দুই দশকের কর্মজীবনে দেশ এবং বিদেশের বিভিন্ন স্তরের মানুষ যাদের সঙ্গে কাজ করার সুযোগ পেয়েছি, এমনকি সৌভাগ্য হয়েছে এই মানুষগুলোর জীবনে ঘটে যাওয়া নানারকম টানাপোড়ার গল্প ও অভিজ্ঞতার কথা জানতে পেরে। বিভিন্ন সময়ে পড়াশুনা, প্রকৃতি এবং নিজের মধ্যে খোঁজ করে জানতে চেয়েছি মানুষের মনের মধ্যে খেলে বেড়ানো ইতিবাচক ও নেতিবাচক ভাবনাগুলো কেমন হয়। বিপুল তথ্য ভান্ডারে জানা অজানা সন্ধানের মাঝে একটা সিদ্ধান্তেই আসতে পেরেছি , সফলতা হলো একটি আপেক্ষিক চিন্তামাত্র, এর কোন স্ট্যান্ডার্ড লাইন নেই। যা এখনো অবধি অসংজ্ঞায়িত। মূলত, বইটি লিখবার অন্তর্নিহিত অভিসন্ধি হলো যারা তথাকথিত সাফল্যের ছকে বাধাঁনো কয়েকটা গাইডলাইনে এগিয়ে নিতে চায় জীবন আমার বইটি তাদের জন্য নয়, সকল প্রতিবন্ধকতা জয় করে যারা শুধু আত্মার প্রশান্তির পেছনে ছোটার ইচ্ছাশক্তি হৃদয়ে ধারণ করে রয়েছে সকল বয়সী সৃষ্টির সেরা জীব বইটি কেবল তাদের জন্যই।
নান্দনিক উপস্থাপনা ও সাফল্য লাভের উপায় - তরুণ প্রজন্মের উৎকর্ষতার লক্ষ্যে: অধ্যায় : ১ নান্দনিক উপস্থাপনা ও কথা বলার সুকৌশল কি? নিজেকে সুন্দরভাবে উপস্থাপন করা রোমাঞ্চ সৃষ্টিকারী ভাব ইতিবাচক চিন্তা জাগিয়ে তোলা প্রভাব বিস্তার করা সুনির্দিষ্ট লক্ষ্যের কথা বলা সুচিন্তিত মতামত ব্যক্ত শ্রোতা দর্শকদের ধরে রাখা শ্রোতা দর্শকের মনোযোগ আকর্ষণ করা অধ্যায় : ২ নতুন নতুন সম্ভাবনার দ্বার খুলে গেছে উপস্থাপনা কীভাবে শুরু করবেন? কেমন উপস্থাপক হতে চান? মঞ্চে বক্তৃতা বিবৃতি যন্ত্রপাতি সম্পর্কে জ্ঞান অধ্যায় : ৩ শ্রোতা বা দর্শকদের মন জয় করার কৌশল জানতে হবে শ্রোতাদের হাসিমুখে প্রাণের কথা বলুন ভালো কাজের প্রশংসা করুন শ্রোতাদের আপনজন হয়ে উঠুন নিন্দনিয় বাক্য উচ্চারণ করবেন না