"স্ট্রিং থিওরি এক রহস্যের নাম। অতিরিক্ত মাত্রা ও কোয়ান্টাম ফ্লাকচুয়েশন নিয়ে এর কাজকারবার। একে থিওরি অব এভরিথিং হিসেবে অভিহিত করা হয়। বিজ্ঞানীরা এখনো তত্ত্বটি সঠিকভাবে বোঝেন না। কিন্তু আমাদের চেনা জগত্টা কীভাবে এমন হওয়া সম্ভব? ১৯৬৮ সাল। শক্তিশালী পারমাণবিক বল নিয়ে একটা ধাঁধার নতুন সমাধান পেলেন ইতালিয়ান পদার্থবিদ গ্যাব্রিয়েল ভেনিজিয়ানো। কিন্তু তার গভীর অর্থটা বুঝতে পারলেন না। পরে আরও কয়েকজন বিজ্ঞানীর চেষ্টায় জন্ম নিল নতুন একটা তত্ত্ব—স্ট্রিং থিওরি। অনেক টানাপোড়েনের পর একে ‘থিওরি অব এভরিথিং’ বলে দাবি করেন তাত্ত্বিকেরা। অতিরিক্ত মাত্রা, কোয়ান্টাম ফ্লাকচুয়েশন এবং কৃষ্ণগহ্বর নিয়ে এর কাজকারবার। স্ট্রিং থিওরি অনুসারে, মহাবিশ্বের মাত্রা ১০টি। এরকম আরও অদ্ভুতুড়ে কিছু ভবিষ্যদ্বাণী করে তত্ত্বটি। হতাশার কথা হলো, এখন পর্যন্ত এটি পরীক্ষামূলকভাবে প্রমাণিত নয়। সত্যিকার অর্থে তত্ত্বটি অতি রহস্যময়। কিন্তু আমাদের চেনা জগত্টা কীভাবে এমন হওয়া সম্ভব? সবকিছু আরও সহজ-সরল কিছু হতে পারে না কেন? স্ট্রিং থিওরির এসব তাত্ত্বিক বিষয়ই উঠে এসেছে স্টিভেন স্কট গাবসারের লেখা দ্য লিটল বুক অব স্ট্রিং থিওরি-তে।"
‘বিশ্ব-র্যাংকিংয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের স্থান হয় না কেন?’ দিনারজাদির প্রশ্নের জবাবে আরব্যোপন্যাসের নায়িকা শেহেরজাদি একের পর এক কারণ বাতলাতে থাকেন এবং নীরবে শুনতে থাকেন বাদশাহ শাহরিয়ার। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়সহ বাংলাদেশের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর বিচিত্র সমস্যা এবং প্রকৃত সমাধানের এক অভূতপূর্ব সমাহার। মজলিশি ঢঙে, রম্যরীতিতে রচিত এক অপূর্ব আলাপ-গাথা । আরব্যোপন্যাসের বাদশাহ শাহরিয়ার প্রতি রাতে একটি নিকাহ-এ-মুতা করতেন এবং পরদিন ভোরে সেই বেগমকে কতল করাতেন। এই ঘৃণ্য প্রথার অবসানকল্পে উজিরকন্যা শেহেরজাদি স্বতঃপ্রবৃত্ত হয়ে বাদশাহের নিকাহ কবুল করেন। এক রাতের বেগম শেহেরজাদির অন্তিম অনুরোধে বাদশাহ শাহরিয়ারের অনুমতিক্রমে বাসরঘরে আসেন শ্যালিকা দিনারজাদি। রাতের বয়স বাড়লে পূর্বপরিকল্পনামাফিক দিনারজাদি প্রশ্ন করেন: ‘আপা, বিশ্বসেরা বিশ্ববিদ্যালয়ের তালিকায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের স্থান হয় না কেন?’ দ্বাদশ রাত্রি ধরে একের পর এক কারণ বাতলে যান শেহেরজাদি, কমবেশি ছত্রিশটি কারণ। বাংলাদেশের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর বিচিত্র সমস্যা ও প্রকৃত সমাধানের অপূর্ব সমাহার এই ‘আলিফ-লাইলা’ মজলিশি ঢঙে, রম্যরীতিতে রচিত এক অভিনব রসরচনা।
