ক্যাসল হাউসের খুনি: দুর্ঘটনায় পড়েছে গাড়ি, সাহায্যের আশায় ক্যাসল হাউসে গিয়ে ঢুকল স্টার্কওয়েডার। চমকে উঠতে হলো ওকে। স্টাডিরুমে একটা লাশ, পেছনে রিভলভার হাতে দাঁড়িয়ে নিহতের স্ত্রী। খুনের দায় স্বীকার করল মেয়েটা। কিন্তু স্টার্কওয়েডার তা মানতে নারাজ। সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিল সে। কিন্তু… আরও কিছু চমক অপেক্ষা করছিল ও-বাড়ির বাসিন্দাদের জন্য। দি আণ্ডারডগ: এবার বোধহয় হার স্বীকার করতেই হবে দুঁদে গোয়েন্দা এরকুল পয়রোকে। নিজের ম্যানসনে, নিজের ঘরে খুন হয়েছেন স্যর রুবেন অ্যাস্টওয়েল, অথচ খুনিকে ধরতে পারছেন না তিনি। পুলিশ যাকে গ্রেপ্তার করেছে, তার দৃষ্টিতে সে-লোক নির্দোষ। শেষপর্যন্ত সবাইকে জড়ো করলেন তিনি টাওয়ার রুমে, নিষ্পত্তির জন্য। দ্য কম্প্যানিয়ন: ‘এবার ডক্টর লয়েড, বলল মিস হেলিয়ার, এমন কোনো গল্প বলুন আমাদেরকে, যা শুনলে গা ছমছম করবে। গল্পটা বললেন লয়েড, শুনে সমাধানও বাতলে দিলেন মিস মার্পল, আর হেলিয়ার বলতে বাধ্য হলো, আমি যদি গ্রামে থাকতাম তা হলে আমার মাথাটাই খারাপ হয়ে যেত বোধহয়।