Dhaka Comics is a Bangladeshi comic book house that was founded in 2013 by Mehedi Haque. Haque, with a group of young cartoonists and comic book artists, initiated the organization with an aim to publish comic books that can cater to Bangladeshi preferences and culture. Dhaka Comics believes that the youth of Bangladesh has in itself the capability and energy to produce excellent stories with standard graphics. They want to tell their own stories based on their own culture while maintaining the global visual taste. That the ambition of Dhaka Comics is not unrealistic is proven through the immense popularity the various titles of the house have already achieved. For the first time in Bangladesh, this comic book house is providing age-group rating based comics in different genres. Dhaka Comics has recently began to offer its content to global comic readers by translating the books into English and uploading the content via their own apps on line. It also expanded business to West Bengal Calcutta due to a popular demand by the Bengali speaking people of the region. Based in Dhaka, this publishing house dreams of spreading Bangladeshi comics in all corners of the world.
দুরজয়ের অরিজন গল্প, কাহিনি তুমুল ক্লাইম্যাক্স থেকে হঠাতই যেন দম নিতে ঘুরে গেল কিছুটা পেছনে। নেভীর অবসরপ্রাপ্ত অফিসার সাইদুল হক নেহাকে দুর্জয়ের ইতিহাস বলা শুরু করেছেন, সমান্তরালে আবার চলছে ঢাকার কুখ্যাত সন্ত্রাসীদের সাথে দুর্জয়ের শিকার শিকারী খেলা। এদিকে এবারের গল্পে সাইদুল হক দুর্জয়কে নিয়ে গেছেন সেই ১৫ বছর আগে, ওয়ার্ল্ড কিকবক্সিং চ্যাম্পিয়নশিপের ফাইনাল ম্যাচ এ।নেপালী লড়াকু ক্রিয়ান কাশাকু বনাম দুর্জয়। জমজমাট ম্যাচ- চলছে ধারা বর্ণোনা, আর এদিকে বর্তমানে চলছে নেহাকে মারা সুপারি জারি করা জামাই মিলনের কথা, কী হচ্ছে এবারে?
দুরজয়ের অরিজন গল্প, কাহিনি তুমুল ক্লাইম্যাক্স থেকে হঠাতই যেন দম নিতে ঘুরে গেল কিছুটা পেছনে। নেভীর অবসরপ্রাপ্ত অফিসার সাইদুল হক নেহাকে দুর্জয়ের ইতিহাস বলা শুরু করেছেন, সমান্তরালে আবার চলছে ঢাকার কুখ্যাত সন্ত্রাসীদের সাথে দুর্জয়ের শিকার শিকারী খেলা। এদিকে এবারের গল্পে সাইদুল হক দুর্জয়কে নিয়ে গেছেন সেই ১৫ বছর আগে, ওয়ার্ল্ড কিকবক্সিং চ্যাম্পিয়নশিপের ফাইনাল ম্যাচ এ।নেপালী লড়াকু ক্রিয়ান কাশাকু বনাম দুর্জয়। জমজমাট ম্যাচ- চলছে ধারা বর্ণোনা, আর এদিকে বর্তমানে চলছে নেহাকে মারা সুপারি জারি করা জামাই মিলনের কথা, কী হচ্ছে এবারে?
