×
Categories

Products tagged with 'সময় প্রকাশন - somoy prokashan'

View as Grid List
দর্শন নিয়ে (হার্ডকভার) - বার্ট্রান্ড রাসেল ,  আমিনুল ইসলাম ভুইয়া (অনুবাদক)
দর্শন নিয়ে (হার্ডকভার) - বার্ট্রান্ড রাসেল ,  আমিনুল ইসলাম ভুইয়া (অনুবাদক)

দর্শন নিয়ে (হার্ডকভার) - বার্ট্রান্ড রাসেল , আমিনুল ইসলাম ভুইয়া (অনুবাদক)

SP0041
বার্ট্রান্ড রাসেলের অন্য অনেক পরিচয় যেমন রাজনৈতিক তাত্ত্বিক, অ্যাকটিভিস্ট, গণবক্তা, শিক্ষক, শান্তিসংগ্রামী, গল্প-রচয়িতা ইত্যাদি থাকা সত্ত্বেও তিনি মূলত বিংশ শতাব্দীর একজন শ্রেষ্ঠ দার্শনিক হিসেবেই পরিচিত। তাঁর সকল পুস্তক, প্রবন্ধ-নিবন্ধকে তাই দার্শনিক রচনা বললে অযথার্থ হয় না। কিন্তু আমরা এই সংকলনটিতে, তথা দর্শন নিয়ে বার্ট্রান্ড রাসেল’-এ তাঁর রচনাবলি তুলে ধরার বদলে বরং ‘খোদ দর্শন’ নিয়ে তিনি যেসব কথা বলেছেন তার একটি নির্বাচন তুলে ধরার চেষ্টা করেছি। কোনো একটি বিদ্যাবিভাগের গোড়ায় যেমন তুলে ধরা হয়—বিষয়টি কী, তার প্রয়োজনীয়তা কী, ফলাফল কী, তারই উদ্যোগ এটি। রাসেলের কাছে দর্শন হলো ধর্ম থেকে বিজ্ঞানের পথে যাত্রার একটি মধ্যস্থল। যেমন তিনি বলেছেন, ‘আমরা যা জানি তা হলো বিজ্ঞান আর যা জানি না তা হলো দর্শন। তাহলে দর্শনের প্রয়োজনীয়তা কী? তা হলো ‘যেসব জিনিস বৈজ্ঞানিক জ্ঞানে লভ্য নয় তাদের সম্পর্কে কল্পনাকে জাগ্রত রাখা’ এবং ‘যা কিছু জ্ঞান বলে মনে হয় তার কতটা যে জ্ঞান নয় বিনয়ের সঙ্গে তা নিয়ে নিজেদেরকে সচেতন রাখা। রাসেলের এই কথা আমাদের পৃথিবীর আরেক শ্রেষ্ঠ দার্শনিক সক্রেটিসের দর্শনের কথা মনে করিয়ে দেয়, যিনি বলেছেন ‘আমি বেশি কিছু জানি না। কিন্তু কোনো কিছু না জেনে ভাবি না যে, আমি জানি।’ এই বিনয়, এই পরিপ্রেক্ষিতই যে দর্শনের মূল কথা, তা আমরা আবার বার্ট্রান্ড রাসেলের মধ্যে খুঁজে পাই।
440.00৳
বঙ্গবন্ধু দ্বিতীয় বিপ্লব ও বাকশাল (হার্ডকভার) - সুভাষ সিংহ রায়
বঙ্গবন্ধু দ্বিতীয় বিপ্লব ও বাকশাল (হার্ডকভার) - সুভাষ সিংহ রায়

