“কনফেশন” বইয়ের ফ্ল্যাপে লিখা কথা : বদলে গেছে পেশাদার খুনি বাস্টার্ড। সে আর টাকার বিনিময়ে খুন করে না কিন্তু তার নিয়তি তাকে বাধ্য করলো, একেবারে ভিন্ন একটি কারণে তাকে ফিরে যেতে হলো পুরনো পরিচয়ে। আবারো মুখোমুখি হোমিসাইডের ইনভেস্টিগেটর জেফরি বেগের। পেশাদার খুনি জড়িয়ে পড়লো এমন একটি ঘটনায় যেখানে তার নিজের জীবনটাই বিপন্ন হয়ে উঠলো অবশেষে। নেমেসিস থেকে শুরু হয়ে কন্ট্রাক্ট এবং নেক্সাস পর্যন্ত জেফরি বেগ আর বাস্টার্ডের যে দ্বৈরথ চলে এসেছে তারই ধারাবাহিকতায় কনফেশন...টান টান উত্তেজনার আরেকটি থৃলার।
কন্ট্রাক্ট - বেগ-বাস্টার্ড সিরিজ - ২: “কন্ট্রাক্ট” বইয়ের ফ্ল্যাপে লিখা কথা: মোহাম্মদ নাজিম উদ্দিন এর জন্ম ঢাকায়। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলা ইন্সটিটিউটে এক বছর পড়াশোনা করলেও পরবর্তীতেও ঢাকা বিশ্ববিদ্যায়ের গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগ থেকে মাস্টার্স সম্পন্ন করেন। সাড়া জাগানো উপন্যাস দ্য দা ভিঞ্চি কোড, লস্ট সিম্বল, গডফাদার, বর্ন আইডেন্টিটি, বর্ন আলটিমেটাম, দ্য ডে অব দি জ্যাকেল, দ্য লাইসেন্স অব দি পয়েন্ট, আইকন, মোনালিসা,পেলিকান বৃফ, এ্যাবসলিউট পাওয়ার , ওডেসা ফাইল, ডগস অব ওয়ার, অ্যাডভেঞ্জার, দান্তে ক্লাব, দ্য কনফেসর ,স্লামডগমিলিয়নেয়ার, দ্য কনফেফক্স এবং দ্য এইটসহ বেশে কয়েকটি উল্লেখযোগ্য গ্রন্থ অনুবাদ করেছেন তিনি। পাঁচ লক্ষ টাকা দামের একটি টেলিফোন কল! কোটি টাকার ষড়যন্ত্র। পেশাদার খুনি বাস্টার্ডকে ফিরে আসতে হলো দেশে; একটি লাইফটাইম, কন্ট্রাক্ট। আত্মবিশ্বাসী বাস্টার্ড তার মিশনে নেমে পড়তেই সব কিছু জট পাকাতে শুরু করে। বিশাল এক ষড়যন্ত্রের অংশ হয়ে যায় সে। এ দিকে দৃশ্যপটে আর্বিভূত হয় হোমিসাইড ইনভেস্টিগেটর জেফরি বেগ। তাদের দু’জনের লক্ষ্য একেবারেই ভিন্ন। ষড়যন্ত্র আর পাল্টা ষড়যন্ত্র-রাজনীতি আর অন্ধকার জগতের উপাখ্যান। নেমেসিস-এর পর মোহাম্মদ নাজিম উদ্দিনের আরেকটি রেসিংকার গাতির অনবদ্য থৃলার। ইতিমধ্যেই পাঠক প্রশংসায় ধন্য এই উপন্যাসটি।