ভাল জিতবেই, মন্দ হারবেই - এটা রুপকথা। যােগ্যের কাছে অযােগ্য পরাজিত - এইটাই বাস্তব। ভাল আর মন্দের লড়াইতে প্রাকৃতিক দুর্যোগের মত আসে সে। শুধুমাত্র যােগ্যতার বলে তছনছ করে সবাইকে। মাফিয়ার হাতে নির্যাতনের ফসল, এক সময়কার কিকবক্সিং ওয়ার্ল্ড চ্যাম্পিয়ন হওয়া কিশাের কবির মনসুর আজকের আন্ডারওয়ার্ল্ডের প্রেতাত্মা দুর্জয়। তার অস্তিত্বকে গুজব ভাবে সবাই। কিন্তু পুলিশ আর মাফিয়া উভয়েই জানে, অজানা কোনাে তৃতীয় পক্ষ আছে, যে ক্রমশ এক এক করে গুড়িয়ে দিচ্ছে। আন্ডারওয়ার্ল্ডের স্তম্ভগুলাে। সমাজে ত্রাস সৃষ্টিকারী মাফিয়া ডনদের গুম করে ফুটপাথের পশু ভিখারী বানাতে পারে সে। ইস্পাতের দেহ, নরপশুর আত্মা। প্রচন্ড গোঁয়ার, ঘাড়তেড়া চাহনিতে শুকিয়ে যায় কালকেউটের রক্ত। জায়গামত পিশাচ, জায়গামত দরবেশ। সম্পূর্ণ আলাদা তার জীবনদর্শন। মাফিয়ার বিরুদ্ধে লড়ে চলেছে একা।
"দুর্জয়-13" বইয়ের কথাঃ ভাল জিতবে, মন্দ হারবেই - এটা রুপকথা। যোগ্যের কাছে অযোগ্যে পরাজিত - এইটাই বাস্তব। ভাল আর মন্দের লড়াইয়ে প্রাকৃতিক দুর্যোগের মত আসে সে। শুধুমাত্র যোগ্যেতার বলে তছনছ করে সবাইকে। মাফিয়ার হাতে নির্যাতনের ফসল, এক সময়কার কিকবক্সিং ওয়ার্ল্ড চ্যাম্পিয়ন হওয়া কিশোর কবির মনসুর আজকের আন্ডারওয়ার্ল্ডের প্রেতাত্মা দুর্জয়। তার অস্তিত্বকে গুজব ভাবে সবাই। কিন্তু পুলিশ আর মাফিয়া উভয়েই জানে, অজানা কোনো তৃতীয় পক্ষ আছে, যে ক্রমশ এক এক করে গুঁড়িয়ে দিচ্ছে আন্ডারওয়ার্ল্ডের স্তম্ভগুলো। সমাজে ত্রাস সৃষ্টিকারী মাফিয়া ডনদের গুম করে ফুটপাথের পঙ্গু ভিখারী বানাতে পারে সে। ইস্পাতের দেহ, নরপশুর আত্মা। প্রচন্ড গোঁয়ার, ঘাড়তেড়া। চাহনিতে শুকিয়ে যায় কালকেউটের রক্ত। জায়গামত পিশাচ, জায়গামত দরবেশ। সম্পূর্ণ আলাদা। তার জীবনদর্শন। মাফিয়ার বিরুদ্ধে লড়ে চলেছে একা।
দুর্জয়ের চতুর্দশ সংখ্যা, বান্তং মাজলান আর দুর্জয় এখন একই শহরে, ওদিকে বিল্পব আচমকাই সমূর্ন অপ্রত্যাশিত এক পরিস্থিতে নিজেই আটকা পড়ে গেছে। নীহারিকা তার সংসারী রুপের মধ্য থেকে আবার নতুন করে পেশাদারি সাহায্য করতে চাইছে দুর্জয়কে। পুলিশ অফিসার এমদাদ আটকে আছেন জীবনের এক জটিল টানাপোড়েনে, নিজের শিশুকন্যা আর বনাম গোটা দেশ সামনে এসে দাঁড়িয়েছে তাঁর। দুর্জয় কি পারবে সেই জটিল পরিস্থিতি থেকে তাকে বাঁচাতে? সে কি পারবে শেষমেশ বিপ্লবের মুখোমুখি হতে?
