ছােট থাকতে আমরা সবাই কমিক্স পড়েছি। ছেলেমানুষী কার্টুন চরিত্র থেকে শুরু করে গুৰুতর চিরায়ত সাহিত্যর কমিক্স কিছুই বাকী ছিল না। মনে আছে জুল ভার্নের 2000 leagues under the sea এর কমিক্সটি যখন দেখেছিলাম তখন সেই চরিত্রগুলাে এবং সেই রহস্যময় সবকিছুই আমার সামনে একটা নুতন জগত খুলে দিয়েছিল। আমি যখন বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ি তখন যুদ্ধ বিধ্বস্ত বাংলাদেশে আমি খুব অর্থাভাবে ছিলাম, নিজের খরচ চালানাের জন্য পত্রিকায় কার্টুন এঁকেছি, সাথে সাথে কমিক স্ট্রিপ এঁকেছি। মহাকাশে মহাত্রাস নামে আমার একটা সায়েন্স ফিকশন আসলে আমার একটা কমিক স্ট্রিপের কাহিনী। অজিকাল সারা পৃথিবীতেই সাহিত্য এবং চিত্রশিল্পের এই সমম্বিত রূপটি একটি নূতন রূপ নিতে যাচ্ছে। এখন শুধু কম বয়সী শিশু কিশােরদের কাল-কমিক্স হয় না, রীতিমত ড় মানুষদের জন্যে প্রাফিক্স নডেল নামে এই নূতন মাধ্যমটি শিফড় গেড়ে বসতে গেছে। আমাদের বাংলাদেশেও তার আয়োজন রু হয়েছে। কিছু তরুণ শিল্পী আমার বুহান রুহান নামের সায়েন্স ফিকশনটিকে এই গ্রাফিক্স নভেল রূপ দিতে যাচ্ছে জেনে আমি খুব আগ্রহ নিয়ে সেটি দেখার জন্যে অপেক্ষা করছি। আমি তাদের সাফল্য কামনা করি।
কাহিনী সংক্ষেপ স্কুল পড়ুয়া জিতুর ব্যাগ এ কী করে যেন একটা ভূত ছলে এসেছে। না জিতু ভয় পায়নি। বরং ভূতটার সাথে বন্ধুই হয়ে গেচগে সে। আর কেউ তাকে দেখতে না পেলেও জিতু ঠিকই দেখে। ওদিকে সেটা আরো একজন জেনে গেছে। বিভিন্ন উপায়ে সেই ভূতটাকে হাত করার চেষ্টা ব্যর্থ হওয়াতে এবারে সে ভাড়া করেছে এক খতরনাক তান্ত্রিক কে। দেখা যাক কী হয়ে শেষে।
কাহিনী সংক্ষেপঃ দুর্জয়ের সপ্তম বই, নীহারিকা কে দুর্জয়ের ইতিহাস জানাচ্ছেন নেভির অবসরপ্রাপ্ত কর্মকর্তা সাইদুল হক। অহনা, তার মা অ নেশাখোর ভাই, আর সেই সাথে নিজের মায়ের জীবন মরণের সন্ধিক্ষণ নিয়ে কি অদদ্ভূত আনন্দ বেদনার সময় পার হয়েছে দুর্জয় সেটারই বর্ণনা চলছে। ধীরে ধীরে ঘটনা এগোচ্ছে এক অমোঘ পরিণতির দিকে।
কাহিনী সংক্ষেপঃ দুর্জয়ের অষ্টম বই, নীহারিকা কে দুর্জয়ের ইতিহাস জানাচ্ছেন নেভির অবসরপ্রাপ্ত কর্মকর্তা সাইদুল হক। অহনাকে অপহরণকারীদের ত্থেকে উদ্ধার করতে টাকা দরকার, তা না হয় দেয়া গেল। কিনুত অহনার নিরাপত্তা এর পরেও কে নিসচিত করবে? পুলিশকেও জানানো যাচ্ছে না। অগত্যা দুর্জয় নিজেই অহনার মায়ের পিছু পিছু গিয়ে পড়লো দুর্ব্রৃত্তদের ডেরার মুখে। আর সেই পর্যন্ত গেলে একজন কেইজ ফাইটার কি আর খালি হাতে ফিরে আসে? এটুকু জেনেই উত্তেজিত হবেন না। এবারের সমাপ্তি দুর্জয়ের গল্পকে আবার এক টানে নিয়ে আসবে বর্তমানে।
কাহিনী সংক্ষেপঃ জিতু আর তার পোষা ভূত টি এবারে চলেছে স্কুলের পিকনিকে। পথিমধ্যে হুট করে বাস বন্ধ হয়ে গেল। সাধারণ দূর্ঘটনা ভেবে সবাই নীচে নেমে যেই বাতাস খাচ্ছে ঠিক তখনই বোঝা গেল এর মধ্যে একটা কিনুত আছে। হঠাত করে 'বস' এঁর উদয় হল সাথে কঞ্চি বনস্পতি। টি কে এঁর মধ্যে আবার হারিয়ে ফেললো জিতু, কী করবে বুঝতে না পেরে হাল ছেড়ে দেবার আগেই সাথে সাহস আর বুদ্ধি দেবার জন্যে চলে এল নতুন বন্ধু টিনা। তারা খুঁজে পাবে তো টি কে? আনন্দের পিকনিক শেষে আবার কষ্টের হয়ে যাবে নাতো?