বঙ্গবন্ধু দ্বিতীয় বিপ্লব ও বাকশাল (হার্ডকভার) - সুভাষ সিংহ রায়

SP0007
স্বাধীনতা অর্জনের পরপরই বঙ্গবন্ধুর এই উপলব্ধি হয়েছিল, “রাজনৈতিক স্বাধীনতা ব্যর্থ হয়ে যায়, যদি অর্থনৈতিক স্বাধীনতা না আসে।" যার ফলশ্রুতিতে বাংলাদেশ সরকারের প্রথম রাষ্ট্রপতি শেখ মুজিবুর রহমানের বহু লালিত স্বপ্নের বহিঃপ্রকাশ ঘটে দ্বিতীয় বিপ্লব' কর্মসূচির মাধ্যমে। এই কর্মসূচি বাস্তবায়নের চূড়ান্ত কার্যকরী মাধ্যম ছিল জাতীয়ভাবে প্রতিষ্ঠিত একটি মাত্র রাজনৈতিক দল 'বাকশাল'। জাতীয় মুক্তির লক্ষ্যে তখনকার বিশ্ব বাস্তবতায় একটি রাজনৈতিক-অর্থনৈতিক-সামাজিক কর্মসূচিকে ঈন্সিত লক্ষাভিমুখী দক্ষভাবে পরিচালনার জন্য বঙ্গবন্ধু 'বাকশাল' প্রতিষ্ঠা করেছিলেন। বাকশালের মূল লক্ষ্য ছিল একটি শোষণহীন, দুর্নীতিমুক্ত সমাজ ও শোষিতের গণতান্ত্রিক শাসন প্রতিষ্ঠা; যা ছিল জনগণের যুগ যুগের লালিত স্বপ্নের মহত্তম আকাঙ্ক্ষার গৌরবময় বহিঃপ্রকাশ। বাকশাল কর্মসূচিকে প্রধানত তিন ভাগে ভাগ করা হয়েছিল। এক. রাজনৈতিক, দুই আর্থ-সামাজিক, তিন, প্রশাসনিক ও বিচার ব্যবস্থা —এই বইটিতে যার বিস্তারিত বর্ণনা রয়েছে। ১৯৭৫ সালের ২৪ ফেব্রুয়ারি বাকশাল গঠনের পূর্বে ও পরে পার্লামেন্ট, সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের জনসভা এবং গণভবনে জেলা গভর্নর ও বাকশালের কেন্দ্রীয় কমিটির সভায় বঙ্গবন্ধু বক্তৃতা দিয়েছিলেন। এই ভাষণগুলোর সূক্ষ্ম বিশ্লেষণ এবং এতে নিহিত বাকশাল কর্মসূচির লক্ষ্য-উদ্দেশ্যের বিস্তারিত আলোচনা রয়েছে বইটিতে। একাত্তরের পরাজিত শক্তি এবং দেশি-বিদেশি কায়েমী স্বার্থবাদীরা পঁচাত্তরের পনেরোই আগস্ট সপরিবারে বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করে, যাতে দ্বিতীয় বিপ্লবের কর্মসূচির লক্ষ্য-উদ্দেশ্য বাস্তবায়নের পথে দেশ অগ্রসর হতে না। পারে। এই বইটিতে ইতিহাসের সেই অধ্যায়কেই পাঠকের নিকট তুলে ধরা হয়েছে, যা পনেরোই আগস্টের বিয়োগান্তক ঘটনার ভেতর দিয়ে পরিসমাপ্ত হয়েছে।
580.00৳
বৈজ্ঞানিক দৃষ্টিভঙ্গি (হার্ডকভার) - বার্ট্রান্ড রাসেল ,  আমিনুল ইসলাম ভুইয়া (অনুবাদক)
বৈজ্ঞানিক দৃষ্টিভঙ্গি (হার্ডকভার) - বার্ট্রান্ড রাসেল ,  আমিনুল ইসলাম ভুইয়া (অনুবাদক)

বৈজ্ঞানিক দৃষ্টিভঙ্গি (হার্ডকভার) - বার্ট্রান্ড রাসেল , আমিনুল ইসলাম ভুইয়া (অনুবাদক)

