এ উপন্যাস গণিত নিয়ে। এর প্রধান দুই চরিত্র গণিতবিদ মেজোকাকু এবং ‘গণিতের রানি’ বলে খ্যাত নাম্বার থিওরি। বইটি হাতে নিলে পাঠক হারিয়ে যাবেন গণিতের আনন্দময় এক রাজ্যে।
প্রায় প্রাগৈতিহাসিক কাল থেকে মানবজাতি প্রশ্ন করে আসছে—মহাবিশ্বের সূচনা হলো কীভাবে? আমরা এখানে কেন? প্রাকৃতিক নিয়মকানুন এত সূক্ষ্মভাবে সমন্বয় করা কেন? মহাবিশ্বের এই শ্রেষ্ঠ নকশা বা গ্র্যান্ড ডিজাইনের অর্থ কী? সেটা কি আমাদের মতো জীবসত্তার অস্তিত্বের প্রয়োজনে? নাকি পেছনে রয়েছে অন্য কোনো কারণ? মহাবিশ্বের জন্ম ও এ-সংক্রান্ত অন্যান্য প্রশ্ন ও রহস্যের জবাব পেতে মানুষ একসময় আশ্রয় খুঁজেছে দর্শনের কাছে। এখন এসব প্রশ্নের ব্যাখ্যা দেয় বিজ্ঞান। এই বইয়ে তাত্ত্বিক পদার্থবিদ স্টিফেন হকিং এবং লিওনার্ড ম্লোডিনো সেসব জিজ্ঞাসা ও রহস্যের ব্যাখ্যা দিয়েছেন আধুনিক বিজ্ঞানের আলোকে। ব্যাখ্যা করার চেষ্টা করেছেন কোয়ান্টাম তত্ত্ব, আপেক্ষিকতা তত্ত্ব এবং হালের বহুল আলোচিত এম-থিওরির ভিত্তিতে। তা বর্ণনা করেছেন সাধারণ পাঠকের উপযোগী সহজ-সরল ভাষায়। হকিংয়ের অন্যতম জনপ্রিয় বইটি একসময় ছিল আমাজন বেস্টসেলারের তালিকায়। গভীর ভাবনায় সমৃদ্ধ, আকারে সংক্ষিপ্ত এ বই নতুন ভাবনা উসকে দেবে
বইটিতে গণিতের ১০০টি ধাঁধা আছে। এই ধাঁধাগুলো সমাধান করলে নতুন সমস্যা সমাধানের আনন্দ যেমন পাওয়া যাবে, তেমনি বাড়বে সৃজনশীল দক্ষতা। পাঠক বুঝতে পারবেন গণিতচর্চার আনন্দ। গণিতের এ আনন্দযজ্ঞে সবাইকে স্বাগত! গণিত বিজ্ঞানের ভাষা। গণিতের মধ্যে ফুটে ওঠে মহাবিশ্বের সৌন্দর্য। এই সৌন্দর্য বোঝার জন্য গণিতের ভেতরে ঢুকতে হবে, এর কার্যপদ্ধতি বুঝতে হবে। সেই সঙ্গে করতে হবে বুদ্ধির ব্যায়াম। শিক্ষার্থীদের গণিতের এই আনন্দের সঙ্গে পরিচয় করিয়ে দেবে গণিতের খেলা গণিতের মজা। বইটিতে গণিতের ১০০টি ধাঁধা আছে। ধাঁধাগুলোর সমাধান করলে নতুন সমস্যা সমাধানের আনন্দ যেমন পাওয়া যাবে, তেমনি বাড়বে সৃজনশীল দক্ষতা। শিক্ষার্থীরা বুঝতে পারবে গণিতচর্চার আনন্দ। গণিতের এ আনন্দযজ্ঞে সবাইকে স্বাগত!