নিজের অনিয়ন্ত্রিত অলৌকিক শক্তির কথা জেনে জনমানুষ থেকে লুকিয়ে আছে ইব্রাহীম, সে চায় না তার মাধ্যমে আর কারো ক্ষতি হোক। নিজের মত নিশ্চিন্তে সহজ সাধারণ এক জীবন কাটাচ্ছে সে বান্দরবানের এক জঙ্গলের কাছে। কিন্তু সেখানেও পৌঁছে গেল মানুষের লোভ-ঘৃণা আর হিংসার ছোবল। কি করবে ইব্রাহীম, চোখের সামনে এভাবে নিরীহ মানুষকে নিহত হতে দেবে? নাকি সবার ক্ষতি হতে পারে জেনেও আমার আবির্ভূত হবে? আর তার সব কর্মকাণ্ড আড়াল থেকে কে-ই বা দেখে চলেছে সারাক্ষণ? ঢাকা কমিক্সের সুপারহিরো সিরিজ ইব্রাহীমে এবার কাহিনি একেবারেই মোড় নিতে যাচ্ছে অন্যদিকে।
অতলান্ত অন্ধকারাচ্ছান্ন স্মৃতি-বিস্মৃতির অতল গহীনে তলিয়ে যাওয়া এক ভ্রান্তিময় ও রক্তাক্ত উপাখ্যান। মাহাতাব রশীদের লেখা ও আঁকায় ঢাকা কমিক্স থেকে প্রকাশিত এম রেটেড ডার্ক ফিকশন।
অন্তহীন ভয়ের উৎস কোথায় মানুষ জানে না, অজান্তেই সে তার জীনে বহন করে চলেছে আদিমতম এই অনুভূতি। যুক্তিবাদিরা মুখে যতই কথা বলুক না কেন, অন্তরের অন্তস্থলে সেও জানে অতিপ্রাকৃত সব ইশারার কথা। শখের গোয়েন্দা কৌশিক সেরকম একটি অলোউকিক ঘটনা শুনে তদন্তে নেমে টের পেতে থাকে তার জ্ঞানের বাইরের এক শক্তির কথা, যে একই সাথে বাস্তব ও অবাস্তব রুপে আমাদের চারপাশেই আছে, সমাধানে নেমে নিজেই কী জড়িয়ে পড়তে যাচ্ছেন কৌশিক ? এদিকে একের পর এক নিখোঁজ হয়ে যাওয়া সবাই কি সত্যি চলে গেলেন অন্য কোন মাত্রায়? গা শিউরান অনুভূতির জন্ম দেয়া গল্পে আহসান হাবীব চিত্রিত করেছেন এক দারুণ হরর গল্পের।
অনেক বছর পর আবার সোহেল ভাইয়ের কাছে এসেছে দুর্জয়। কিন্তু এরকম একটা সময়ে হয়ত দেখা না হলেই ভাল ছিল। একদল ভাড়াটে ষণ্ডা হঠাত চলে এল অপ্সরীদের কুংফু ক্লাসে। এবং এসেই শুরু করে দিল মার। এবং বোঝা গেল এরা হাইলি ট্রেইন্ড পার্সোনাল আর্মি। কিন্তু দুর্জয় কী করছে? এই এত হট্টগোলের মধ্যে সে কি পুরোটা সময় শুধু ঘুমোবে? দেখা যাক।
"দুর্জয় ভলিউম ২ (৬ থেকে ১০ খণ্ড একত্রে)" বইটির শেষের ফ্ল্যাপ-এর লেখাঃ কে এই দুর্জয়? সারা ঢাকা যাদের ভয়ে কাঁপে, সেই মাফিয়াচক্র কেন ওর ব্যাপারে এত বেশী সতর্ক? অন্যদিকে পুলিশ তাকে খুঁজে বেড়াচ্ছে খুন-খারাপির মামলা নিয়ে। দুনিয়ার কারাে নজরে ‘ভাল’ নয় সে। কিন্তু তাকে থামায় এই শক্তিও যেন ভাল-মন্দ কারােরই নেই। প্রাকৃতিক দুর্যোগের মত শুধু তছনছ করে দিয়ে চলে যাবে। হয় পালাও নয় চেয়ে চেয়ে তাণ্ডব দেখে কাঁদো! পুলিশের রেকর্ডস ক্লার্ক নীহারিকা! প্রথম দেখায় না চিনলেও, ভাল করে । আরেকবার দেখে চিনে ফেলল ওকে। একযুগ আগে যার ফোটো ম্যাগাজিনে ছাপা হত দেশের গর্ব হিসেবে, তার আজ এই চেহারা কেন? জানতে চাইলে চলে আসুন দুয়েৱ জগতে, ঢাকা কমিক্সের সবচেয়ে জনপ্রিয় কমিক্স সিরিজ দুর্জয়ের দ্বিতীয় ভলিউম!