SP0033
বার্ট্রান্ড রাসেল বৈজ্ঞানিক দৃষ্টিভঙ্গি’ নামক একই পুস্তকটি রচনা করেছিলেন ১৯৩১ সালে তা ছিল প্রথম ও দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের মধ্যবর্তী কাল। পৃথিবী তখন যুদ্ধের ভয়াবহতা সম্পর্কে অভিজ্ঞতা লাভ করেছিল,কিন্তু ভেতরে ভেতরে আরেকটি বিশ্বযুদ্ধের প্রস্তুতি নিচ্ছিল। ইতোমধ্যে জ্ঞান-বিজ্ঞানেরও প্রভূত উন্নতি সাধিত হয়েছিল,তা যে মানুষের শুভবুদ্ধিকে জাগ্রত করেনি,বরং তার ধ্বংসস্পৃহাকে উপ্ত করে রেখেছিল,দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধই তার প্রমাণ। কিন্তু এরই মধ্যে বিবেকবান,প্রগতিশীল,শাস্তিবাদী মানুষদের মধ্যে বৈজ্ঞানিক দৃষ্টিভঙ্গিরও প্রসার ঘটেছিল; সেই দৃষ্টিভঙ্গির সূচনা ঘটেছিল গ্যালিলিও-এর মাধ্যমে এবং তারপর কেপলার,নিউটন,ডারউইন,আইনস্টাইন,পাভলভের মতো বড় একদল বৈজ্ঞানিকের আবিষ্কার ও দর্শনের মধ্য দিয়ে সেই মনোভাব মূর্ত রূপ পেয়েছিল। রাসেল ছিলেন সেই মনোভাবের এক মূল প্রবক্তা। তিনি বলেছেন “বিজ্ঞান নামটি যা বুঝায় তা প্রাথমিকভাবে হলো জ্ঞান; প্রথাগতভাবে তা নির্দিষ্ট কিছু ধরনের জ্ঞান; নামত তা হলো সুনির্দিষ্ট কিছু ফ্যাক্টের সঙ্গে সম্পর্কিত করে সাধারণ সূত্রের অনুসন্ধান। কিন্তু সেই জ্ঞান যে মানুষকে শাস্তি ও সুখের কাছে নিয়ে যায় না,তার কথা বলেন রাসেল। তিনি তাই বিজ্ঞানের সঙ্গে প্রজ্ঞার যোগের কথা বলেন। রাসেল তাঁর বিভিন্ন রচনা—এই বইটিতেও—যৌক্তিক,তথা বৈজ্ঞানিক দৃষ্টিভঙ্গির বর্ণনা দিয়েছেন। তিনি যখন বৈজ্ঞানিক দৃষ্টিভঙ্গির কথা বলেন অন্তিম বিশ্লেষণে তা দাঁড়ায় জ্ঞানসমৃদ্ধ প্রজ্ঞাময় দৃষ্টিভঙ্গি। এই পুস্তকটিকে রাসেল আমাদেরকে সেই বৈজ্ঞানিক দৃষ্টিভঙ্গির দিশা দেন,কিন্তু আমাদেরকে আরও এগিয়ে যেতে বলেন। ‘একটি বৈজ্ঞানিক সভ্যতাকে যদি উত্তম সভ্যতা হয়ে উঠতে হয় তাহলে জ্ঞানের বৃদ্ধিকে প্রজ্ঞার বৃদ্ধির সঙ্গে যুক্ত থাকতে হয়। প্রজ্ঞা বলতে জীবনের লক্ষ্যের সঠিক ধারণা বুঝায়। এটি এমন কিছু যা খোদ বিজ্ঞান প্রদান করে না। ফলে,বিজ্ঞান যদিও প্রগতির প্রয়োজনীয় উপাদান সরবরাহ করে তবুও খোদ বিজ্ঞানের অগ্রগতি নির্ভেজাল প্রগতি নিশ্চিত করার ক্ষেত্রে যথেষ্ট নয়। এমনই ঘটছে বৈজ্ঞানিক পৃথিবীতে। তাই আমাদেরকে বৈজ্ঞানিক দৃষ্টিভঙ্গি লালন করে প্রজ্ঞাময় জীবন অনুসরণ করতে হবে,এমন ‘বাণীই’ এই পুস্তকটির মূল বক্তব্য ।
500.00৳
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যম ও মুক্তিযুদ্ধ ১৯৭১ - ২য় খণ্ড (হার্ডকভার) - মুনতাসীর মামুন
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যম ও মুক্তিযুদ্ধ ১৯৭১ - ২য় খণ্ড (হার্ডকভার) - মুনতাসীর মামুন

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যম ও মুক্তিযুদ্ধ ১৯৭১ - ২য় খণ্ড (হার্ডকভার) - মুনতাসীর মামুন

