নব্বইয়ের দশকের সময় নিয়ে উঠে আসা গল্পগুলোতে অধিকাংশ সময়ই দেখা যায় সাংসরিক টানাপোড়েনে চলা জীবনের চিত্র৷ এর বাহিরেও সমাজে অন্য আর দশজন রয়েছে, তারা থেকে যায় আড়ালে। তাদের নিয়ে যে গল্প লেখা হয়নি তা কিন্তু নয়। হয়েছে, হচ্ছে। কিন্তু উল্লেখ করার মতো খুব বেশি বই আমাদের হাতে নেই৷ বর্তমান সময়ে তরুণ লেখকদের অন্যতম জনপ্রিয় লেখক এবং বাংলা সাহিত্যে সামাজিক থ্রিলারের অগ্রদূত শরীফুল হাসানের নতুন উপন্যাসে উঠে এসেছে নব্বই দশকের এক মফস্বলের কিছু মানুষের চিত্র৷ যাদের জীবনে সাংসরিক টানাপোড়ন ছাপিয়ে থাকে জীবনের টানাপোড়ন৷ যাদের বেঁচে থাকতে হয় অন্যদের দমিয়ে। পাশার দান হাত বদল হয়ে গেলে লুকিয়ে পরতে হয় লোকচক্ষুর আড়ালে। 'মেঘ বিষাদের গল্প' কিংবা 'ছায়া সময়', শরীফুল হাসান প্রমাণ করেছেন এই জনরায় তিনি অপ্রতিদ্বন্দ্বী। আর সেটা নিয়ে যে কোনো ধরনের দ্বিধাদ্বন্দ্ব থাকলেও তা মুছে দিবে "যেখানে রোদেরা ঘুমায়"। যারা বইয়ের অক্ষরে ডুব দিয়ে হারিয়ে যেতে চান অচেনা মফস্বলের প্রান্তরে৷ তাদের জন্য অবশ্যপাঠ্য।
"ঋভু" বইয়ের পিছনের কভারের লেখা: ঢাকায় পা রাখা মাত্রই অর্জুনের উপর আক্রমন, কেন? অর্জুন। ঢাকায় এসেছেই বা কী উদ্দেশ্যে! বান্দরবানের সীমান্তে সাকিব। আর অয়নের সাথে দেখা হলাে এক অদ্ভুত মানুষের, নাম শাহরিয়ার সুলতান, বিশ্বখ্যাত অ্যাডভেঞ্চারার। দিনের পর দিন ক্যাম্প করে কিছু একটা খুঁজে চলেছে মানুষটা, কী সেটা? দুজন। বিশ্বখ্যাত বিজ্ঞানী পাহাড়ের তলার ল্যাবে গবেষণা করছেন কিছু - একটা নিয়ে, যার পেছনে আছে গােপন এক সংগঠন, পুরাে। পৃথিবীকে নিয়ন্ত্রন করতে চায় তারা। তেইশ’শ বছর আগে সম্রাট। অশােক শুরু করেছিলেন অতিমানবীয় এক গবেষণা, তার ফল কি পাবে আজকের পৃথিবী?
রিক রিওরড্যানের থার্টি নাইন ক্লুজ সিরিজের প্রথম বই এটি। পাজল আর ধাধার অসাধারণ একটি অ্যাডেভঞ্চার। শুধু শিশু-কিশোরদেরই নয়, বরং সব বয়সী পাঠকের এটি ভাল লাগবে।
রাতের অন্ধকারে গ্রাম থেকে পালিয়ে ঢাকায় চলে আসে সালাম। নতুন জীবনের শুরুতেই পায় জমির ম্যাজিশিয়ানকে। জমির বুঝতে পারে জাদুবিদ্যা সালামের সহজাত ক্ষমতা। সে খবর দেয় শংকরকে, যে বহুদিন ধরেই এরকম কারো সন্ধানে ছিল! সালাম আবার পালায়। পালাতেই থাকে। মুরশেদ মিয়া একজন বৃদ্ধ মানুষ। ঢাকায় ফিরতে ফিরতেই আক্রান্ত হলেন পথে। বুঝতে পারছেন অনেকদিন পর আবার সক্রিয় হয়ে উঠেছে তার শত্রুপক্ষ। কিন্তু এতদিন পর কেন এই সক্রিয়তা? ওদের উদ্দেশ্য কী? দিল্লিতে তিনি ছিলেন এক গুপ্ত সংগঠনের সদস্য। অনেকদিন পর সেই গুপ্ত সংগঠনের একজন ঢাকায় পা রেখেছে। কিন্তু কেন?
পলাতক এক নাৎসি যুদ্ধাপরাধী ধরা পড়লো সিআইএ’র অপারেটিভ এবং ভ্যাটিকানের সিক্রেট সার্ভিস সদস্য ফাদার অ্যান্থনি ফাউলারের হাতে। সাবেক নাৎসির কাছে তিনি একটি জিনিস চান- বহুদিন আগে এক ইহুদি পরিবারের কাছ থেকে চুরি হওয়া সোনার পাতে মোড়ানো একটি মোমবাতি। কিন্তু ফাদারের আসল উদ্দেশ্য এই মোমবাতিটা নয়- একটি সিক্রেট মানচিত্র। সেই প্রাচীন মানচিত্রের একটি অংশ আবিস্কারের পর পরই ধনী এক লোকের সহায়তায় ফাউলার নেমে পড়ে এ বিশ্বের সবচাইতে শক্তিশালী আর প্রাচীন একটি সম্পদের খোঁজে। সুদূর জর্ডানে গিয়ে অনুসন্ধান করতেই দলের মধ্যে বিশ্বাসঘতকতার শিকার হয় যাজক। ঘটনা মোড় নিতে থাকে
দীর্ঘদিন পর দেশে ফিরতে হলো তুষারকে, অচেনা একটা ফোন কল পেয়ে, দেখা হলো পুরানো বন্ধুদের সাথে, জানা গেল অচেনা নাম্বার থেকে ফোন কল তারাও পেয়েছে। তারপর এক এক করে খুন হতে লাগল বন্ধুরা। কোথাও কোন ক্লু নেই, নেই কোন মোটিভ।দূর্ঘটনায় মারা গেল দেশ সেরা এক লেখক। দিশেহারা হয়ে পড়ল হোমিসাইড ডিপার্টমেন্ট। আবু জামশেদ তার নতুন যোগ দেয়া সহকারিদের নিয়ে নেমে পড়েছেন মাঠে। হার না মানা আবু জামশেদ দিশেহারা, এই কেসের উপর নির্ভর করছে পুরো ডিপার্টমেন্টের ভবিষ্যত, তার দীর্ঘদিনের সুনাম।