"ড্রেসডেন ফাইলস: সামার নাইট" বইয়ের পেছনের কভারে লেখা: আকাশ থেকে বৃষ্টির মতাে একের পর এক ঝরে পড়ছে ব্যাঙ। পুরােদমে যুদ্ধ শুরু। হয়ে গেছে জাদুকর আর ভ্যাম্পায়ারদের মধ্যে। হ্যারিকে খুন করার জন্য হন্যে হয়ে ঘুরছে ভ্যাম্পায়াররা। শহরে এসেছে জাদুকরদের সবচেয়ে বড় সংগঠন দ্য হােয়াইট কাউন্সিল। শুধু তারাই নয়, নেভারনেভার ছেড়ে শহরে চলে এসেছে ফেইরিদের রাণীরাও। খুন হয়েছে ফেইরিদের সামার নাইট। এই খুনকে ঘিরে যুদ্ধে জড়াতে। যাচ্ছে সামার কোর্ট আর উইন্টার কোর্ট। স্বয়ং উইন্টার কোর্টের রাণী এসেছে হ্যারির কাছে এই খুনের তদন্ত ভার অর্পণ করতে। যদি এ যুদ্ধ থামানাে না যায় তাহলে। হয়তাে পৃথিবীতে আবারও নেমে আসবে তুষার যুগ। হােয়াইট কাউন্সিল, সামার কোর্ট, উইন্টার কোর্ট, রেড কোর্ট সবার দৃষ্টি এখন একজন মানুষের ওপর-জাদুকর হ্যারি ব্ল্যাকস্টোন কপারফিল্ড ড্রেসডেন। প্রতিটি ক্ষণে কেবল বিপদ বেড়ে চলেছে, ঘনিয়ে আসছে সময়। হ্যারি কি পারবে এই বিপদ থেকে পৃথিবীকে বাঁচাতে? জিম বুচারের জনপ্রিয় সিরিজ ড্রেসডেন ফাইন্স-এর চতুর্থ আখ্যান সামার নাইট পাঠককে আবারাে নিয়ে যাবে হ্যারি ড্রেসডেনের জাদুময় অদ্ভুত এক জগতে।
দীর্ঘ চার বৎসর পর আবার রুমি এবং মারুফ একসাথে। জড়িয়ে গেল এক অদ্ভুত রহস্য মিমাংসায়, এক সুদীর্ঘ অনুসন্ধানে। যে অনুসন্ধানে মিশে আছে সহস্রবছর ব্যাপী গােপনে উচ্চারিত প্রশ্ন, মূল্যবান শত শত জীবন এবং অবিশ্বাস্য ঐতিহাসিক সব স্মারক। এর সুবিস্তৃত পটভূমিতে ওরা খুঁজে ফেরে এমন এক সত্য যা ধামা চাপা দিয়ে দাঁড়িয়ে আছে মিথ্যা আর ছলনায় মােড়া দৈত্যাকার মহীরুহ। মিনিমালিস্ট একটি রহস্য উপন্যাস, নানা ঘটনা উপঘটনার সুদীর্ঘ যাত্রা। কিন্তু এ এক উপলক্ষ্যও, বৃহৎ ও মহতী এক বােধের। সবকালে সব যুগে মহামানবেরা যে পথে হেঁটেছেন, তাঁদের দর্শনকে নতুন করে ধারণের প্রচেষ্টা। সে জীবনবােধে আপনাকে স্বাগতম!