কথায় আছে গরীবের ঘোড়ারোগ, আমাদের হয়েছে ‘ঘোরারোগ’। সময় সুযোগ পেলেই খুচরো ভাংতি সম্বল সব কম্বলে মুড়ে বেড়িয়ে পড়ি যতদূর যাওয়া যায়। যা দেখি তাতেই বিস্মিত হই। মনে হয় যা দেখেছি লিখে ফেলি, তাতে কারো কিছু এসে যায় না তা জেনেও তাই টুকটাক লিখে ফেলা, আর সেই লিখে ফেলা থেকেই ধীরে ধীরে দ্বিতীয় বইটাও হয়ে গেল। আমাদের যৌথ ভ্রমণের প্রথম বই ‘আহ্ কাশ্মীর’ পড়ে যারা যারা পরেরটাও লিখবার জন্যে উস্কানীমূলক কথাবার্তা বলেছেন এই বইয়ের প্রেরণা তাঁরাই। মালদ্বীপ ও শ্রীলংকা ভ্রমণের বইটিতে সবাইকে স্বাগতম।
‘দুর্জয়-১১ তাণ্ডব’ বইয়ের কিছু অংশঃ ঢাকায় বিভিন্ন স্থানে বেড়েই চলেছে সন্ত্রাসীদের এলাকা দখলের লড়াই। পুলিশের সাথে লাগাতার ধাওয়া, পালটা ধাওয়া প্রতিদিন বেড়েই চলেছে। নাগরিকরা ভুগছেন নিরাপত্তাহীনতায়। সর্বশেষ সংবাদঃ ঢাকা যেন প্রতিদিনই আরও বেশি "গ্যাংল্যান্ড" হয়ে উঠছে - বিশেষজ্ঞ "গোয়েন্দা পুলিশদের সাথে প্রায় প্রতিদিন বন্দুক যুদ্ধ চলছে সন্ত্রাসীদের। এই পর্যন্ত আঠারজন সন্ত্রাসী ও বার জন পুলিশ সদস্য ক্রসফায়ারে হতাহতের খবর জানা গেছে ."
বিপ্লব এখন নিজেই ক্রাইম লর্ড, জেঁকে বসেছে সে সব সাঙ্গপাঙ্গ নিয়ে। তাকে শায়েস্তা করতে ধীরে ধীরে জাল পাতছে কবির মনসুর ওরফে দুর্জয়। তারই অংশ হিসেবে একদল বড়লকের বখে যাওয়া ছেলেদের পিছু করে সে ঢুকলো একটা শপইং মলের ফুড কোর্টে। সব ঠিকঠাক মতই এগোচ্ছিলো হঠাৎ আশ্চর্য একোটা ঘটনা দুর্জয়ের এতদিনের সব ধারনা ওলটপালট করে দিল। এই প্রথম বসে বসে দেখা ছাড়া খুব বেশি কিছু করতে পারলো না সিরিজের নায়ক। কেন? জানতে হলে চলে আসুন বাংলাদেশের জনপ্রিয়তম ক্রাইম ফিকশন কমিক্স দুর্জয়ের ইউনিভার্সে।
দুর্জয় সিরিজের ১৬ নম্বর বই। ড্রাগ লর্ড বিপ্লব এবার পুরোদমে অপারেশনে নেমেছে, ওদিকে দুর্জয় তার গোপন সেলে তুলে এনেছে কিছু ক্ষমতাশালীদের ছেলেদের। এর মাঝে অপসরীর কুংফু ডেমন্সট্রেশন ক্লাসে আচমকা ঢুকে পড়েছে ওরা কারা? আর দর্শক সারিতে কে বসেছিলো? নাহ্ পুরোটা বলে দেবার চাইতে নিজের চোখে দেখে নেয়াই ভালো।
বাংলাদেশের দারুণ জনপ্রিয় ক্রাইম ফিকশন কমিক্স সিরিজ দুর্জয়ের শেষ বই। দুর্জয় ১৮: প্রলয়। অধীর আগ্রহে যারা বসে ছিলেন শেষটার জন্যে তাঁদের অপেক্ষার অবসান। দেখা যাক এই অন্যরকম এন্টি হিরোর গল্পটা শেষে কী দাঁড়ায়।
আজকাল সারা পৃথিবীতেই সাহিত্য এবং চিত্রশিল্পের এই সমন্বিত রূপটি একটি নূতন রূপ নিতে যাচ্ছে। এখন শুধু কম বয়সী শিশু কিশােরদের কার্টন-কমিক্স হয় না, রীতিমত বড় মানুষদের জন্যে গ্রাফিক্স নভেল নামে এই নূতন মাধ্যমটি শিকড় গেড়ে বসতে শুরু করেছে। আমাদের বাংলাদেশেও তার আয়ােজন শুরু হয়েছে। কিছু তরুণ শিল্পী আমার রুহান রুহান নামের সায়েন্স ফিকশনটিকে এই গ্রাফিক্স নভেল রূপ দিতে যাচ্ছে জেনে আমি খুব আগ্রহ। নিয়ে সেটি দেখার জন্যে অপেক্ষা করছি। আমি তাদের সাফল্য কামনা করি।