"হ্যানিবাল" বইটিতে লেখা শেষের কথা: সাত বছর আগে মানসিক বিকারগ্রস্ত খুনিদের বন্দিশালা থেকে পালিয়েছিল ডক্টর হ্যানিবাল লেকটার। এত বছর পরও এজেন্ট ক্লারিস স্টারলিং ডক্টরকে ধরতে বদ্ধপরিকর, কিন্তু তার চেয়েও বেশি মরিয়া আরেকজন মানুষ!-লেকটারকে সে খুঁজে বের করে কঠিনতম শাস্তি দিতে চায়। কিন্তু কেন? এদিকে ইতালিয়ান পুলিশের এক দুনীর্তিগ্রস্ত কর্মকর্তাও মােটা অঙ্কের পুরস্কারের লােভে যােগ দেয় সেই ক্ষমতাবান মানুষটির সাথে। শুরু হয় মানুষ শিকারের এক প্রতিযােগিতা-তিনজনের তিন উদ্দেশ্য কিন্তু শিকার একজনই-ডক্টর হ্যানিবাল লেকটার! রেড ডাগন এবং দ্য সাইলেন্স অব দি ল্যাম্বস্-এর পর হ্যানিবাল পাঠককে আবারাে নিয়ে যাবে ডক্টর লেকটারের সেই কুহেলিকাপূর্ণ ভীতিকর আর গা শিউরে ওঠার দুনিয়ায়। ‘অপ্রতিরােধ্য, সিনেমাটিক...একদম শেষ পৃষ্ঠা পর্যন্ত চমক ধরে রাখা... প্রত্যেকটি সূত্র, প্রত্যেকটি বিবরণের স্বাদ পাওয়া যায়।'
"থৃলার গল্প সংকলন-২" বইটিতে লেখা ফ্ল্যাপের কথা: যেকোনাে দেশে সাহিত্যের বিকাশ এবং এর বিভিন্ন শাখার জনপ্রিয়তা নির্ভর করে সে-দেশের লেখকদের লেখার পরিধি এবং পাঠকের রুচি ও চাহিদার ওপরে। সে-হিসেবে বর্তমান বিশ্বসাহিত্যের সর্বাধিক জনপ্রিয় শাখা ‘থৃলার’ আমাদের দেশের পাঠকদের কাছে এখন শুধুমাত্র ‘গােয়েন্দা গল্প’ কিংবা ‘বাচ্চাদের বই’-এর খােলস ছেড়ে অনেকটাই বেরিয়ে এসেছে। দেশীয় মৌলিক থৃলার-উপন্যাস এবং বিদেশী অনুবাদ-থৃলারের ক্রমবর্ধমান জনপ্রিয়তা প্রমাণ করে আমাদের দেশের পাঠকেরা ইতিমধ্যেই উচ্চমানের থৃলারের স্বাদ বেশ ভালােভাবে গ্রহণ করতে শুরু করেছে। এই জনপ্রিয়তার ধারা অক্ষুন্ন রাখতে এবং দেশীয় প্রেক্ষাপটে মৌলিক থৃলার-লেখক তৈরির প্রয়াসে গতবছর একুশে বইমেলায় বাতিঘর প্রকাশনী থেকে প্রকাশিত হয় বাংলা সাহিত্যের প্রথম ‘থৃলার গল্প সংকলন'। বিদেশি লেখকদের অনুবাদ গল্পের পাশাপাশি তাতে সংযােজন করা হয় দেশীয় লেখকদের মৌলিক থৃলার-গল্প। ‘থৃলার গল্প সংকলন’-এর পাঠকপ্রিয়তার ধারাবাহিকতায় এবার প্রকাশিত হলাে ‘থৃলার গল্প সংকলন-২'। এবারের সংকলনে মূলত দেশীয় লেখকদের প্রাধান্য দেয়া হয়েছে, সেই সাথে সংযােজন করা হয়েছে কিছু ক্লাসিক-থৃলারের অনুবাদ। বিদেশী এবং দেশীয় প্রেক্ষাপটের গল্পগুলাে পাঠকদের ভালাে লাগবে।
"থ্রি: টেন এ এম ৩:১০ এ এম" অদ্ভুত রোগে আক্রান্ত হেনরি বিনসের জীবন তার প্রিয় বিড়াল ল্যাসি আর বান্ধবি ইনগ্রিডকে নিয়ে ভালোই চলে যাচ্ছিল, কিন্তু একটা ইমেইল উলটপালট করে দিলো সবকিছু। তবে কি এতদিন নিজের মা সম্পর্কে যা জানতো সব ভুল ছিল? তার আসল পরিচয় কি? সিআইএ’র এজেন্ট নাকি আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসি? আর এমন অদ্ভুত রোগের পেছনে কি তাহলে অন্য কারণ লুকিয়ে আছে? পেছন থেকে কলকাঠি নাড়ছে কোন অদৃশ্য শত্রু?