SP0019
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যম ও মুক্তিযুদ্ধ ১৯৭১ - ২য় খণ্ড
1,250.00৳
যুদ্ধাপরাধীদের বিচার ও রায় (হার্ডকভার) - স্বপন দাশগুপ্ত
যুদ্ধাপরাধীদের বিচার ও রায় (হার্ডকভার) - স্বপন দাশগুপ্ত

যুদ্ধাপরাধীদের বিচার ও রায় (হার্ডকভার) - স্বপন দাশগুপ্ত

SP0027
আওয়ামী লীগের নেতৃত্বাধীন মহাজোট সরকার ২০০৯ সালে ক্ষমতায় আসার পর মুক্তিযুদ্ধের সময় যারা স্বাধীনতার বিরোধিতা করেছে, তাদের বিচার করার সিদ্ধান্ত দ্ধান্ত নেয়। এরই অংশ হিসেবে ১৯৭১ সালে মানবতাবিরোধী অপরাধের সঙ্গে যুক্ত স্বাধীনতা বিরোধীদের বিচার শুরু করে। এজন্য ২০১০ সালের ২৫শে মার্চ আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল গঠন করে আওয়ামীলীগ সরকার। এপর্যন্ত (২০২২ সালের জুলাই পর্যন্ত) ৪৭টি মামলার রায় ঘোষণা করে ট্রাইব্যুনাল। এসব মামলায় দণ্ডিত অপরাধীর সংখ্যা ১১৬ জন। যুদ্ধাপরাধীদের বিচার ও 'রায়' বইয়ে জামায়াতের শীর্ষনেতা গোলাম আযম, মতিউর রহমান নিজামী, আলী আহসান মোহাম্মদ মুজাহিদ, দেলোয়ার হোসাইন সাঈদী, মুহাম্মদ কামারুজ্জামান, আব্দুল কাদের মোল্লা, মীর কাসেম আলী ও বি এন পি নেতা সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরীর মামলার বিবরণ দেয়া হয়েছে। আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল, সুপ্রিমকোর্টের আপিল বিভাগ ও আপিলের রিভিউ মামলার রায় সন্নিবেশিত করা
780.00৳
কিশোরী রেনু থেকে বঙ্গমাতা (হার্ডকভার) - সুমী শারমীন
কিশোরী রেনু থেকে বঙ্গমাতা (হার্ডকভার) - সুমী শারমীন

কিশোরী রেনু থেকে বঙ্গমাতা (হার্ডকভার) - সুমী শারমীন

SP0030
জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুর জীবনসঙ্গী হিসেবে বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন নেছা মুজিব বাংলার ইতিহাসের পরম আশ্রয়ের নাম। কিশোরী রেণু যখন বঙ্গবন্ধুর সাথে পথ চলা শুরু করেন তখন থেকে আমৃত্যু জাতির পিতার ছায়াসঙ্গী হিসেবে দায়িত্ব পালন করে গিয়েছেন। অসমসাহসী এই মহিয়সী নারী নীরবে নিভৃতে সংসার,সন্তান,বাঙ্গালীর আন্দোলিত চেতনার অভিভাবক হয়ে ছিলেন। নিজ গুণে সবার অন্তরে বিরাজমান বিজয়লক্ষ্মী নারী হিসেবে সারাজীবন বঙ্গবন্ধুর সাথে স্বাধীনতার স্বপ্ন বুনে গেছেন। বাংলাদেশের ইতিহাসের পাতায় প্রজন্য থেকে প্রজন্মান্তরে তাঁর নাম উচ্চারিত হবে গৌরবে আর ভালোবাসায়। তিনি স্বাধীন বাংলার ইতিহাসের উজ্জ্বল নক্ষত্র।
180.00৳
Picture of Support | +8809613717171

Support | +8809613717171

24 Hours a Day, 7 Days a Week

Picture of Happy Return Policy

Happy Return Policy

All over Bangladesh

Picture of Worldwide Shipping

Worldwide Shipping

We Deliver Product All Over the World

Picture of Fastest Delivery

Fastest Delivery

Own Distribution Channel