মানুষখেকো এক বাঘিনীর উৎপাতে অতিষ্ঠ হয়ে ঘর-বাড়ি ছেড়ে পালাতে শুরু করল লোকে। ছুটে গেলেন জিম করবেট। বিশাল জঙ্গলের আনাচে কানাচে খুঁজে ফিরতে লাগলেন বাঘিনীকে। সারাক্ষণ ছায়ার মত অনুসরণ করছে তাঁকে বাঘিনী, কিন্তু দেখা মেলে না তার। শেষে বাধ্য হয়ে নিজেকেই টোপ হিসেবে ব্যবহার করলেন তিনি । সে এক রোমহর্ষক ভয়ঙ্কর অভিজ্ঞতা! এ ছাড়া এতে আছে ভয়াল মানুষখেকো বাঘ শিকারের আরও দুটি অবিশ্বাস্য রোমাঞ্চকর কাহিনি।
১৮৬৫ সালের ২৪ মার্চ | প্রশান্ত মহাসাগরের এক নির্জন দ্বীপে বিধ্বস্ত হলো ঝড়ের কবলে পড়া এক আমেরিকান বেলুন। কেউ নেই দ্বীপে। শুধু পাঁচজন অভিযাত্রী, সাথে একটি কুকুর। না আছে খাবার, না অস্ত্র, না বাড়তি জামা-কাপড়-কিছু না। শুরু হলো ক্যাপ্টেন সাইরাস হার্ডিং-এর নেতৃত্বে ওদের টিকে থাকার সংগ্রাম। অদ্ভুত সব অভিজ্ঞতার মধ্য দিয়ে এগিয়ে চলেছে ওদের জীবনযাত্রা। সবাই টের পাচ্ছে, বিপদে-আপদে কে যেন অলক্ষে সাহায্য করে যাচ্ছে ওদের। একের পর এক ঘটে চলেছে রহস্যজনক কাণ্ড-কারখানা। পরিষ্কার বোঝা যাচ্ছে, ওরা ছাড়াও নিশ্চয়ই আরও কেউ রয়েছে। এই দ্বীপে। কিন্তু সামনে আসে না কিছুতেই। কে সে? কোনও অপদেবতা, নাকি মহামানব?
আত্মনির্মাণের পথেই মানুষ তার মেধাকে বিকশিত করে, পরিণত হয় অনন্য মানুষে। আত্মনির্মাণ নিঃসন্দেহে বড় মাপের ব্যাপার। আর যে-কোনো বড় নির্মাণ বা স্থাপনার ভিত্তি হচ্ছে ছোট-ছোট ইট। আপনার জীবন গড়ার কিছু ছোট-ছোট ইটকেই সাজিয়ে আপনার হাতে তুলে দেয়া হয়েছে এই ‘আত্মনির্মাণ’-এ।
আমাদের ভাগ্য নির্ধারক হচ্ছে আমাদের সৃষ্টিকর্তা। তাই বলে আমাদের বসে থাকলে চলবে না। ভাগ্য উন্নয়নে কাজ করে যেতে হবে। নিউমারোলজি অর্থাৎ সংখ্যা জৌতিষ নিয়ে বইটিতে অনেক কিছু আলোচনা করা হয়েছে, বিস্তারিত জানতে বইটি পড়তে পারেন।