এ উপন্যাস গণিত নিয়ে। এর প্রধান দুই চরিত্র গণিতবিদ মেজোকাকু এবং ‘গণিতের রানি’ বলে খ্যাত নাম্বার থিওরি। বইটি হাতে নিলে পাঠক হারিয়ে যাবেন গণিতের আনন্দময় এক রাজ্যে।
বইটিতে গণিতের ১০০টি ধাঁধা আছে। এই ধাঁধাগুলো সমাধান করলে নতুন সমস্যা সমাধানের আনন্দ যেমন পাওয়া যাবে, তেমনি বাড়বে সৃজনশীল দক্ষতা। পাঠক বুঝতে পারবেন গণিতচর্চার আনন্দ। গণিতের এ আনন্দযজ্ঞে সবাইকে স্বাগত! গণিত বিজ্ঞানের ভাষা। গণিতের মধ্যে ফুটে ওঠে মহাবিশ্বের সৌন্দর্য। এই সৌন্দর্য বোঝার জন্য গণিতের ভেতরে ঢুকতে হবে, এর কার্যপদ্ধতি বুঝতে হবে। সেই সঙ্গে করতে হবে বুদ্ধির ব্যায়াম। শিক্ষার্থীদের গণিতের এই আনন্দের সঙ্গে পরিচয় করিয়ে দেবে গণিতের খেলা গণিতের মজা। বইটিতে গণিতের ১০০টি ধাঁধা আছে। ধাঁধাগুলোর সমাধান করলে নতুন সমস্যা সমাধানের আনন্দ যেমন পাওয়া যাবে, তেমনি বাড়বে সৃজনশীল দক্ষতা। শিক্ষার্থীরা বুঝতে পারবে গণিতচর্চার আনন্দ। গণিতের এ আনন্দযজ্ঞে সবাইকে স্বাগত!
তাত্ত্বিক পদার্থবিদ স্টিফেন হকিংয়ের লেখা আ ব্রিফ হিস্ট্রি অব টাইম সর্বকালের অন্যতম সেরা বিজ্ঞান বই। বইটি লাখো কপি বিক্রি হয়েছে। কিন্তু বেশির ভাগ পাঠকই তার গবেষণা বা আবিষ্কার সম্পর্কে পুরোপুরি বুঝে উঠতে পারেননি। এ বই মহাবিশ্ব, মহাবিস্ফোরণ ও কৃষ্ণগহব্বর সম্পর্কে তার মৌলিক গবষণার সংক্ষিপ্ত পরিচিতি।
"‘খালি কলস বাজে বেশি’—তাই না? কিন্তু কেন বলুন তো? জোয়ার-ভাটার সঙ্গে চাঁদের সম্পর্ক কী? মাধ্যাকর্ষণ বল মোমবাতির শিখা টেনে নামায় না কেন? মঙ্গলে কি মানববসতি তৈরি করা সম্ভব? মহাবিশ্বের সব গ্রহ গোল কেন? নক্ষত্রগুলোকে তারকা আকৃতিতে দেখা যায় কেন? টিয়া পাখি এত মরিচ খায়, তাদের ঝাল লাগে না কেন? কফির সঙ্গে দুধ মেশালে অনেক সময় তেতো লাগে কেন? মুক্তিযুদ্ধে বিজয় অর্জন কীভাবে সম্ভব হয়? ভিডিও গেম কি মস্তিষ্কের ক্ষমতা বাড়ায়? এসব কী ও কেন-এর উত্তর কী? পড়ুন বিজ্ঞানের এই ব্যতিক্রমী বইটি। আমাদের পরিচিত বন্ধুদের অনেকের ডান হাত বা ডান পা বেশি চলে কেন? আবার কারও বাঁ পাশের হাত-পা বেশি দক্ষ কেন? আসল ঘটনাটি ঘটে মস্তিষ্কে। শরীরের ডান পাশের হাত-পা-চোখ প্রভৃতি কাজ করে মূলত তার মস্তিষ্কের বাঁ অংশের সক্রিয়তার কারণে। আবার অনেকের বাঁ হাতও সমান দক্ষতাসম্পন্ন। তাঁদের মস্তিষ্কের ডান পাশ হাতের সক্রিয়তার ব্যাপারে বেশি সক্রিয়। ব্যাপারটা ব্যক্তিবিশেষের ইচ্ছা-অনিচ্ছা নয়, মস্তিষ্কের সক্রিয়তার ব্যাপার। এ রকম অনেক প্রশ্নের উত্তর জানার আগ্রহ রয়েছে তরুণদের। যেমন কম্পাসের কাঁটা কেন উত্তর-দক্ষিণমুখী হয়ে থাকে? পিরামিড তৈরির কৌশলটি কী ছিল? এগুলোর উত্তর হতে হবে বিজ্ঞানসম্মত। সচেতন থাকতে হবে, যেন আমরা কেউ ভুল উত্তরের চক্করে না পড়ি। তরুণ প্রজন্মের শত শত প্রশ্নের বিজ্ঞানসম্মত উত্তর জানার জন্য এ বই বিশেষ অবদান রাখবে। আজকের তরুণই হবে আগামী দিনের বিজ্ঞানী। ওরাই হবে আধুনিক বিজ্ঞানে সমৃদ্ধ বাংলাদেশের উজ্জ্বল তারকা। "