দক্ষ স্নাইপার বব লি সোয়েগারকে ভাড়া করা হয় গোপন এক মিশনের জন্য; কিন্তু ভয়ঙ্কর সেই মিশনে নেমেই বব বুঝতে পারে ঘটনা অন্য রকম-বিরাট এক ষড়যন্ত্র ভেদ করে বব লি সোয়েগার কি পারবে নিজের জীবন নিয়ে ফিরে আসতে-জবাবটা নিহিত আছে স্টিফেন হান্টারের অসাধারণ থৃলার পয়েন্ট অব ইমপ্যাক্ট-এ।
মার্ডার মিস্ত্রি হয়তাে পড়েছেন আগে, কিন্তু পজেশন মিস্ত্রি? কোন অশুভ শক্তির ছায়া পড়েছে দেশের অন্যতম প্রভাবশালী পরিবারের একমাত্র মেয়ের ওপর-সে প্রশ্নের উত্তর খুঁজতে নিয়ােগ করা হলাে অদ্ভদ এক মানুষকে; অতিপ্রাকৃত ক্ষমতার সাথে যার আছে নিবিড়, তিক্ত অভিজ্ঞতা। কিন্তু তদন্তে ডুব দেবার পরই বুঝতে পারলাে চোরাবালি আসলে কতটা গভীর। একা একা সমস্যার জট খােলা সম্ভব নয়, অন্য এক ধরনের। বিশেষজ্ঞের সাহায্যের দরকার, দরকার এক রিচুয়াল ম্যাজিশিয়ানের। ওরা দুজন মিলে কি এই মারাত্মক রহস্যের জাল ভেদ করতে পারবে? প্রতি পদে অপেক্ষা করছে বিপদ-ছায়ার আড়ালে গা ঢাকা দিয়ে আছে অকল্পনীয় ক্ষমতাধর এক আততায়ী। আর্কনখ্যাত তানজীম রহমানের হরর-গৃলার অক্টারিন-এর পাতায় লুকিয়ে। আছে খুন, জাদু, কিংবদন্তি আর চক্রান্তের আশ্চর্য এক উপন্যাস যা চুম্বকের মতাে আপনার মনােযােগকে আকর্ষণ করবে।
সন্তানসম্ভবা স্ত্রীকে নিয়ে আনন্দেই দিন কাটাচ্ছিলাে কমান্ড্যান্ট কামিল ভেরােভেন। এরইমাঝে জোড়া খুনের নৃশংসতায় হতবিহ্বল হয়ে পড়ে পুরাে ক্রিমিনাল ব্রিগেড । সবচেয়ে সাহসি অফিসারকেও নির্বাক করে দেয় খুনির পৈশাচিকতা। কিছুদিনের মধ্যেই কামিল আবিষ্কার করে, বিখ্যাত কিছু ক্রাইম-ফিকশনের অনুকরণে হচ্ছে এসব খুন। সঙ্গে সঙ্গে পত্রপত্রিকাগুলাে খুনিকে “নভেলিস্ট” নামে ডাকতে শুরু করে দেয়। নভেলিস্টের হত্যাযজ্ঞ কোথায় গিয়ে থামবে তা কেউ জানে না । উকণ্ঠার মাঝে প্রতিটি দিন পার করতে থাকে সবাই। ক্রিমিনাল ব্রিগেডের সবচেয়ে দুর্ধধর্ষ অফিসাররা কী পারবে নভেলিস্টকে থামাতে? সবার চোখ এবার শিকার এবং শিকারির উপরে নিবদ্ধ । অবশেষে কেসটা হয়ে ওঠে দু-জন মানুষের মধ্যেকার এক দ্বৈরথে । একে অন্যকে ছাড়িয়ে যাবার জন্য মরিয়া তারা কিন্তু যার ক্ষতি যতাে কম হবে কেবল সে-ই জয়ি হবে এ লড়াইয়ে।
সিলেটের গহীন বনে দীর্ঘদিন পর জ্ঞান ফিরে পাওয়া মানুষটা কে? কিয়াসু কেন সেই মানুষটার প্রতি এতো আগ্রহী? কিয়াসুর জীবনের অন্ধকার উপাখ্যান জানতে চান? ওদিকে রাজস্থানের যে ঘটনা ‘সত্য-কলামে’ ঠাই নিয়েছে, তা কি আদৌ ঘটেছিলো? কুড়িগ্রামের সীমান্ততঘেষা অঞ্চলে রাতের গভীরে নেমে আসা নিশিবু’র অভিশাপ কতোটা সত্যি? বরিশালের ঝালকাঠিতে প্রতি আমাবস্যার রাতে অজ্ঞাত আক্রমনের জন্য দায়ী কে? এর জন্য স্থানীয় মন্ত্রীর কেনো এতো মাথা ব্যথা? ওদিকে সাফওয়াত আর আইরিন সুন্দরবনের গভীরে এক চরে বন্দী। দূর থেকে ভেসে আসছে হিংস্র মায়াবাঘের হুংকার! কী করবে তারা? এমন অজস্র প্রশ্নকে পেছনে ফেলে সবার একটাই জিজ্ঞাসা। রফিক শিকদার কোথায়? ‘হার না মানা অন্ধকার’ জগতের দ্বিতীয় আখ্যান ‘ঘিরে থাকা অন্ধকার’, পাঠকদের আরেকবার নিয়ে যাবে প্রকৃতির সব অদ্ভুত আর ব্যাখ্যাতিত ঘটনার জগতে।