রবীন্দ্রনাথের প্রথম প্রকাশিত লেখা ছিল এলিয়েনদের নিয়ে। কয়েকজন বিজ্ঞানী ১৯৫০ সালে দুপুরের খাবার খেতে বসে প্রশ্ন তুলেছিলেন, তারা কোথায়? স্টিফেন হকিং স্পষ্ট মানা করে দিয়েছেন এলিয়েনদের সঙ্গে যেকোনো যোগাযোগের প্রচেষ্টাকে। কেন? আমাদের ছায়াপথে তারা আদৌ আছে কি? ড্রেক ইকুয়েশন কী বলে? আমরা কি একা? এসব প্রশ্নের উত্তর খোঁজাই এই বইয়ের উদ্দেশ্য।
আরতি ও শিব বিয়ে করে হানিমুনে যাচ্ছে। বিমানে তাদের সঙ্গে দেখা হয় দুই বাংলার জনপ্রিয় নায়ক ফেরদৌসের সঙ্গে। তারপর এমন ঘটনা ঘটে, ফেরদৌস যা কল্পনাও করতে পারেননি। এত হাসি, আনন্দ, সুখের মাঝে কী এমন ঘটল, যা ফেরদৌসের মস্তিষ্ককে নাড়িয়ে দিল। জানতে হলে পড়তে হবে এ উপন্যাস। এটা কি উপন্যাস নাকি আমার জীবনের কথা? আমি জানি না। আমি ভীষণ সংবেদনশীল, বন্ধুপরায়ণ একজন মানুষ। তাই লিখতে গেলে নিজের জীবনের অনেক ঘটনাই চলে আসে। ভেবেছিলাম আরতি আর শিবের ভালোবাসার পরিণতির গল্প লিখব। কিন্তু কীভাবে যেন আমি নিজেও গল্পের ভেতরে ঢুকে পড়লাম। ভ্রমণকাহিনি পড়তে আমার ভীষণ ভালো লাগে। লিখতে চেয়েছিলাম ভ্রমণকাহিনি, হয়ে গেল প্রেমকাহিনি। আমার ভক্ত, দর্শক, পাঠক বন্ধুরা সবাই আমার প্রচণ্ড ভালোবাসার। এই ভালোবাসার মানুষেরা দুই দশকের অধিক সময় ধরে আমার অভিনয় সহ্য করেছেন। আশা করি, মাঝে মাঝে আমার কষ্টের এই লেখাগুলোও পড়বেন। আমি আনন্দিত হব।
জ্যোতিঃপদার্থবিজ্ঞানের খুঁটিনাটি থেকে শুরু করে মহাবিশ্বের প্রকৃতি সম্পর্কে কৌতূহলজাগানিয়া সব প্রশ্নের জবাব পাওয়া যাবে এ বইতে। মহাবিশ্বের নানা রহস্য ভেঙে টুকরো টুকরো করে তা উন্মোচন করেছেন জ্যোতিঃপদার্থবিদ নীল ডিগ্র্যাস টাইসন। তাঁর সহজ-সরল ভাষা ও সহজাত রসিকতার ঢঙে বিজ্ঞানের অনেক জটিল বিষয়ও হয়ে উঠেছে সুখপাঠ্য। কিশোর-তরুণদের জন্য লেখা হলেও মহাবিশ্ব সম্পর্কে সব বয়সী পাঠকের কৌতূহল মেটাবে এ বই।
আরতি ও শিব বিয়ে করে হানিমুনে যাচ্ছে। বিমানে তাদের সঙ্গে দেখা হয় দুই বাংলার জনপ্রিয় নায়ক ফেরদৌসের সঙ্গে। তারপর এমন ঘটনা ঘটে, ফেরদৌস যা কল্পনাও করতে পারেননি। এত হাসি, আনন্দ, সুখের মাঝে কী এমন ঘটল, যা ফেরদৌসের মস্তিষ্ককে নাড়িয়ে দিল। জানতে হলে পড়তে হবে এ উপন্যাস। এটা কি উপন্যাস নাকি আমার জীবনের কথা? আমি জানি না। আমি ভীষণ সংবেদনশীল, বন্ধুপরায়ণ একজন মানুষ। তাই লিখতে গেলে নিজের জীবনের অনেক ঘটনাই চলে আসে। ভেবেছিলাম আরতি আর শিবের ভালোবাসার পরিণতির গল্প লিখব। কিন্তু কীভাবে যেন আমি নিজেও গল্পের ভেতরে ঢুকে পড়লাম। ভ্রমণকাহিনি পড়তে আমার ভীষণ ভালো লাগে। লিখতে চেয়েছিলাম ভ্রমণকাহিনি, হয়ে গেল প্রেমকাহিনি। আমার ভক্ত, দর্শক, পাঠক বন্ধুরা সবাই আমার প্রচণ্ড ভালোবাসার। এই ভালোবাসার মানুষেরা দুই দশকের অধিক সময় ধরে আমার অভিনয় সহ্য করেছেন। আশা করি, মাঝে মাঝে আমার কষ্টের এই লেখাগুলোও পড়বেন। আমি আনন্দিত হব।