বিছানাটা। ধীর গতিতে নিচে নেমে যাচ্ছে পালঙ্ক। মৃদু একটা ঝাঁকুনির সাথে থেমে গেল পালঙ্ক। রাজা দেখলেন, খাটের তিনদিকে দাঁড়িয়ে আছে ভয়ঙ্কর তিন মুখোশধারী। ‘…ফ্রান্সের রাজাকে নিয়ে কী করতে চাও তোমরা? জানতে চাইলেন রাজা। জবাব এল, তুমি আর রাজা নও।
হ্যালো, কিশোর বন্ধুরা আমি কিশোর পাশা বলছি, আমেরিকার রকি বীচ থেকে। জায়গাটা লস অ্যাঞ্জেলেসে, প্রশান্ত মহাসাগরের তীরে, হলিউড থেকে মাত্র কয়েক মাইল দূরে। যারা এখনও আমাদের পরিচয় জান না, তাদের বলছি, আমরা তিন বন্ধু একটা গোয়েন্দা সংস্থা খুলেছি, নাম তিন গোয়েন্দা। আমি বাঙালী। থাকি চাচা-চাচীর কাছে। দুই বন্ধুর একজনের নাম মুসা আমান, ব্যায়ামবীর, আমেরিকান নিগ্রো; অন্যজন আইরিশ আমেরিকান, রবিন মিলফোর্ড, বইয়ের পোকা। একই ক্লাসে পড়ি আমরা। পাশা স্যালভিজ ইয়ার্ডে লোহা-লক্কড়ের জঞ্জালের নিচে পুরানো এক মোবাইল হোম-এ আমাদের হেডকোয়ার্টার। তিনটি রহস্যের সমাধান করতে চলেছি এসো না, চলে এসো আমাদের দলে।
হ্যালো, কিশোর বন্ধুরা আমি কিশোর পাশা বলছি, আমেরিকার রকি বীচ থেকে। জায়গাটা লস অ্যাঞ্জেলেসে, প্রশান্ত মহাসাগরের তীরে, হলিউড থেকে মাত্র কয়েক মাইল দূরে। যারা এখনও আমাদের পরিচয় জান না, তাদের বলছি, আমরা তিন বন্ধু একটা গোয়েন্দা সংস্থা খুলেছি, নাম তিন গোয়েন্দা। আমি বাঙালী। থাকি চাচা-চাচীর কাছে। দুই বন্ধুর একজনের নাম মুসা আমান, ব্যায়ামবীর, আমেরিকান নিগ্রো; অন্যজন আইরিশ আমেরিকান, রবিন মিলফোর্ড, বইয়ের পোকা। একই ক্লাসে পড়ি আমরা। পাশা স্যালভিজ ইয়ার্ডে লোহা-লক্কড়ের জঞ্জালের নিচে পুরানো এক মোবাইল হোম-এ আমাদের হেডকোয়ার্টার। তিনটি রহস্যের সমাধান করতে চলেছি এসো না, চলে এসো আমাদের দলে।